সরকারের প্রতি প্রতিশ্রুতি পূরণের আহ্বান বান কি মুনের
মিয়ানমারের সেনাসমর্থিত সরকারকে দেশটির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতিশ্রুতি পুরোপুরি পূরণ করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন। গতকাল বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
গত সোমবার তৈরি করা ওই প্রতিবেদনটি গতকাল ইয়াঙ্গুনে জাতিসংঘের কার্যালয় থেকে প্রকাশ করা হয়। এতে বান কি মুন বলেন, নভেম্বরে বিতর্কিত নির্বাচনের পর নামমাত্র বেসামরিক নতুন সরকারের ক্ষমতায় আসা ও গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে মুক্তি দেওয়ার মধ্য দিয়ে মিয়ানমার অগ্রগতির পথে যাত্রা শুরু করে।
জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন মিয়ানমারে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তা ইতিবাচক। তবে সরকারের উচিত, প্রতিশ্রুতি পূরণ করা।
বান কি মুন বলেন, মিয়ানমারে এখনো মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়া দেশটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছে। এসব সমস্যা সমাধান করে সংস্কার সাধনে নতুন সরকারের ক্ষমতা ও সদিচ্ছা আছে কি না, তা এখনো দেখার বিষয়।
বান বলেন, মিয়ানমারের বিভিন্ন কারাগারে এখনো বহু রাজনৈতিক বন্দী রয়েছেন। ধারণা করা হয়, এ সংখ্যা দুই সহস্রাধিক। জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, এই বন্দীদের ব্যাপারে জাতিসংঘ উদ্বিগ্ন।
বান বলেন, এসব বন্দীকে মুক্তি না দিলে সরকারের সংস্কার উদ্যোগের বিষয়ে আস্থা সৃষ্টি হবে না; বরং দেশটির সরকারের নানা প্রচেষ্টায় ছায়া ফেলবে। তিনি হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেন, সু চির চলাফেরার ওপর কড়াকড়ি আরোপ কিংবা তাঁর নিরাপত্তার ওপর হুমকি সৃষ্টি করা হলে তা বিশ্বের কাছে ভুল বার্তাই পাঠাবে।
গত সোমবার তৈরি করা ওই প্রতিবেদনটি গতকাল ইয়াঙ্গুনে জাতিসংঘের কার্যালয় থেকে প্রকাশ করা হয়। এতে বান কি মুন বলেন, নভেম্বরে বিতর্কিত নির্বাচনের পর নামমাত্র বেসামরিক নতুন সরকারের ক্ষমতায় আসা ও গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে মুক্তি দেওয়ার মধ্য দিয়ে মিয়ানমার অগ্রগতির পথে যাত্রা শুরু করে।
জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন মিয়ানমারে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তা ইতিবাচক। তবে সরকারের উচিত, প্রতিশ্রুতি পূরণ করা।
বান কি মুন বলেন, মিয়ানমারে এখনো মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়া দেশটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছে। এসব সমস্যা সমাধান করে সংস্কার সাধনে নতুন সরকারের ক্ষমতা ও সদিচ্ছা আছে কি না, তা এখনো দেখার বিষয়।
বান বলেন, মিয়ানমারের বিভিন্ন কারাগারে এখনো বহু রাজনৈতিক বন্দী রয়েছেন। ধারণা করা হয়, এ সংখ্যা দুই সহস্রাধিক। জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, এই বন্দীদের ব্যাপারে জাতিসংঘ উদ্বিগ্ন।
বান বলেন, এসব বন্দীকে মুক্তি না দিলে সরকারের সংস্কার উদ্যোগের বিষয়ে আস্থা সৃষ্টি হবে না; বরং দেশটির সরকারের নানা প্রচেষ্টায় ছায়া ফেলবে। তিনি হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেন, সু চির চলাফেরার ওপর কড়াকড়ি আরোপ কিংবা তাঁর নিরাপত্তার ওপর হুমকি সৃষ্টি করা হলে তা বিশ্বের কাছে ভুল বার্তাই পাঠাবে।
No comments