রিয়েল ‘রিয়েলিটি শো’ এবারই প্রথম হচ্ছে: -সোহানা সাবা by সুধাময় সরকার
বাংলাদেশে শুরু হলো বিশ্বের জনপ্রিয়
স্টান্ট বাইকিং টিভি-রিয়েলিটি শো ‘পালসার স্টান্টম্যানিয়া’। প্রায় টানা ছয়
মাসের প্রস্তুতি আর শুটিং শেষে ২৩ আগস্ট থেকে এটির সম্প্রচার শুরু হয়েছে
এনটিভিতে। প্রতি শুক্রবার রাত ১১টা ১৫ মিনিটে বাকি পর্বগুলো প্রচার হওয়ার
কথা রয়েছে। দেশের প্রথম এবং একমাত্র স্টান্ট বাইকিং রিয়েলিটি শোতে বিচারক
হিসেবে পাওয়া যাবে গ্ল্যামারাস অভিনেত্রী সোহানা সাবাকে। যেটি প্রসঙ্গে
তিনি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলছেন, রিয়েল ‘রিয়েলিটি শো’ এই প্রথম বাংলাদেশে
হচ্ছে!
পুরো আয়োজন নিয়ে কথা হলো তার সঙ্গে-
বাংলা ট্রিবিউন: এরমধ্যে প্রথম পর্বটি সম্প্রচার হয়ে গেল ২৩ আগস্ট। অথচ আপনি অনুপস্থিত!
সোহানা সাবা: কারণ আমার উপস্থিত থাকার কথা ছিলো না। প্রথম পর্ব একেবারে ফিল্ড লেভেলের। আমি থাকছি দ্বিতীয় পর্ব থেকে। ৩০ আগস্ট রাত সোয়া ১১টায় প্রচার হওয়ার কথা রয়েছে। মূল প্রতিযোগিতা শুরু সেখান থেকেই।
বাংলা ট্রিবিউন: এখানে অংশ নেওয়ার প্রক্রিয়াটি কেমন ছিল। আপনার নয়, প্রতিযোগীদের।
সোহানা সাবা: আমি যতদূর দেখেছি প্রায় ৮ হাজার প্রতিযোগী এতে অংশ নিয়েছিল। সেখান থেকে মূল পর্বের জন্য মাত্র ৩৪ জনকে বেছে নেওয়া হয়। এখান থেকে আরও ৬ জনকে বাদ পড়তে হয়। কারণ, পুরো প্রক্রিয়াটি ছিল একেবারে স্বচ্ছতার মধ্য দিয়ে। প্রতিযোগীকে শুধু ভালো স্টান্ট জানলেই হবে না, তার ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনস্যুরেন্স ইত্যাদি বিষয়েও বেশ কঠোর ছিলাম আমরা। এমনকি চূড়ান্ত পর্বের জন্য যে ২৮ জন নির্বাচিত হলো, তাদের সবার জন্য নতুন করে লাইফ ইনস্যুরেন্সও করা হয়েছে বাজাজের পক্ষ থেকে।
বাংলা ট্রিবিউন: বাহ! এবার নিজের কথা বলুন। কেমন করে এমন ভিন্ন বিষয়ে যুক্ত হলেন। এর আগেও অবশ্য আপনাকে রিয়েলিটি শোয়ের বিচারকের আসনে পাওয়া গেছে।
সোহানা সাবা: হুম, খুব অল্প সময়ের জন্য। সেটা বিউটি ঘরানার (সুন্দরী প্রতিযোগিতা) রিয়েলিটি শো ছিল। তাও মাত্র তিন পর্বের জন্য। যদিও, এসব আমি এনজয় করি না। আমার আগ্রহ বরাবরই প্রপার রিয়েলিটি শোয়ের প্রতি।
সোহানা সাবা: কারণ আমার উপস্থিত থাকার কথা ছিলো না। প্রথম পর্ব একেবারে ফিল্ড লেভেলের। আমি থাকছি দ্বিতীয় পর্ব থেকে। ৩০ আগস্ট রাত সোয়া ১১টায় প্রচার হওয়ার কথা রয়েছে। মূল প্রতিযোগিতা শুরু সেখান থেকেই।
বাংলা ট্রিবিউন: এখানে অংশ নেওয়ার প্রক্রিয়াটি কেমন ছিল। আপনার নয়, প্রতিযোগীদের।
সোহানা সাবা: আমি যতদূর দেখেছি প্রায় ৮ হাজার প্রতিযোগী এতে অংশ নিয়েছিল। সেখান থেকে মূল পর্বের জন্য মাত্র ৩৪ জনকে বেছে নেওয়া হয়। এখান থেকে আরও ৬ জনকে বাদ পড়তে হয়। কারণ, পুরো প্রক্রিয়াটি ছিল একেবারে স্বচ্ছতার মধ্য দিয়ে। প্রতিযোগীকে শুধু ভালো স্টান্ট জানলেই হবে না, তার ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনস্যুরেন্স ইত্যাদি বিষয়েও বেশ কঠোর ছিলাম আমরা। এমনকি চূড়ান্ত পর্বের জন্য যে ২৮ জন নির্বাচিত হলো, তাদের সবার জন্য নতুন করে লাইফ ইনস্যুরেন্সও করা হয়েছে বাজাজের পক্ষ থেকে।
বাংলা ট্রিবিউন: বাহ! এবার নিজের কথা বলুন। কেমন করে এমন ভিন্ন বিষয়ে যুক্ত হলেন। এর আগেও অবশ্য আপনাকে রিয়েলিটি শোয়ের বিচারকের আসনে পাওয়া গেছে।
সোহানা সাবা: হুম, খুব অল্প সময়ের জন্য। সেটা বিউটি ঘরানার (সুন্দরী প্রতিযোগিতা) রিয়েলিটি শো ছিল। তাও মাত্র তিন পর্বের জন্য। যদিও, এসব আমি এনজয় করি না। আমার আগ্রহ বরাবরই প্রপার রিয়েলিটি শোয়ের প্রতি।
বাংলা ট্রিবিউন: যেমন!
