লিবারেল ও তরুণ আমেরিকানদের মধ্যে ইসরাইলপ্রীতি কমছে
গত
বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইসরাইলের বিচারমন্ত্রী আয়েলেত শাকেদ যুক্তরাষ্ট্রের
ডেমোক্রেটিক দলের সমর্থকদের মধ্যে ইসরাইলের প্রতি সমর্থন কমার বিষয়ে উদ্বেগ
প্রকাশ করেন। ইহুদী আমেরিকানদের এক সভায় তিনি বলেন, ইসরাইলের জন্য বিষয়টি
কৌশলগত ইস্যু। তার ভাষ্য, ‘দুই সপ্তাহ আগে একটি জরিপের ফল দেখে আমি দুই রাত
ঘুমাতে পারি নি।’
ইসরাইল ইস্যুতে আমেরিকায় চালানো সাম্প্রতিকতম একটি জরিপের ফল দেখে শাকেদ নিশ্চয়ই আঁতকে উঠবেন। জরিপের ফলাফল থেকে ইঙ্গিত মিলছে যে, ইসরাইল ইস্যুতে জনসমর্থন হ্রাসের প্রবণতা শ্লথ হওয়ার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। ডেমোক্রেট দলীয় সমর্থক, তরুণ ভোটার, আফ্রিকান আমেরিকান ও হিস্প্যানিক আমেরিকানদের মধ্যে ইসরাইলের সুনাম ক্রমেই ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
ইকোনমিস্ট ও ইউগভের করা জরিপে দেখা গেছে, ডেমোক্রেট দলীয় ভোটারদের মধ্যে মাত্র ২৫ শতাংশ ইসরাইলকে আমেরিকার ‘মিত্র’ হিসেবে বিবেচনা করে। তবে রিপাবলিকান ভোটারদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ ইসরাইলকে মিত্র মনে করে।
ইসরাইলি পত্রিকা হারেৎসের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, এই জরিপ থেকে দেখা যাচ্ছে ইসরাইলের প্রতি মার্কিনীদের সমর্থনের তারতম্য ঘটে লিঙ্গ, বয়স, অর্থনৈতিক অবস্থা ও রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তিতে। বয়স্ক, সচ্ছল ও রক্ষণশীল শ্বেতাঙ্গ পুরুষদের মধ্যে ইসরাইলের প্রতি সমর্থন সবচেয়ে বেশি। তবে তরুণ, উদারমনা (লিবারেল), সংখ্যালঘু ও নারীদের মধ্যে এই সমর্থন সবচেয়ে কম।
কিন্তু এ ধরণের জরিপের ফল কি ইসরাইল সমর্থকদের মধ্যে সত্যিই দুশ্চিন্তা জন্ম দেয়? +৯৭২ ম্যাগাজিনে কর্মরত ইসরাইলি সাংবাদিক ইদো কনরাড বলেন, ‘ইসরাইলি ইহুদী জনগোষ্ঠীর মধ্যে একদল নিশ্চয়ই আছেন যারা দেশের ক্রমহ্রাসমান সুনাম নিয়ে উদ্বিগ্ন।
কিন্তু ইসরাইলি ইহুদীদের মধ্যে বেশিরভাগের মধ্যেই হয়তো রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে অনীহা চলে এসেছে। নয়তো তারা নেতানিয়াহু সরকারের উগ্র-জাতীয়তাবাদের সমর্থক হয়ে উঠছেন।’
এ বছরের জানুয়ারিতে পিউ রিসার্চ সেন্টার জানায়, ইসরাইল ও ফিলিস্তিন ইস্যুতে ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকান সমর্থকদের মতের ব্যবধান ১৯৭৮ সালের পর এত চওড়া কখনই হয়নি। এই পরিবর্তনশীল দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হয়েছে রাজনৈতিক মাঠেও।
যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতৃত্বের লড়াইয়ে বার্নি স্যান্ডার্সের চেষ্টা এখানে প্রণিধানযোগ্য। এছাড়া ডেভিড ফ্রায়েডম্যানকে ইসরাইলে আমেরিকার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগও আরেক ধরণের উদাহরণ।
