সেরাদের মধ্যে মেসি নেই
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের কোনো পর্বই আর বাকি রইল না। সোনার ট্রফিটা হাতে করে বাড়ি ফিরে গেছে চ্যাম্পিয়ন স্পেন। সেরা খেলোয়াড়, সর্বোচ্চ গোলদাতা, সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়, সেরা গোলরক্ষক—টুর্নামেন্টের সব পুরস্কারেরও নিষ্পত্তি হয়ে গেছে ১১ জুলাই রাতেই। বাকি যা ছিল, ইন্টারনেটে দর্শকদের ভোটে নির্বাচিত সেই ফিফা বিশ্বকাপ-২০১০ ‘অলস্টার’ একাদশও পরশু ঘোষণা করে দিল ফিফা।
যাতে অনুমিতভাবেই টুর্নামেন্টের আগে যেসব মহারথীকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছিল, সেই মেসি-কাকা-রোনালদো-রুনি কারোরই জায়গা হয়নি।
ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জিতেছে স্পেন। ফিফা অলস্টার একাদশে স্প্যানিয়ার্ডদের প্রাধান্য থাকবে, এটা জানাই ছিল। তাই বলে এতটা? দলের ছয়জনই স্পেনের! বাকি পাঁচজনের দুজন জার্মানির এবং হল্যান্ড, উরুগুয়ে ও ব্রাজিলের একজন করে। দলে আছেন স্পেনের ক্যাসিয়াস, পুয়োল, রামোস, জাভি, ইনিয়েস্তা ও ভিয়া। জার্মানির দুজন ফিলিপ লাম ও বাস্তিয়েন শোয়েনস্টাইগার। এবারের দলে জার্মান ডিফেন্ডার ফিলিপ লামই শুধু ২০০৬ বিশ্বকাপের অলস্টার একাদশেও ছিলেন। কোচ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন স্পেনের ভিসেন্তে দেল বস্ক।
৩২ দলের ৭৩৬ জন খেলোয়াড়ের মধ্য থেকে সেরা ১১ জনে এক দেশেরই ৬ জন—কিন্তু ভ্রু কুঁচকানোর সুযোগ কিন্তু খুব বেশি নেই! স্পেনের যাঁরা সুযোগ পেয়েছেন, নিজ নিজ পজিশনে তাঁদের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে কোনো প্রশ্নই নেই। তবে প্রশ্ন আছে অন্যখানে। ভোটে নির্বাচিত দলের চার ডিফেন্ডারের তিনজনই (মাইকন, লাম, রামোস) রাইটব্যাক! পাঁচ গোল করে টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ গোলদাতা এবং সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতা টমাস মুলারেরও জায়গা হয়নি ফিফা অলস্টার একাদশে!
বিশ্বকাপ হাতে ক্যাসিয়াসের ছবিটা এখন চিরকালীন অ্যালবামে ঢুকে গেছে। স্পেনের অধিনায়ক পেয়েছেন সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কারও। দর্শকদের ভোটেও যেন সেই সেরারই প্রতিচ্ছবি। ক্যাসিয়াস নির্বাচিত হয়েছেন ৪১ শতাংশ ভোট পেয়ে, যা তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে ২৯ শতাংশ বেশি! সবচেয়ে বেশি ভোট অবশ্য পেয়েছেন ডেভিড ভিয়া। ৬১.৩৩ শতাংশ ভোটই পড়েছে তাঁর পক্ষে। ৬০.৬০ শতাংশ ভোট পেয়ে তাঁর খুব কাছেই আছেন হল্যান্ডের ওয়েসলি স্নাইডার। ওয়েবসাইট।
ফিফা বিশ্বকাপ একাদশ
গোলরক্ষক: ইকার ক্যাসিয়াস (স্পেন)।
ডিফেন্ডার: মাইকন (ব্রাজিল), সার্জিও রামোস (স্পেন), কার্লোস পুয়োল (স্পেন) ও ফিলিপ লাম (জার্মানি)।