সোহানা সাবা: যেমন আমি নাটক-সিনেমার চেয়ে বেশি উপভোগ করি এমটিভি-ইন্ডিয়ার রিয়েলিটি শোগুলো। আমি রীতিমতো সেগুলোকে গিলে খাই। একটা পর্বও মিস করি না। কারণ, সেগুলো সত্যিকারের রিয়েলিটি শো হয়। যেমনটা আমাদের এখানে হতে দেখি না। হয়- নাচ, গান, সুন্দরী নিয়ে। যেখানে আমি খুব বেশি রিয়েলিটি খুঁজে পাই না।
বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে এবার এখানে (পালসার স্টান্টম্যানিয়া, বাংলাদেশ) পেলেন কেমন করে? নাকি এবারও প্রযোজকের অনুরোধে!
সোহানা সাবা: একদিন এনটিভির প্রযোজক ওয়াহিদুল ইসলাম শুভ্র বললেন, এরকম একটি আয়োজন হচ্ছে। তিনি চাইছেন সেখানে একটু গ্ল্যামার যুক্ত করতে। আমি নিজেও এরকম রিয়েলিটি শোয়ের ফ্যান। দেশে তো সে অর্থে রিয়েলিটি শো হয় না। তো এবার যখন প্রপোজাল পেলাম- ভাবলাম বিষয়টি ব্যতিক্রম। হোয়াই নট? এমটিভিতে এই স্টান্ট শোটি আমি নিয়মিত দেখি। তাই এবার যখন দেশেই হচ্ছে- ভাবলাম দেখা যাক আমরা কেমন করতে পারি। রাজি হয়ে গেলাম।
কারণ, এগুলো এমন ধরণের আয়োজন, যা মানুষকে সরাসরি স্পর্শ করে। নাটক-সিনেমার চেয়ে এসব আয়োজন বেশি কানেক্ট করে মানুষদের। যদি সেটা প্রপারলি করা যায়।
বাংলা ট্রিবিউন: কিন্তু ভাবনা আর দেশের বাস্তবতা তো বরাবরই আলাদা হয়! শুটিংয়ে ঢুকে কেমন অভিজ্ঞতা হলো।
সোহানা সাবা: এটা দুর্দান্ত একটা অভিজ্ঞতা। এত বিগ ক্যানভাসে বাংলাদেশে আর কোনও রিয়েলিটি শো আজ পর্যন্ত হয়নি। এটা আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি। আমি অন্তত দেখিনি। আউটডোর সেট, বিশাল আয়োজন। আমাদের ছেলেরাও (প্রতিযোগীরা) দুর্দান্ত স্টান্ট করতে জানে। দেখে জাস্ট বোবা হয়ে গেলাম। ওদের সঙ্গে থেকে আমিও অনেক কিছু শিখেছি। খুব সিরিয়াসলি নিয়েছি বিষয়টি। কারণ পুরো বিষয়টি অংকের মতো।
ফলে যারা পার্টিসিপেন্ট তাদের পাশাপাশি আমাদের জন্যেও জাজমেন্ট করাটা ছিলো বেশ কঠিন কাজ।
বাংলা ট্রিবিউন: একটু অন্য প্রসঙ্গ। আপনি বাইক চালাতে জানেন?
