নির্মাণ শেষ হতেই ভেসে গেল ‘মুছাপুর ক্লোজার’
নির্মাণকাজ
শেষ করার দুই ঘণ্টার মধ্যে প্রবল জোয়ারে ভেসে গেছে নোয়াখালীর
কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুরে ছোট ফেনী নদীর ওপর নির্মিত ‘মুছাপুর ক্লোজার’
(নদীর পানিপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা)। গতকাল শনিবার বিকেল
সাড়ে চারটার দিকে জোয়ারের পানিতে ১ হাজার ১০০ মিটার দৈর্ঘ্যের ক্লোজারের
১৫০ ফুট অংশ ভেসে যায়। ক্লোজার ভেঙে যাওয়ায় নদীর তীরবর্তী এলাকার
বাসিন্দাদের মধ্যে ভাঙন আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। নোয়াখালী পানি উন্নয়ন
বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আই এম রিয়াজুল হাসান গতকাল রাতে মুঠোফোনে
প্রথম আলোকে জানান, গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে ক্লোজারটির নির্মাণকাজ শেষ
হয়। এর দুই ঘণ্টার মাথায় অধিক উচ্চতার প্রবল জোয়ারের পানির চাপে
ক্লোজারটি ভেঙে যায়। এতে ক্লোজারের প্রায় ১৫০ ফুট বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ক্লোজারের নির্মাণকাজ শেষ করতে গতকাল সকাল থেকে প্রায় ছয় হাজার শ্রমিক নিয়োগ করা হয়। ক্লোজার নির্মাণকাজের সমাপ্তি দেখতে সেখানে যান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানসহ শত শত মানুষ।
নোয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, এর আগেও ২০১৩ ও ২০১৪ সালে দুবার ‘মুছাপুর ক্লোজার’ নির্মাণের চেষ্টা করেও সফল হওয়া যায়নি। সর্বশেষ গত বছরের ১ নভেম্বর থেকে আবারও ক্লোজারটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয় এবং সময়মতো ক্লোজারটির নির্মাণকাজও শেষ করা হয়। কিন্তু প্রবল জোয়ারের পানির চাপে দুই ঘণ্টার মাথায় ক্লোজারটি ভেঙে যায়।
এক প্রশ্নের জবাবে রিয়াজুল হাসান বলেন, ২৬ মার্চ ক্লোজারটির ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পুনর্নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওই দিন ক্লোজার নির্মাণে বালুর বস্তার পাশাপাশি ভারী ব্লক নদীতে ফেলা হবে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, ক্লোজারের নির্মাণকাজ শেষ করতে গতকাল সকাল থেকে প্রায় ছয় হাজার শ্রমিক নিয়োগ করা হয়। ক্লোজার নির্মাণকাজের সমাপ্তি দেখতে সেখানে যান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানসহ শত শত মানুষ।
নোয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, এর আগেও ২০১৩ ও ২০১৪ সালে দুবার ‘মুছাপুর ক্লোজার’ নির্মাণের চেষ্টা করেও সফল হওয়া যায়নি। সর্বশেষ গত বছরের ১ নভেম্বর থেকে আবারও ক্লোজারটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয় এবং সময়মতো ক্লোজারটির নির্মাণকাজও শেষ করা হয়। কিন্তু প্রবল জোয়ারের পানির চাপে দুই ঘণ্টার মাথায় ক্লোজারটি ভেঙে যায়।
এক প্রশ্নের জবাবে রিয়াজুল হাসান বলেন, ২৬ মার্চ ক্লোজারটির ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পুনর্নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওই দিন ক্লোজার নির্মাণে বালুর বস্তার পাশাপাশি ভারী ব্লক নদীতে ফেলা হবে।
No comments