স্পেন হারল ইংল্যান্ডে
ছেলে পিয়েরফিলিপ্পোর বিয়ে আর স্পেনের সঙ্গে প্রীতি ম্যাচটা পড়ে গেল একই দিনে। বাবা ফ্যাবিও ক্যাপেলো খেলাটাকেই বেছে নিলেন পেশার টানে। তাই পরশু ইতালির মিলানে যখন বাজছিল ছেলে পিয়েরফিলিপ্পোর বিয়ের সানাই, ইংল্যান্ড কোচ ক্যাপেলো ব্যস্ত ওয়েম্বলির ডাগ-আউটে।
তবে ছেলের বিয়েতে উপস্থিত থাকতে না পারার কষ্টটা হয়তো এই রাতে ভুলেই গেছেন ক্যাপেলো। ইংল্যান্ড যে প্রীতি ম্যাচে হারিয়ে দিয়েছে বিশ্ব ও ইউরো চ্যাম্পিয়ন স্পেনকে। জয় এসেছে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের একমাত্র গোলে।
ছেলের বিয়ের একটু আমেজ যেন তাই ৬৫ বছর বয়সী ক্যাপেলো টেনে এনেছিলেন ওয়েম্বলির কোলাহলপূর্ণ স্টেডিয়ামেও। ডাগ-আউটে এসেছিলেন গায়ে দামি সুগন্ধি মেখে। সেই সুগন্ধির সঙ্গে জয়ের সুবাস মিশে ম্যাচ শেষে যেন পুরো ওয়েম্বলিই ভাসছিল আনন্দের মৌতাতে।
কয়েক বছর ধরেই অন্যগ্রহের ফুটবল খেলতে থাকা স্পেন প্রতিপক্ষের মাঠে গিয়েও তাদের খেলাটাই খেলেছে। পাসিং ফুটবলের পসরা সাজিয়ে পুরো সময়েই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ করে স্প্যানিশরা। শুধু গোলটাই তারা করতে পারেনি। উল্টো দ্বিতীয়ার্ধের তৃতীয় মিনিটে হেড করে স্পেনের পোস্টে বল পাঠিয়ে দেন ল্যাম্পার্ড।
গত ৩১ বছরে ডিফেন্ডিং বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন কোনো দলের বিপক্ষে এটাই ইংল্যান্ডের প্রথম জয়। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে ইংল্যান্ড সর্বশেষ জিতেছিল ১৯৮০ সালে, এই ওয়েম্বলিতেই ১৯৭৮-এর বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার বিপক্ষে। তরুণ ম্যারাডোনাও ছিলেন সেই দলে। ক্যাপেলো কোচ হওয়ার পর ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর কোনো দলের বিপক্ষে এটা ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় জয়, আর স্পেনের বিপক্ষে ১০ বছর পর। ওয়েম্বলির কথা বললে, স্পেনের বিপক্ষে জয়টা ৪৩ বছর পর। এখানে স্পেনকে সর্বশেষ তারা হারিয়েছিল ১৯৬৮ সালে।
ম্যাচ শেষে ক্যাপেলো ছিলেন উচ্ছ্বসিত, ‘ছেলের বিয়ে এবং ইংল্যান্ডের জয়, সত্যিই এটা আমার জন্য অসাধারণ এক মুহূর্ত।’ জয়ের কৃতিত্ব তিনি দিয়েছেন তরুণ খেলোয়াড়দের। নিয়মিত অধিনায়ক জন টেরি চোটের কারণে খেলতে পারেননি। অধিনায়কের বাহুবন্ধনী পরেন চেলসি তারকা ল্যাম্পার্ড। আর অধিনায়কই জিতিয়েছেন দলকে। ইংল্যান্ডের পক্ষে এটি তাঁর ২৩তম গোল। তাঁর কথা, ‘এই রাতটি আমি কখনোই ভুলব না। আমি হয়তো শেষবারের মতো ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব করলাম। কিন্তু ওয়েম্বলিতে যা করেছি এরপর এটা নিয়ে আমার আর কোনো দুঃখ নেই।’
এই ম্যাচ দিয়েই আন্দোনি জুবিজারেতার স্পেনের পক্ষে সর্বোচ্চ ১২৬টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন অধিনায়ক ইকার ক্যাসিয়াস। কিন্তু রেকর্ড ছোঁয়ার রাতে ক্যাসিয়াসকে ছুঁল হতাশা, ‘খুবই খারাপ লাগছে যে আমরা জিততে পারিনি।’ কোচ দেল বস্কের কণ্ঠেও হতাশা, ‘আমি হতাশ এবং খারাপ লাগছে যে আমরা জিততে পারিনি। কিন্তু আমরা যেভাবে খেলেছি, তাতে আমি খুশি।’