সোহানা সাবা: না, আমি বাইক চালাতে পারি না। পৃথিবীর ভয়ংকর ভয়ংকর সব রাইডে উঠেছি। বাট বাইকে উঠতে আমি ভয় পাই। কারণ, পারিবারিক দুটি বাইক দুর্ঘটনা আছে আমাদের। কিন্তু যখন এই শোতে কাজ করি, সামনে থেকে দেখলাম- মনে হলো এটা বেশ টেকনিক্যাল বিষয়। যার যেটা কাজ আর কি। আমি শিওর অনেকেই অভিনয় করতে ভয় পায়, ক্যামেরার সামনে স্বাভাবিক নন। কিন্তু আমি অভিনয়ে-ক্যামেরায় ভয় পাই না, কারণ এটাই আমার কাজ। বাইক চালানো, স্টান্ট করা আমার কাজ নয়। যারা এটা করে, তারা সত্যিই অসাধারণ।
বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে বাইকারদের জাজমেন্ট করতে সমস্যা হয়নি?
সোহানা সাবা: দর্শক যেভাবে দেখে জাজ করেন, আমিও তাই করেছি। প্রথম প্রথম। তবে শেষের দিকে আমি একটু কঠিন ছিলাম জাজমেন্টে। কারণ, তখন অনেক অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে। এখন তো আমি স্টান্ট এর প্রায় সব কিছুই বুঝি।
বাংলা ট্রিবিউন: সব মিলিয়ে কী বলবেন।
সোহানা সাবা: আমি ধন্যবাদ দিতে চাই এনটিভি, পালসার, মাইন্ডশেয়ার এবং অবশ্যই প্রযোজক ওয়াহিদুল ইসলাম শুভ্রকে। আমার খুব ভালো লেগেছে এই প্রজেক্টের সঙ্গে থেকে। আমি শিওর অডিয়েন্স নড়েচড়ে বসবেন এটি দেখার পর। কারণ, এরকম রিয়েল রিয়েলিটি শো বাংলাদেশে এই প্রথম হচ্ছে- চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি।
বাংলা ট্রিবিউন: এবার আসল প্রসঙ্গে আসি। অভিনয়ের কী অবস্থা? নাটক তো বটেই, সিনেমার কথাও জানতে চাই। ছোট্ট করে।
সোহানা সাবা: অভিনয় চলছে, আগের মতোই। খুব ধীরে, বেছে বেছে। একমাত্র দীপ্ত টিভির ‘মধ্যবর্তিনী’ সিরিয়ালটির কাজ করছি নিয়মিত। মাঝের ছয় মাস তো বাইক স্টান্টদের নিয়েই ছিলাম। হাতে আছে সিনেমা ‘মধুর ক্যান্টিন’। এটি নির্মাণ করছেন সাঈদুর রহমান সাঈদ। মুক্তির অপেক্ষায় আছে কলকাতার ‘এপার ওপার’। ছবিটি পরিচালনা করেছেন হরনাথ চক্রবর্তী। এই তো। কথা চলছে আরও অনেক কিছুর। পোক্ত না করে আর বলতে চাই না সেসব।
বাংলা ট্রিবিউন: ওকে। ধন্যবাদ।
সোহানা সাবা: আপনাকেও।
সোহানা সাবা: যেমন আমি নাটক-সিনেমার চেয়ে বেশি উপভোগ করি এমটিভি-ইন্ডিয়ার রিয়েলিটি শোগুলো। আমি রীতিমতো সেগুলোকে গিলে খাই। একটা পর্বও মিস করি না। কারণ, সেগুলো সত্যিকারের রিয়েলিটি শো হয়। যেমনটা আমাদের এখানে হতে দেখি না। হয়- নাচ, গান, সুন্দরী নিয়ে। যেখানে আমি খুব বেশি রিয়েলিটি খুঁজে পাই না।
বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে এবার এখানে (পালসার স্টান্টম্যানিয়া, বাংলাদেশ) পেলেন কেমন করে? নাকি এবারও প্রযোজকের অনুরোধে!
