রোহিঙ্গা নারীদের যৌনতার ফাঁদ ...
রোহিঙ্গা
যুবতী, নারীদের নিয়ে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। এতদিন খবর মিলছিল যে,
তাদেরকে দিয়ে যৌন ব্যবসা করানো হচ্ছে। কিন্তু এখন তার চেয়েও ভয়াবহ তথ্য
বেরিয়ে এসেছে। বলা হয়েছে, তাদেরকে বিদেশে পাচার করা হচ্ছে যৌনদাসী হিসেবে।
মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর নৃশংসতা থেকে জীবন বাঁচাতে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে
আশ্রয় নিয়েছে ৮ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা। তার মধ্যে নারীদের দিকে
শকুনের চোখ পড়েছে।
তাদেরকে যৌন ব্যবসায় নামাচ্ছে একটি চক্র। এ বিষয়টি সামনে এনে জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আওএম) জরুরি ভিত্তিতে রোহিঙ্গা নারীদের রক্ষায় পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিযেছে। বিভিন্ন সাহায্য বিষয়ক এজেন্সির মতে, এসব নারীকে পাচার করা হচ্ছে। বিপথে পরিচালিত করা হচ্ছে। আর এই ধারা ক্রমশ বাড়ছেই। এমনিতেই আশ্রয় শিবিরগুলোতে যৌন ব্যবসা ও যৌন দাসী বানানোর খবর প্রচলিত আছে। দ্য সানডে টেলিগ্রাফের মতে, রোহিঙ্গা নারীদেরকে বিদেশে পাচার করা হচ্ছে এ বিষয়টিতে অবগত আইওএম। যেসব দাতব্য সংস্থা ও বেসরকারি সংস্থা বাংলাদেশে শরণার্থীদের সহায়তা করছে তাদের সঙ্গে জড়িত আইওএম। আইওএমের জরুরি বিভাগের তথ্য বিষয়ক কর্মকর্তা অলিভিয়া হেডন বলেন, তারা পাচার বিরোধী কর্মকান্ড রোধে তহবিল সংগ্রহের চেষ্টা করছেন। একই সঙ্গে লিঙ্গগত সহিংসতা প্রতিরোধেও কাজ করছেন। উল্লেখ্য, মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর নৃশংসতার ফলে বর্তমান রোহিঙ্গা সঙ্কটের সৃষ্টি। এ ঘটনাকে জাতিসংঘ জাতি নিধন হিসেবে অভিহিত করেছে। সেপ্টেম্বরে মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান জায়েদ রা’দ আল হোসেন জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক পরিষদে বলেছেন, মিয়ানমারে জাতি নিধন চলছে।
তাদেরকে যৌন ব্যবসায় নামাচ্ছে একটি চক্র। এ বিষয়টি সামনে এনে জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আওএম) জরুরি ভিত্তিতে রোহিঙ্গা নারীদের রক্ষায় পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিযেছে। বিভিন্ন সাহায্য বিষয়ক এজেন্সির মতে, এসব নারীকে পাচার করা হচ্ছে। বিপথে পরিচালিত করা হচ্ছে। আর এই ধারা ক্রমশ বাড়ছেই। এমনিতেই আশ্রয় শিবিরগুলোতে যৌন ব্যবসা ও যৌন দাসী বানানোর খবর প্রচলিত আছে। দ্য সানডে টেলিগ্রাফের মতে, রোহিঙ্গা নারীদেরকে বিদেশে পাচার করা হচ্ছে এ বিষয়টিতে অবগত আইওএম। যেসব দাতব্য সংস্থা ও বেসরকারি সংস্থা বাংলাদেশে শরণার্থীদের সহায়তা করছে তাদের সঙ্গে জড়িত আইওএম। আইওএমের জরুরি বিভাগের তথ্য বিষয়ক কর্মকর্তা অলিভিয়া হেডন বলেন, তারা পাচার বিরোধী কর্মকান্ড রোধে তহবিল সংগ্রহের চেষ্টা করছেন। একই সঙ্গে লিঙ্গগত সহিংসতা প্রতিরোধেও কাজ করছেন। উল্লেখ্য, মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর নৃশংসতার ফলে বর্তমান রোহিঙ্গা সঙ্কটের সৃষ্টি। এ ঘটনাকে জাতিসংঘ জাতি নিধন হিসেবে অভিহিত করেছে। সেপ্টেম্বরে মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান জায়েদ রা’দ আল হোসেন জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক পরিষদে বলেছেন, মিয়ানমারে জাতি নিধন চলছে।
No comments