সিরিয়ার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ অ্যামনেস্টির
সিরিয়ার সীমান্তবর্তী তাল কালাখ শহরে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে দমন অভিযানের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দেশটির সরকারকে অভিযুক্ত করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। গত মঙ্গলবার মানবাধিকার সংগঠনটির নতুন এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনটি সিরিয়ায় সহিংসতা তদন্তের জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলাকালে গত মে মাসে লেবানন সীমান্তের কাছে তাল কালাখে নিরাপত্তা বাহিনী ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ওই অপরাধ করেন।
তাল কালাখে নিরাপত্তা বাহিনীর দমন অভিযানের সময় নির্যাতন, নিরাপত্তা হেফাজতে মৃত্যু এবং নির্বিচারে আটক করার ঘটনা ঘটেছে বলে অ্যামনেস্টি নতুন ওই প্রতিবেদনে অভিযোগ করে।
অ্যামনেস্টির মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকাবিষয়ক উপপরিচালক ফিলিপ লুথার বলেন, ‘তাল কালাখের প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে আমরা যে বিবরণ শুনেছি, তা মানবতার বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অপরাধ।’
প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, সরকারবিরোধী বিক্ষোভের পর ১৪ মে তাল কালাখে নিরাপত্তা বাহিনী ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা প্রবেশ করেন। লেবাননের ৫০ জনেরও বেশি লোকের সঙ্গে ফোনালাপের ওপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। উল্লেখ্য, অ্যামনেস্টির কর্মকর্তাদের সিরিয়ায় প্রবেশের অনুমতি নেই।
মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রত্যক্ষদর্শী একজনের বিবরণ অনুসারে, বহু পুরুষ বাসিন্দাকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগ লোকের ওপর নির্যাতন করা হয়। নিরাপত্তা হেফাজতে কমপক্ষে নয় ব্যক্তির মৃত্যুও হয়েছে।
ফিলিপ লুথার বলেন, প্রতিবেদনে বর্ণিত অধিকাংশ অপরাধই আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতে বিচারের যোগ্য। তবে জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলকে প্রথমেই সিরিয়ার পরিস্থিতির বিষয়ে আদালতের কৌঁসুলিকে জানাতে হবে।
আরব বিশ্বে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ার পর গত মার্চে সিরিয়াতে বাশার আল-আসাদের শাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।
লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনটি সিরিয়ায় সহিংসতা তদন্তের জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলাকালে গত মে মাসে লেবানন সীমান্তের কাছে তাল কালাখে নিরাপত্তা বাহিনী ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ওই অপরাধ করেন।
তাল কালাখে নিরাপত্তা বাহিনীর দমন অভিযানের সময় নির্যাতন, নিরাপত্তা হেফাজতে মৃত্যু এবং নির্বিচারে আটক করার ঘটনা ঘটেছে বলে অ্যামনেস্টি নতুন ওই প্রতিবেদনে অভিযোগ করে।
অ্যামনেস্টির মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকাবিষয়ক উপপরিচালক ফিলিপ লুথার বলেন, ‘তাল কালাখের প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে আমরা যে বিবরণ শুনেছি, তা মানবতার বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অপরাধ।’
প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, সরকারবিরোধী বিক্ষোভের পর ১৪ মে তাল কালাখে নিরাপত্তা বাহিনী ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা প্রবেশ করেন। লেবাননের ৫০ জনেরও বেশি লোকের সঙ্গে ফোনালাপের ওপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। উল্লেখ্য, অ্যামনেস্টির কর্মকর্তাদের সিরিয়ায় প্রবেশের অনুমতি নেই।
মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রত্যক্ষদর্শী একজনের বিবরণ অনুসারে, বহু পুরুষ বাসিন্দাকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগ লোকের ওপর নির্যাতন করা হয়। নিরাপত্তা হেফাজতে কমপক্ষে নয় ব্যক্তির মৃত্যুও হয়েছে।
ফিলিপ লুথার বলেন, প্রতিবেদনে বর্ণিত অধিকাংশ অপরাধই আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতে বিচারের যোগ্য। তবে জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলকে প্রথমেই সিরিয়ার পরিস্থিতির বিষয়ে আদালতের কৌঁসুলিকে জানাতে হবে।
আরব বিশ্বে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ার পর গত মার্চে সিরিয়াতে বাশার আল-আসাদের শাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।
No comments