সোহানা সাবা: একদিন এনটিভির প্রযোজক ওয়াহিদুল ইসলাম শুভ্র বললেন, এরকম একটি আয়োজন হচ্ছে। তিনি চাইছেন সেখানে একটু গ্ল্যামার যুক্ত করতে। আমি নিজেও এরকম রিয়েলিটি শোয়ের ফ্যান। দেশে তো সে অর্থে রিয়েলিটি শো হয় না। তো এবার যখন প্রপোজাল পেলাম- ভাবলাম বিষয়টি ব্যতিক্রম। হোয়াই নট? এমটিভিতে এই স্টান্ট শোটি আমি নিয়মিত দেখি। তাই এবার যখন দেশেই হচ্ছে- ভাবলাম দেখা যাক আমরা কেমন করতে পারি। রাজি হয়ে গেলাম।
কারণ, এগুলো এমন ধরণের আয়োজন, যা মানুষকে সরাসরি স্পর্শ করে। নাটক-সিনেমার চেয়ে এসব আয়োজন বেশি কানেক্ট করে মানুষদের। যদি সেটা প্রপারলি করা যায়।
বাংলা ট্রিবিউন: কিন্তু ভাবনা আর দেশের বাস্তবতা তো বরাবরই আলাদা হয়! শুটিংয়ে ঢুকে কেমন অভিজ্ঞতা হলো।
সোহানা সাবা: এটা দুর্দান্ত একটা অভিজ্ঞতা। এত বিগ ক্যানভাসে বাংলাদেশে আর কোনও রিয়েলিটি শো আজ পর্যন্ত হয়নি। এটা আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি। আমি অন্তত দেখিনি। আউটডোর সেট, বিশাল আয়োজন। আমাদের ছেলেরাও (প্রতিযোগীরা) দুর্দান্ত স্টান্ট করতে জানে। দেখে জাস্ট বোবা হয়ে গেলাম। ওদের সঙ্গে থেকে আমিও অনেক কিছু শিখেছি। খুব সিরিয়াসলি নিয়েছি বিষয়টি। কারণ পুরো বিষয়টি অংকের মতো।
ফলে যারা পার্টিসিপেন্ট তাদের পাশাপাশি আমাদের জন্যেও জাজমেন্ট করাটা ছিলো বেশ কঠিন কাজ।
সোহানা সাবা: না, আমি বাইক চালাতে পারি না। পৃথিবীর ভয়ংকর ভয়ংকর সব রাইডে উঠেছি। বাট বাইকে উঠতে আমি ভয় পাই। কারণ, পারিবারিক দুটি বাইক দুর্ঘটনা আছে আমাদের। কিন্তু যখন এই শোতে কাজ করি, সামনে থেকে দেখলাম- মনে হলো এটা বেশ টেকনিক্যাল বিষয়। যার যেটা কাজ আর কি। আমি শিওর অনেকেই অভিনয় করতে ভয় পায়, ক্যামেরার সামনে স্বাভাবিক নন। কিন্তু আমি অভিনয়ে-ক্যামেরায় ভয় পাই না, কারণ এটাই আমার কাজ। বাইক চালানো, স্টান্ট করা আমার কাজ নয়। যারা এটা করে, তারা সত্যিই অসাধারণ।
বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে বাইকারদের জাজমেন্ট করতে সমস্যা হয়নি?
সোহানা সাবা: দর্শক যেভাবে দেখে জাজ করেন, আমিও তাই করেছি। প্রথম প্রথম। তবে শেষের দিকে আমি একটু কঠিন ছিলাম জাজমেন্টে। কারণ, তখন অনেক অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে। এখন তো আমি স্টান্ট এর প্রায় সব কিছুই বুঝি।
বাংলা ট্রিবিউন: সব মিলিয়ে কী বলবেন।
সোহানা সাবা: আমি ধন্যবাদ দিতে চাই এনটিভি, পালসার, মাইন্ডশেয়ার এবং অবশ্যই প্রযোজক ওয়াহিদুল ইসলাম শুভ্রকে। আমার খুব ভালো লেগেছে এই প্রজেক্টের সঙ্গে থেকে। আমি শিওর অডিয়েন্স নড়েচড়ে বসবেন এটি দেখার পর। কারণ, এরকম রিয়েল রিয়েলিটি শো বাংলাদেশে এই প্রথম হচ্ছে- চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি।
সোহানা সাবা: অভিনয় চলছে, আগের মতোই। খুব ধীরে, বেছে বেছে। একমাত্র দীপ্ত টিভির ‘মধ্যবর্তিনী’ সিরিয়ালটির কাজ করছি নিয়মিত। মাঝের ছয় মাস তো বাইক স্টান্টদের নিয়েই ছিলাম। হাতে আছে সিনেমা ‘মধুর ক্যান্টিন’। এটি নির্মাণ করছেন সাঈদুর রহমান সাঈদ। মুক্তির অপেক্ষায় আছে কলকাতার ‘এপার ওপার’। ছবিটি পরিচালনা করেছেন হরনাথ চক্রবর্তী। এই তো। কথা চলছে আরও অনেক কিছুর। পোক্ত না করে আর বলতে চাই না সেসব।
বাংলা ট্রিবিউন: ওকে। ধন্যবাদ।
সোহানা সাবা: আপনাকেও।
সোহানা সাবা/ ছবি: মোহাম্মদ ইব্রাহিম |
সোহানা সাবা/ ছবি: ওয়াসিফ |
সোহানা সাবা/ ছবি: মোহাম্মদ ইব্রাহিম |
No comments