তবে ছেলের বিয়েতে উপস্থিত থাকতে না পারার কষ্টটা হয়তো এই রাতে ভুলেই গেছেন ক্যাপেলো। ইংল্যান্ড যে প্রীতি ম্যাচে হারিয়ে দিয়েছে বিশ্ব ও ইউরো চ্যাম্পিয়ন স্পেনকে। জয় এসেছে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের একমাত্র গোলে।
ছেলের বিয়ের একটু আমেজ যেন তাই ৬৫ বছর বয়সী ক্যাপেলো টেনে এনেছিলেন ওয়েম্বলির কোলাহলপূর্ণ স্টেডিয়ামেও। ডাগ-আউটে এসেছিলেন গায়ে দামি সুগন্ধি মেখে। সেই সুগন্ধির সঙ্গে জয়ের সুবাস মিশে ম্যাচ শেষে যেন পুরো ওয়েম্বলিই ভাসছিল আনন্দের মৌতাতে।
কয়েক বছর ধরেই অন্যগ্রহের ফুটবল খেলতে থাকা স্পেন প্রতিপক্ষের মাঠে গিয়েও তাদের খেলাটাই খেলেছে। পাসিং ফুটবলের পসরা সাজিয়ে পুরো সময়েই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ করে স্প্যানিশরা। শুধু গোলটাই তারা করতে পারেনি। উল্টো দ্বিতীয়ার্ধের তৃতীয় মিনিটে হেড করে স্পেনের পোস্টে বল পাঠিয়ে দেন ল্যাম্পার্ড।
গত ৩১ বছরে ডিফেন্ডিং বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন কোনো দলের বিপক্ষে এটাই ইংল্যান্ডের প্রথম জয়। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে ইংল্যান্ড সর্বশেষ জিতেছিল ১৯৮০ সালে, এই ওয়েম্বলিতেই ১৯৭৮-এর বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার বিপক্ষে। তরুণ ম্যারাডোনাও ছিলেন সেই দলে। ক্যাপেলো কোচ হওয়ার পর ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর কোনো দলের বিপক্ষে এটা ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় জয়, আর স্পেনের বিপক্ষে ১০ বছর পর। ওয়েম্বলির কথা বললে, স্পেনের বিপক্ষে জয়টা ৪৩ বছর পর। এখানে স্পেনকে সর্বশেষ তারা হারিয়েছিল ১৯৬৮ সালে।
ম্যাচ শেষে ক্যাপেলো ছিলেন উচ্ছ্বসিত, ‘ছেলের বিয়ে এবং ইংল্যান্ডের জয়, সত্যিই এটা আমার জন্য অসাধারণ এক মুহূর্ত।’ জয়ের কৃতিত্ব তিনি দিয়েছেন তরুণ খেলোয়াড়দের। নিয়মিত অধিনায়ক জন টেরি চোটের কারণে খেলতে পারেননি। অধিনায়কের বাহুবন্ধনী পরেন চেলসি তারকা ল্যাম্পার্ড। আর অধিনায়কই জিতিয়েছেন দলকে। ইংল্যান্ডের পক্ষে এটি তাঁর ২৩তম গোল। তাঁর কথা, ‘এই রাতটি আমি কখনোই ভুলব না। আমি হয়তো শেষবারের মতো ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব করলাম। কিন্তু ওয়েম্বলিতে যা করেছি এরপর এটা নিয়ে আমার আর কোনো দুঃখ নেই।’
এই ম্যাচ দিয়েই আন্দোনি জুবিজারেতার স্পেনের পক্ষে সর্বোচ্চ ১২৬টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন অধিনায়ক ইকার ক্যাসিয়াস। কিন্তু রেকর্ড ছোঁয়ার রাতে ক্যাসিয়াসকে ছুঁল হতাশা, ‘খুবই খারাপ লাগছে যে আমরা জিততে পারিনি।’ কোচ দেল বস্কের কণ্ঠেও হতাশা, ‘আমি হতাশ এবং খারাপ লাগছে যে আমরা জিততে পারিনি। কিন্তু আমরা যেভাবে খেলেছি, তাতে আমি খুশি।’
No comments