‘ভারতীয়দের ওপর হামলা বরদাশত করা হবে না’
অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়ার রাজ্য সরকারের প্রধান জন ব্রামবি বলেছেন, ভারতীয়দের ওপর কোনো ধরনের সাম্প্রদায়িক হামলা বরদাশত করা হবে না। গত বৃহস্পতিবার মেলবোর্নে তিন বছরের ভারতীয় শিশু গুরশান সিং চান্নার মৃতদেহ উদ্ধার হওয়ার পর গতকাল রোববার তিনি এ কথা বলেন।
গুরশানের মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেপ্তার এবং আরেকজনকে অভিযুক্ত করেছে পুলিশ। শিশু গুরশানের লাশ উদ্ধারের স্থানের পাশে দেখা একটি গাড়ির সন্ধান করছে পুলিশ। খবর এএফপি ও জি নিউজের।
গতকাল একটি বার্তা সংস্থার কাছে দেওয়া সাক্ষাত্কারে জন ব্রামবি বলেন, ‘ভিক্টোরিয়াবাসী এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। কারণ আমাদের রাজ্য অভিবাসন ও পুরো বিশ্বের সংস্কৃতি দিয়ে তৈরি হয়েছে। কিন্তু অল্প কিছু নির্বোধ সাম্প্রদায়িক লোক রয়েছে।’
ভারতীয়রা সহিংসতার শিকার হচ্ছে উল্লেখ করে ব্রামবি বলেন, সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সংখ্যা যতই কম হোক না কেন, তা বরদাশত করা হবে না। তিনি বলেন, যখন ভারতীয় একটি পরিবার তাদের ছেলে বা মেয়েকে অন্য দেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়, তারা সেই দেশের প্রতি বিশ্বাস রেখেই সেই সিদ্ধান্ত নেয়। ভিক্টোরিয়া বা অস্ট্রেলিয়ায় কোনো সাম্প্রদায়িক সমাজ নেই।
পুলিশ জানিয়েছে, গুরশান সিংয়ের লাশ পাওয়ার স্থানের পাশে একটি সবুজ রঙের ভিআর বা হোল্ডেন কোম্পানির ভিটি হোল্ডেন কমোডর গাড়ি দেখা গেছে। স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, গোয়েন্দারা এখন গাড়িটির প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলতে চাইছেন।
গুরশানের মা হারপ্রিত কউর চান্না ও বাবা হারজিত্ সিং চান্না শনিবার তাঁদের ভারত যাওয়ার বিমান টিকিট বাতিল করেছেন। তাঁরা চান পাঞ্জাবের নিজ শহরে সন্তানের শেষকৃত্য করতে। তবে ময়নাতদন্তে গুরশানের মৃত্যুর ঠিক কারণ জানা না যাওয়ায় আরও কিছু পরীক্ষা করছে কর্তৃপক্ষ। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ হলেও আরও দু-তিন দিন পর গুরশানের লাশ ফেরত পাবে তার পরিবার। সূত্র জানিয়েছে, সব ধরনের তদন্ত শেষ না করা পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ত্যাগ করতে পারবেন না তাঁরা।
গুরশানের মৃত্যুতে তার পরিবারকে সহযোগিতা করতে এগিয়ে এসেছে ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব ভিক্টোরিয়ার (এফআইএভি) কমিউনিটি নেতারা ও ভারতীয় দূতাবাস। গুরশানের লাশ দেশে পাঠাতে এফআইএভি ও ভারতীয় দূতাবাস ছয় থেকে সাত হাজার মার্কিন ডলার দিতে রাজি হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান পুলিশ গতকাল জানিয়েছে, গুরশানের মৃত্যুর ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। মেলবোর্নের সিনিয়র কনস্টেবল মার্টি বেভারিজ বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান পুলিশ জানিয়েছে, গুরশানের মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ধীলন গুরুসেওয়াক (২৩) নামের একজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। ওই ব্যক্তি গুরশানদের বাসায় থাকতেন।