বিভিন্ন ধরণের ফ্যাক্টর এখানে কাজ করেছে। ফিলিস্তিন নিয়ে বছরের পর বছর ধরে আমেরিকার তৃণমূল পর্যায়ে কাজ হয়েছে। ২০১২ সালে প্রকাশ্যে বারাক ওবামার বিরুদ্ধে রিপাবলিকান প্রার্থী মিট রমনিকে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর সমর্থন প্রদানকে ভালো চোখে দেখেনি ডেমোক্রেটরা। এছাড়া বারাক ওবামার ইরান নিয়ে আলোচনা ভ-ুল করার ইসরাইলি প্রচেষ্টাও অনেককে বিরক্ত করেছে। এছাড়াও, যেমনটি ব্রুকিংস ইন্সটিটিউটের গবেষক ও সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যানিয়েল শ্যাপিরো জানুয়ারিতে লিখেছেন, অনেক আমেরিকান এখন ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাতকে মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা শুরু করেছেন।
নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক ফিলিস্তিনি থিংক-ট্যাংক আল-শাবাকার ইউএস পলিসি ফেলো জেনা আঘা বলেন, ‘সাম্প্রতিক মাস ও বছরগুলোতে ইসরাইলের প্রতি সমর্থন দলীয় ইস্যু হয়ে উঠেছে। অনেক লিবারেল গাজায় ইসরাইলের কর্মকা- নিয়ে শুধু প্রশ্নই তুলছেন না। ইসরাইলের প্রতি প্রশ্নহীন সমর্থনের যৌক্তিকতাকেও কাঠগড়ায় তুলছেন।’
এছাড়াও বিশ্বজুড়ে উগ্রদক্ষিণপন্থী সব দল ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছে ইসরাইল। যা অনেক উদারনৈতিক মানুষ ভালো চোখে নেন নি। যেমন, বৃটিশ ইসলামোফোবিক প্রচারক টমি রবিনসনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে আমেরিকা-ভিত্তিক ইসরাইলপন্থী গোষ্ঠীসমূহ। এমনকি রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নেতানিয়াহু হাঙ্গেরির জাতিগত-জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ওরবান, আজারবাইজানের স্বৈরশাসক ইলহাম আলিয়েভ, ফিলিপাইনের তীব্র বিতর্কিত প্রেসিডেন্ট রড্রিগো দুতের্তেকে স্বাগত জানিয়েছেন, সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি ব্রাজিলের কট্টর ডানপন্থী প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জেয়ার বলসানোর নির্বাচনী বিজয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন। বলসানো ইসরাইল সফর ও ইসরাইলস্থ ব্রাজিলীয় দূতাবাস জেরুজালেমে স্থানান্তরের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
৩০ই অক্টোবর হারেৎস এক সম্পাদকীয়তে লিখেছে, ‘এই অনুসিদ্ধান্তে আসা কঠিন নয় যে, ইসরাইলি সরকার যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বের অন্যত্র কট্টর ডানপন্থী গোষ্ঠীসমূহকে চরমপন্থার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মিত্র হিসেবে বিবেচনা করছে।’
দৃশ্যত ইসরাইলের এই কট্টর ডানপন্থার আলিঙ্গন ও উদারমনা বামপন্থীদের থেকে দূরে সরে যাওয়াটা এখানেই থেমে থাকবে না। বরং, আরও বাড়বে। যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্রেটদের মধ্যে তৃণমূল তৎপরতা ক্রমেই বাড়ছে। আসছে মধ্যবর্তী নির্বাচনে গণহারে ডেমোক্রেটরা ভোট দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। অনেকেই মনে করছেন ডেমোক্রেটরা প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ নেবে সামনে।
ইসরাইলের চ্যানেল ১০ নিউজ চ্যানেলের বৈদেশিক সংবাদ বিষয়ক প্রধান সম্পাদক এয়াল নাদাভ সম্প্রতি লিখেছেন, ‘যেদিন ওরবান, দুতের্তে, ট্রাম্প কিংবা তাদের মতো নেতারা ক্ষমতা থেকে বিদায় নেবে, সেদিনের পর কী হবে? যারা ভবিষ্যতে ক্ষমতায় আসতে পারেন তাদের সঙ্গে কি ইসরাইলের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে? কিংবা, রাজনৈতিক জনসমর্থন রয়েছে?’
