বিশ্বে প্রতিবছর ১০ লাখ লোক আত্মহত্যা করে
সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ১০ লাখ লোক আত্মহত্যা করে থাকে। যুদ্ধ কিংবা অন্য ধরনের সহিংসতায় মোট গড় মৃত্যুর চেয়ে এ সংখ্যাটি বেশি। আত্মহত্যাজনিত কারণে গড়ে প্রতিদিন তিন হাজার লোকের মৃত্যু ঘটছে। প্রতিটি ‘সফল’ আত্মহত্যার সঙ্গে গড়ে আরও ২০ জন লোক আত্মহত্যার উদ্যোগ নিয়ে থাকে।
বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বক্তব্য থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ওয়ার্নার ওবারমেয়ার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, মানসিক অস্থিরতার কারণে ৯০ শতাংশ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। আত্মহত্যার পেছনে বড় দুটি কারণ হচ্ছে হতাশা ও মানসিক পীড়ন।
জাতিসংঘের উদ্যোগে প্রতিবছর ১০ সেপ্টেম্বর বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়ে থাকে। এবার দিবসটির আলোচনায় বিশ্বের বিভিন্ন সংস্কৃতিতে আত্মহত্যার প্রভাব, প্রতিরোধ ও প্রতিকার ইত্যাদি বিষয় উঠে এসেছে।
সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ সংস্থার প্রতিনিধি ব্রায়ান মিশ্র বলেন, হত্যাকাণ্ড সমাজে যে মনোযোগ পেয়ে থাকে, সে তুলনায় আত্মহত্যার ব্যাপারে সামাজিক উদাসীনতা লক্ষণীয়। তিনি বলেন, পরিবার বিচ্ছিন্নতা এবং সামাজিক উদাসীনতার কারণে প্রবীণ ব্যক্তিদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা দেয়। অথচ সামাজিকভাবে এ বিষয়টিকে এখনো যথাযথ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, বিষপান করেই বিশ্বে সর্বোচ্চসংখ্যক মানুষ আত্মহত্যা করে। এর মধ্যে এশিয়া ও ক্যারিবীয় দেশগুলোতে কীটনাশক পানে আত্মহত্যার ঘটনা বেশি ঘটে।
বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বক্তব্য থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ওয়ার্নার ওবারমেয়ার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, মানসিক অস্থিরতার কারণে ৯০ শতাংশ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। আত্মহত্যার পেছনে বড় দুটি কারণ হচ্ছে হতাশা ও মানসিক পীড়ন।
জাতিসংঘের উদ্যোগে প্রতিবছর ১০ সেপ্টেম্বর বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস পালিত হয়ে থাকে। এবার দিবসটির আলোচনায় বিশ্বের বিভিন্ন সংস্কৃতিতে আত্মহত্যার প্রভাব, প্রতিরোধ ও প্রতিকার ইত্যাদি বিষয় উঠে এসেছে।
সংবাদ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ সংস্থার প্রতিনিধি ব্রায়ান মিশ্র বলেন, হত্যাকাণ্ড সমাজে যে মনোযোগ পেয়ে থাকে, সে তুলনায় আত্মহত্যার ব্যাপারে সামাজিক উদাসীনতা লক্ষণীয়। তিনি বলেন, পরিবার বিচ্ছিন্নতা এবং সামাজিক উদাসীনতার কারণে প্রবীণ ব্যক্তিদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা দেয়। অথচ সামাজিকভাবে এ বিষয়টিকে এখনো যথাযথ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, বিষপান করেই বিশ্বে সর্বোচ্চসংখ্যক মানুষ আত্মহত্যা করে। এর মধ্যে এশিয়া ও ক্যারিবীয় দেশগুলোতে কীটনাশক পানে আত্মহত্যার ঘটনা বেশি ঘটে।
No comments