সাগরে যুক্তরাষ্ট্রকে বেগ দেবে চীনের ক্ষেপণাস্ত্র!
দক্ষিণ চীন সাগরে গত আগস্টে মহড়ায় অংশ নেওয়া চীনের একটি অত্যাধুনিক ডুবোজাহাজl এএফপির ফাইল ছবি |
দক্ষিণ
চীন সাগরের বিরোধপূর্ণ অংশে চীনের তৈরি কৃত্রিম দ্বীপের কাছ দিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস লাসেন অতিক্রম করার ঘটনায় দুই দেশের
মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে মনে করা হচ্ছে, ডুবোজাহাজ
থেকে নিক্ষেপণযোগ্য চীনের অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র ওয়াইজে-১৮ দক্ষিণ চীন
সাগরে যুক্তরাষ্ট্রের কাজ কঠিন করে তুলবে। খবর এনডিটিভির।
যুক্তরাষ্ট্র সরকার চীনের অত্যাধুনিক এই ক্ষেপণাস্ত্রের কথা জানতে পারে কংগ্রেসে উপস্থাপন করা একটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে। ইউএস-চায়না ইকোনমিক অ্যান্ড সিকিউরিটি রিভিউ কমিশনের ওই প্রতিবেদন গত ২৮ অক্টোবর তুলে ধরা হয়।
ওয়াইজে-১৮ ক্ষেপণাস্ত্র সাগরপৃষ্ঠের মাত্র কয়েক মিটার ওপর দিয়ে প্রতি ঘণ্টায় ৬০০ মাইল গতিতে লক্ষ্যবস্তুর দিকে ছুটতে পারে। লক্ষ্যবস্তুর ২০ নটিক্যাল মাইল দূরত্বে পৌঁছে এটি শব্দের গতির (প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৭৬৮ মাইল) তিন গুণ পর্যন্ত বেশি গতি পেতে সক্ষম হয়।
রিভিউ কমিশনের সদস্য ল্যারি উরৎজেল বলেন, শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির হওয়ায় ওয়াইজে-১৮ ক্ষেপণাস্ত্রকে জাহাজ থেকে গুলি করাও কঠিন। এই গতির কারণেই একে রাডারেও ধরা কঠিন।
যুক্তরাষ্ট্র সরকার চীনের অত্যাধুনিক এই ক্ষেপণাস্ত্রের কথা জানতে পারে কংগ্রেসে উপস্থাপন করা একটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে। ইউএস-চায়না ইকোনমিক অ্যান্ড সিকিউরিটি রিভিউ কমিশনের ওই প্রতিবেদন গত ২৮ অক্টোবর তুলে ধরা হয়।
ওয়াইজে-১৮ ক্ষেপণাস্ত্র সাগরপৃষ্ঠের মাত্র কয়েক মিটার ওপর দিয়ে প্রতি ঘণ্টায় ৬০০ মাইল গতিতে লক্ষ্যবস্তুর দিকে ছুটতে পারে। লক্ষ্যবস্তুর ২০ নটিক্যাল মাইল দূরত্বে পৌঁছে এটি শব্দের গতির (প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৭৬৮ মাইল) তিন গুণ পর্যন্ত বেশি গতি পেতে সক্ষম হয়।
রিভিউ কমিশনের সদস্য ল্যারি উরৎজেল বলেন, শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির হওয়ায় ওয়াইজে-১৮ ক্ষেপণাস্ত্রকে জাহাজ থেকে গুলি করাও কঠিন। এই গতির কারণেই একে রাডারেও ধরা কঠিন।
No comments