ওসমানীয় সাম্রাজ্যের বংশধর এরতুগ্রুল ওসমান আর নেই
তুরস্কের অটোমান বা ওসমানীয় সাম্রাজ্যের সর্বশেষ বংশধর এরতুগ্রুল ওসমান বুধবার বিকেলে ৯৭ বছর বয়সে মারা গেছেন। এক সপ্তাহ ধরে ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে তিনি চিকিত্সাধীন ছিলেন। তাঁর স্ত্রী জয়নাব তারজি বার্তা সংস্থাকে এ তথ্য দিয়েছেন। ১৯২৪ সালে মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের হাতে ওসমানীয় সাম্রাজ্যের পতন ও আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠা না হলে তিনিই হতেন তুরস্কের পরবর্তী সুলতান।
১৯১২ সালে ইস্তাম্বুলে জন্মগ্রহণ করেন ওসমান। তিনি ওসমানীয়সাম্রাজ্যের সম্রাট সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদের নাতি ছিলেন। তাঁর জীবনের ৬০ বছরেরও বেশি সময় কেটেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। নিউইয়র্কের সাদামাটা জীবনেই থিতু হয়েছিলেন তিনি। ১০ বছর বয়সে ওসমান ভিয়েনাতে পড়ালেখা করতে যান। তাঁর বয়স যখন ১২ বছর, তখন ভিয়েনা থেকেই তিনি খবর পান তাঁদের পরিবারকে দেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। পড়ালেখার পর একপর্যায়ে ওসমান দেশে না ফিরে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান।
ওসমান সব সময়ই রাজনীতির অঙ্গন এড়িয়ে চলতেন। বরাবরই তিনি বলে এসেছেন, তাঁর কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ নেই। ১৯৯০ সালে তিনি সরকারের আমন্ত্রণে একবার দেশে গিয়েছিলেন।
ওসমান বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। এক সপ্তাহ আগে তাঁকে ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দেশের প্রতি ছিল তাঁর গভীর টান। ২০০৭ সালের দিকে তুরস্কের জামান ডেইলিকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে ওসমান বলেছিলেন, তাঁর জীবনের আর বেশি সময় বাকি নেই। বাকি সময়টা তিনি দেশেই কাটাতে চান।
১৯১২ সালে ইস্তাম্বুলে জন্মগ্রহণ করেন ওসমান। তিনি ওসমানীয়সাম্রাজ্যের সম্রাট সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদের নাতি ছিলেন। তাঁর জীবনের ৬০ বছরেরও বেশি সময় কেটেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। নিউইয়র্কের সাদামাটা জীবনেই থিতু হয়েছিলেন তিনি। ১০ বছর বয়সে ওসমান ভিয়েনাতে পড়ালেখা করতে যান। তাঁর বয়স যখন ১২ বছর, তখন ভিয়েনা থেকেই তিনি খবর পান তাঁদের পরিবারকে দেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। পড়ালেখার পর একপর্যায়ে ওসমান দেশে না ফিরে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান।
ওসমান সব সময়ই রাজনীতির অঙ্গন এড়িয়ে চলতেন। বরাবরই তিনি বলে এসেছেন, তাঁর কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ নেই। ১৯৯০ সালে তিনি সরকারের আমন্ত্রণে একবার দেশে গিয়েছিলেন।
ওসমান বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। এক সপ্তাহ আগে তাঁকে ইস্তাম্বুলের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দেশের প্রতি ছিল তাঁর গভীর টান। ২০০৭ সালের দিকে তুরস্কের জামান ডেইলিকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে ওসমান বলেছিলেন, তাঁর জীবনের আর বেশি সময় বাকি নেই। বাকি সময়টা তিনি দেশেই কাটাতে চান।
No comments