(আল জাজিরা অবলম্বনে)
ইসরাইল ইস্যুতে আমেরিকায় চালানো সাম্প্রতিকতম একটি জরিপের ফল দেখে শাকেদ নিশ্চয়ই আঁতকে উঠবেন। জরিপের ফলাফল থেকে ইঙ্গিত মিলছে যে, ইসরাইল ইস্যুতে জনসমর্থন হ্রাসের প্রবণতা শ্লথ হওয়ার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। ডেমোক্রেট দলীয় সমর্থক, তরুণ ভোটার, আফ্রিকান আমেরিকান ও হিস্প্যানিক আমেরিকানদের মধ্যে ইসরাইলের সুনাম ক্রমেই ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
ইকোনমিস্ট ও ইউগভের করা জরিপে দেখা গেছে, ডেমোক্রেট দলীয় ভোটারদের মধ্যে মাত্র ২৫ শতাংশ ইসরাইলকে আমেরিকার ‘মিত্র’ হিসেবে বিবেচনা করে। তবে রিপাবলিকান ভোটারদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ ইসরাইলকে মিত্র মনে করে।
ইসরাইলি পত্রিকা হারেৎসের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, এই জরিপ থেকে দেখা যাচ্ছে ইসরাইলের প্রতি মার্কিনীদের সমর্থনের তারতম্য ঘটে লিঙ্গ, বয়স, অর্থনৈতিক অবস্থা ও রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তিতে। বয়স্ক, সচ্ছল ও রক্ষণশীল শ্বেতাঙ্গ পুরুষদের মধ্যে ইসরাইলের প্রতি সমর্থন সবচেয়ে বেশি। তবে তরুণ, উদারমনা (লিবারেল), সংখ্যালঘু ও নারীদের মধ্যে এই সমর্থন সবচেয়ে কম।
কিন্তু এ ধরণের জরিপের ফল কি ইসরাইল সমর্থকদের মধ্যে সত্যিই দুশ্চিন্তা জন্ম দেয়? +৯৭২ ম্যাগাজিনে কর্মরত ইসরাইলি সাংবাদিক ইদো কনরাড বলেন, ‘ইসরাইলি ইহুদী জনগোষ্ঠীর মধ্যে একদল নিশ্চয়ই আছেন যারা দেশের ক্রমহ্রাসমান সুনাম নিয়ে উদ্বিগ্ন।
কিন্তু ইসরাইলি ইহুদীদের মধ্যে বেশিরভাগের মধ্যেই হয়তো রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে অনীহা চলে এসেছে। নয়তো তারা নেতানিয়াহু সরকারের উগ্র-জাতীয়তাবাদের সমর্থক হয়ে উঠছেন।’
এ বছরের জানুয়ারিতে পিউ রিসার্চ সেন্টার জানায়, ইসরাইল ও ফিলিস্তিন ইস্যুতে ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকান সমর্থকদের মতের ব্যবধান ১৯৭৮ সালের পর এত চওড়া কখনই হয়নি। এই পরিবর্তনশীল দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হয়েছে রাজনৈতিক মাঠেও।
যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতৃত্বের লড়াইয়ে বার্নি স্যান্ডার্সের চেষ্টা এখানে প্রণিধানযোগ্য। এছাড়া ডেভিড ফ্রায়েডম্যানকে ইসরাইলে আমেরিকার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগও আরেক ধরণের উদাহরণ।
বিভিন্ন ধরণের ফ্যাক্টর এখানে কাজ করেছে। ফিলিস্তিন নিয়ে বছরের পর বছর ধরে আমেরিকার তৃণমূল পর্যায়ে কাজ হয়েছে। ২০১২ সালে প্রকাশ্যে বারাক ওবামার বিরুদ্ধে রিপাবলিকান প্রার্থী মিট রমনিকে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর সমর্থন প্রদানকে ভালো চোখে দেখেনি ডেমোক্রেটরা। এছাড়া বারাক ওবামার ইরান নিয়ে আলোচনা ভ-ুল করার ইসরাইলি প্রচেষ্টাও অনেককে বিরক্ত করেছে। এছাড়াও, যেমনটি ব্রুকিংস ইন্সটিটিউটের গবেষক ও সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যানিয়েল শ্যাপিরো জানুয়ারিতে লিখেছেন, অনেক আমেরিকান এখন ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাতকে মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা শুরু করেছেন।
নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক ফিলিস্তিনি থিংক-ট্যাংক আল-শাবাকার ইউএস পলিসি ফেলো জেনা আঘা বলেন, ‘সাম্প্রতিক মাস ও বছরগুলোতে ইসরাইলের প্রতি সমর্থন দলীয় ইস্যু হয়ে উঠেছে। অনেক লিবারেল গাজায় ইসরাইলের কর্মকা- নিয়ে শুধু প্রশ্নই তুলছেন না। ইসরাইলের প্রতি প্রশ্নহীন সমর্থনের যৌক্তিকতাকেও কাঠগড়ায় তুলছেন।’
এছাড়াও বিশ্বজুড়ে উগ্রদক্ষিণপন্থী সব দল ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছে ইসরাইল। যা অনেক উদারনৈতিক মানুষ ভালো চোখে নেন নি। যেমন, বৃটিশ ইসলামোফোবিক প্রচারক টমি রবিনসনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে আমেরিকা-ভিত্তিক ইসরাইলপন্থী গোষ্ঠীসমূহ। এমনকি রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নেতানিয়াহু হাঙ্গেরির জাতিগত-জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ওরবান, আজারবাইজানের স্বৈরশাসক ইলহাম আলিয়েভ, ফিলিপাইনের তীব্র বিতর্কিত প্রেসিডেন্ট রড্রিগো দুতের্তেকে স্বাগত জানিয়েছেন, সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি ব্রাজিলের কট্টর ডানপন্থী প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জেয়ার বলসানোর নির্বাচনী বিজয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন। বলসানো ইসরাইল সফর ও ইসরাইলস্থ ব্রাজিলীয় দূতাবাস জেরুজালেমে স্থানান্তরের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
৩০ই অক্টোবর হারেৎস এক সম্পাদকীয়তে লিখেছে, ‘এই অনুসিদ্ধান্তে আসা কঠিন নয় যে, ইসরাইলি সরকার যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বের অন্যত্র কট্টর ডানপন্থী গোষ্ঠীসমূহকে চরমপন্থার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মিত্র হিসেবে বিবেচনা করছে।’
দৃশ্যত ইসরাইলের এই কট্টর ডানপন্থার আলিঙ্গন ও উদারমনা বামপন্থীদের থেকে দূরে সরে যাওয়াটা এখানেই থেমে থাকবে না। বরং, আরও বাড়বে। যুক্তরাষ্ট্রে ডেমোক্রেটদের মধ্যে তৃণমূল তৎপরতা ক্রমেই বাড়ছে। আসছে মধ্যবর্তী নির্বাচনে গণহারে ডেমোক্রেটরা ভোট দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। অনেকেই মনে করছেন ডেমোক্রেটরা প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ নেবে সামনে।
ইসরাইলের চ্যানেল ১০ নিউজ চ্যানেলের বৈদেশিক সংবাদ বিষয়ক প্রধান সম্পাদক এয়াল নাদাভ সম্প্রতি লিখেছেন, ‘যেদিন ওরবান, দুতের্তে, ট্রাম্প কিংবা তাদের মতো নেতারা ক্ষমতা থেকে বিদায় নেবে, সেদিনের পর কী হবে? যারা ভবিষ্যতে ক্ষমতায় আসতে পারেন তাদের সঙ্গে কি ইসরাইলের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে? কিংবা, রাজনৈতিক জনসমর্থন রয়েছে?’
(আল জাজিরা অবলম্বনে)
No comments