মিডফিল্ডার: ওয়েসলি স্নাইডার (হল্যান্ড), জাভি হার্নান্দেজ (স্পেন), শোয়েনস্টাইগার (জার্মানি) ও আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা।
ফরোয়ার্ড: ডিয়েগো ফোরলান (উরুগুয়ে) ও ডেভিড ভিয়া (স্পেন)।
কোচ: ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন)।
যাতে অনুমিতভাবেই টুর্নামেন্টের আগে যেসব মহারথীকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছিল, সেই মেসি-কাকা-রোনালদো-রুনি কারোরই জায়গা হয়নি।
ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জিতেছে স্পেন। ফিফা অলস্টার একাদশে স্প্যানিয়ার্ডদের প্রাধান্য থাকবে, এটা জানাই ছিল। তাই বলে এতটা? দলের ছয়জনই স্পেনের! বাকি পাঁচজনের দুজন জার্মানির এবং হল্যান্ড, উরুগুয়ে ও ব্রাজিলের একজন করে। দলে আছেন স্পেনের ক্যাসিয়াস, পুয়োল, রামোস, জাভি, ইনিয়েস্তা ও ভিয়া। জার্মানির দুজন ফিলিপ লাম ও বাস্তিয়েন শোয়েনস্টাইগার। এবারের দলে জার্মান ডিফেন্ডার ফিলিপ লামই শুধু ২০০৬ বিশ্বকাপের অলস্টার একাদশেও ছিলেন। কোচ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন স্পেনের ভিসেন্তে দেল বস্ক।
৩২ দলের ৭৩৬ জন খেলোয়াড়ের মধ্য থেকে সেরা ১১ জনে এক দেশেরই ৬ জন—কিন্তু ভ্রু কুঁচকানোর সুযোগ কিন্তু খুব বেশি নেই! স্পেনের যাঁরা সুযোগ পেয়েছেন, নিজ নিজ পজিশনে তাঁদের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে কোনো প্রশ্নই নেই। তবে প্রশ্ন আছে অন্যখানে। ভোটে নির্বাচিত দলের চার ডিফেন্ডারের তিনজনই (মাইকন, লাম, রামোস) রাইটব্যাক! পাঁচ গোল করে টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ গোলদাতা এবং সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতা টমাস মুলারেরও জায়গা হয়নি ফিফা অলস্টার একাদশে!
বিশ্বকাপ হাতে ক্যাসিয়াসের ছবিটা এখন চিরকালীন অ্যালবামে ঢুকে গেছে। স্পেনের অধিনায়ক পেয়েছেন সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কারও। দর্শকদের ভোটেও যেন সেই সেরারই প্রতিচ্ছবি। ক্যাসিয়াস নির্বাচিত হয়েছেন ৪১ শতাংশ ভোট পেয়ে, যা তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে ২৯ শতাংশ বেশি! সবচেয়ে বেশি ভোট অবশ্য পেয়েছেন ডেভিড ভিয়া। ৬১.৩৩ শতাংশ ভোটই পড়েছে তাঁর পক্ষে। ৬০.৬০ শতাংশ ভোট পেয়ে তাঁর খুব কাছেই আছেন হল্যান্ডের ওয়েসলি স্নাইডার। ওয়েবসাইট।
ফিফা বিশ্বকাপ একাদশ
গোলরক্ষক: ইকার ক্যাসিয়াস (স্পেন)।
ডিফেন্ডার: মাইকন (ব্রাজিল), সার্জিও রামোস (স্পেন), কার্লোস পুয়োল (স্পেন) ও ফিলিপ লাম (জার্মানি)।
মিডফিল্ডার: ওয়েসলি স্নাইডার (হল্যান্ড), জাভি হার্নান্দেজ (স্পেন), শোয়েনস্টাইগার (জার্মানি) ও আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা।
ফরোয়ার্ড: ডিয়েগো ফোরলান (উরুগুয়ে) ও ডেভিড ভিয়া (স্পেন)।
কোচ: ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন)।
No comments