ইন্দোনেশিয়ায় পশু রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার অস্ট্রেলিয়ার
ইন্দোনেশিয়ায় পশু রপ্তানির ওপর থেকে গতকাল বুধবার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ার কৃষিমন্ত্রী জোই লডউইঙ এ কথা জানিয়েছেন। মাস খানেক আগে ইন্দোনেশিয়ায় পশু রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দেশটি।
মাস খানেক আগে এবিসি টেলিভিশনের তথ্যচিত্রে ইন্দোনেশিয়ার একটি কসাইখানায় গবাদিপশুর ওপর নির্দয় আচরণের দৃশ্য প্রচারিত হয়। এরপরই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। অস্ট্রেলিয়া হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার প্রধান গবাদিপশু রপ্তানিকারক দেশ। বছরে দেশটি ইন্দোনেশিয়ায় ৩০ কোটি অস্ট্রেলিয়ান ডলারের বেশি মূল্যের গবাদিপশু রপ্তানি করে থাকে।
কৃষিমন্ত্রী লডউইঙ বলেন, ইন্দোনেশিয়ায় রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন আইনে পশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। নতুন আইনে রপ্তানির অনুমতি পেতে অস্ট্রেলিয়ার কৃষকদের যেমন আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী তারা পশুস্বার্থ সংরক্ষণ করছে মর্মে প্রমাণপত্র দেখাতে হবে, তেমনি ইন্দোনেশিয়ার আমদানিকারকদেরও প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। তা ছাড়া কসাইখানাগুলো পরিদর্শনেরও বিধান রাখা হয়েছে।
মাস খানেক আগে এবিসি টেলিভিশনের তথ্যচিত্রে ইন্দোনেশিয়ার একটি কসাইখানায় গবাদিপশুর ওপর নির্দয় আচরণের দৃশ্য প্রচারিত হয়। এরপরই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। অস্ট্রেলিয়া হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার প্রধান গবাদিপশু রপ্তানিকারক দেশ। বছরে দেশটি ইন্দোনেশিয়ায় ৩০ কোটি অস্ট্রেলিয়ান ডলারের বেশি মূল্যের গবাদিপশু রপ্তানি করে থাকে।
কৃষিমন্ত্রী লডউইঙ বলেন, ইন্দোনেশিয়ায় রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন আইনে পশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। নতুন আইনে রপ্তানির অনুমতি পেতে অস্ট্রেলিয়ার কৃষকদের যেমন আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী তারা পশুস্বার্থ সংরক্ষণ করছে মর্মে প্রমাণপত্র দেখাতে হবে, তেমনি ইন্দোনেশিয়ার আমদানিকারকদেরও প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। তা ছাড়া কসাইখানাগুলো পরিদর্শনেরও বিধান রাখা হয়েছে।
No comments