অস্ট্রেলিয়ায় গত বছরের মে মাস থেকে সাম্প্রদায়িক সহিংসতাসহ ভারতীয়দের ওপর ১০০-এর বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে গত জানুয়ারি মাসে অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের পাঞ্জাবের নিতিন সিং নামের এক ভারতীয়কে হত্যা করা হয়।
গুরশানের মৃত্যুর ঘটনায় জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেপ্তার এবং আরেকজনকে অভিযুক্ত করেছে পুলিশ। শিশু গুরশানের লাশ উদ্ধারের স্থানের পাশে দেখা একটি গাড়ির সন্ধান করছে পুলিশ। খবর এএফপি ও জি নিউজের।
গতকাল একটি বার্তা সংস্থার কাছে দেওয়া সাক্ষাত্কারে জন ব্রামবি বলেন, ‘ভিক্টোরিয়াবাসী এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। কারণ আমাদের রাজ্য অভিবাসন ও পুরো বিশ্বের সংস্কৃতি দিয়ে তৈরি হয়েছে। কিন্তু অল্প কিছু নির্বোধ সাম্প্রদায়িক লোক রয়েছে।’
ভারতীয়রা সহিংসতার শিকার হচ্ছে উল্লেখ করে ব্রামবি বলেন, সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সংখ্যা যতই কম হোক না কেন, তা বরদাশত করা হবে না। তিনি বলেন, যখন ভারতীয় একটি পরিবার তাদের ছেলে বা মেয়েকে অন্য দেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়, তারা সেই দেশের প্রতি বিশ্বাস রেখেই সেই সিদ্ধান্ত নেয়। ভিক্টোরিয়া বা অস্ট্রেলিয়ায় কোনো সাম্প্রদায়িক সমাজ নেই।
পুলিশ জানিয়েছে, গুরশান সিংয়ের লাশ পাওয়ার স্থানের পাশে একটি সবুজ রঙের ভিআর বা হোল্ডেন কোম্পানির ভিটি হোল্ডেন কমোডর গাড়ি দেখা গেছে। স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, গোয়েন্দারা এখন গাড়িটির প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলতে চাইছেন।
গুরশানের মা হারপ্রিত কউর চান্না ও বাবা হারজিত্ সিং চান্না শনিবার তাঁদের ভারত যাওয়ার বিমান টিকিট বাতিল করেছেন। তাঁরা চান পাঞ্জাবের নিজ শহরে সন্তানের শেষকৃত্য করতে। তবে ময়নাতদন্তে গুরশানের মৃত্যুর ঠিক কারণ জানা না যাওয়ায় আরও কিছু পরীক্ষা করছে কর্তৃপক্ষ। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ হলেও আরও দু-তিন দিন পর গুরশানের লাশ ফেরত পাবে তার পরিবার। সূত্র জানিয়েছে, সব ধরনের তদন্ত শেষ না করা পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ত্যাগ করতে পারবেন না তাঁরা।
গুরশানের মৃত্যুতে তার পরিবারকে সহযোগিতা করতে এগিয়ে এসেছে ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব ভিক্টোরিয়ার (এফআইএভি) কমিউনিটি নেতারা ও ভারতীয় দূতাবাস। গুরশানের লাশ দেশে পাঠাতে এফআইএভি ও ভারতীয় দূতাবাস ছয় থেকে সাত হাজার মার্কিন ডলার দিতে রাজি হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান পুলিশ গতকাল জানিয়েছে, গুরশানের মৃত্যুর ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। মেলবোর্নের সিনিয়র কনস্টেবল মার্টি বেভারিজ বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান পুলিশ জানিয়েছে, গুরশানের মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ধীলন গুরুসেওয়াক (২৩) নামের একজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। ওই ব্যক্তি গুরশানদের বাসায় থাকতেন।
অস্ট্রেলিয়ায় গত বছরের মে মাস থেকে সাম্প্রদায়িক সহিংসতাসহ ভারতীয়দের ওপর ১০০-এর বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে গত জানুয়ারি মাসে অস্ট্রেলিয়ায় ভারতের পাঞ্জাবের নিতিন সিং নামের এক ভারতীয়কে হত্যা করা হয়।
No comments