ওমরানের ভাই আলির মৃত্যু
![]() |
ধ্বংসস্তূপের নিচে পড়া সিরিয়ার যে শিশুটির রক্তাক্ত ও উদ্ভ্রান্ত ছবি দেখে বিশ্ববাসী স্তম্ভিত হয়েছে, সেই ওমরান দাকনিশের বড় ভাই আলি দাকনিশ (১০) মারা গেছে। আলেপ্পোয় গত ১৭ আগস্টের সরকারি বাহিনীর বোমাবর্ষণে ওমরানদের বাড়ি বিধ্বস্ত হলে তাঁদের কয়েক ভাইবোন ও বাবা-মা আহত হয়েছিলেন। সিরিয়া সলিডারিটি ক্যাম্পেইন নামের একটি সংগঠন ওমরানের ভাই আলির মৃত্যুর কথা জানিয়েছে। ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী রয়টার্সকে বলেন, বিমান হামলার ঘটনায় আলি দাকনিশের শরীরে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ এবং কিছু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ও প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের মিত্র রাশিয়ার যুদ্ধবিমানগুলো বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোয় গোলাবর্ষণ করছে। পাঁচ বছর বয়সী ওমরান এ রকম একটি হামলায় আহত হয়। তার ধুলো ও রক্তমাখা ছবি বিশ্ব গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। ওমরানের ওই ছবি সিরিয়ার যুদ্ধপীড়িত বেসামরিক মানুষ, বিশেষ করে শিশুদের দুর্ভোগের প্রতীকে পরিণত হয়েছে। আলেপ্পো সিরীয় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও শিল্পকেন্দ্র ছিল। ২০১২ সাল থেকে শহরটি কার্যত দুই ভাগ হয়ে যায়, যার পশ্চিম অংশ সরকারের নিয়ন্ত্রণে এবং পূর্বাঞ্চল বিদ্রোহীদের দখলে রয়েছে।
সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ও প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের মিত্র রাশিয়ার যুদ্ধবিমানগুলো বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোয় গোলাবর্ষণ করছে। পাঁচ বছর বয়সী ওমরান এ রকম একটি হামলায় আহত হয়। তার ধুলো ও রক্তমাখা ছবি বিশ্ব গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। ওমরানের ওই ছবি সিরিয়ার যুদ্ধপীড়িত বেসামরিক মানুষ, বিশেষ করে শিশুদের দুর্ভোগের প্রতীকে পরিণত হয়েছে। আলেপ্পো সিরীয় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও শিল্পকেন্দ্র ছিল। ২০১২ সাল থেকে শহরটি কার্যত দুই ভাগ হয়ে যায়, যার পশ্চিম অংশ সরকারের নিয়ন্ত্রণে এবং পূর্বাঞ্চল বিদ্রোহীদের দখলে রয়েছে।
No comments