আগামী বছর আফগানিস্তান থেকে ৫০০ সেনা প্রত্যাহার করা হবে
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন, আগামী বছরের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে আরও ৫০০ ব্রিটিশ সেনা প্রত্যাহার করে হবে। এর ফলে আফগানিস্তানে নিযুক্ত ব্রিটিশ সেনার সংখ্যা হবে নয় হাজার।
আফগানিস্তান সফর শেষে দেশে ফেরার এক দিন পর গতকাল বুধবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টে দেওয়া এক বিবৃতিতে ক্যামেরন এ কথা বলেন। আফগানিস্তানে দুই দিনব্যাপী সফরের সময় তিনি ব্রিটিশ সেনাদের সঙ্গে দেখা করেন এবং আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন।
২০১৫ সালের মধ্যে আফগানিস্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব দেশটির সরকারের কাছে হস্তান্তরকে সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত মাসে সে দেশ থেকে মার্কিন সেনাদের প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেন। এরপরই যুক্তরাজ্য আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারের ওই ঘোষণা দিল।
১০ বছর আগে টুইন টাওয়ারে হামলার পর আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন লড়াইয়ে যুক্তরাজ্য অংশ নেয়। এ লড়াইয়ে এ পর্যন্ত ৩৭৫ জন ব্রিটিশ সেনা প্রাণ হারিয়েছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৫ সালের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে আন্তর্জাতিক বাহিনীর প্রত্যাহারকে সামনে রেখে দেশটির তরুণ সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি দেখিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওই ৫০০ ব্রিটিশ সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ঘোষণা দিয়েছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান থেকে ১০ হাজার সেনা প্রত্যাহার করবে এবং আগামী বছরের গ্রীষ্মের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে প্রায় ৩৩ হাজার মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হবে।’
ক্যামেরন বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে আমি আগেই বলেছিলাম, ২০১২ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যের ৪২৬ জন সামরিক কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হবে এবং আজ (গতকাল) আমি ঘোষণা করতে পারি, যুক্তরাজ্য ২০১২ সালের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে ৫০০ সেনা প্রত্যাহার করতে সক্ষম। এতে দেশটিতে ব্রিটিশ সেনার সংখ্যা নয় হাজার ৫০০ থেকে নয় হাজারে নেমে আসবে।’
কানাডার সেনা প্রত্যাহার
আফগানিস্তানে কানাডার নয় বছরের মিশন শেষ হয়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে কানাডীয় সেনারা দেশে ফিরতে শুরু করেছে। এর আগে তারা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে থাকা সর্বশেষ জায়গার নিয়ন্ত্রণ মার্কিন বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।
কানাডার পার্লামেন্ট ২০১১ সালের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে তাদের ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে। অন্য দেশগুলোও আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে।
আফগানিস্তান সফর শেষে দেশে ফেরার এক দিন পর গতকাল বুধবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টে দেওয়া এক বিবৃতিতে ক্যামেরন এ কথা বলেন। আফগানিস্তানে দুই দিনব্যাপী সফরের সময় তিনি ব্রিটিশ সেনাদের সঙ্গে দেখা করেন এবং আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন।
২০১৫ সালের মধ্যে আফগানিস্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব দেশটির সরকারের কাছে হস্তান্তরকে সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত মাসে সে দেশ থেকে মার্কিন সেনাদের প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেন। এরপরই যুক্তরাজ্য আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারের ওই ঘোষণা দিল।
১০ বছর আগে টুইন টাওয়ারে হামলার পর আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন লড়াইয়ে যুক্তরাজ্য অংশ নেয়। এ লড়াইয়ে এ পর্যন্ত ৩৭৫ জন ব্রিটিশ সেনা প্রাণ হারিয়েছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৫ সালের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে আন্তর্জাতিক বাহিনীর প্রত্যাহারকে সামনে রেখে দেশটির তরুণ সেনাবাহিনী ও পুলিশ বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি দেখিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওই ৫০০ ব্রিটিশ সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ঘোষণা দিয়েছেন, চলতি বছরের শেষ নাগাদ যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান থেকে ১০ হাজার সেনা প্রত্যাহার করবে এবং আগামী বছরের গ্রীষ্মের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে প্রায় ৩৩ হাজার মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হবে।’
ক্যামেরন বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে আমি আগেই বলেছিলাম, ২০১২ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যের ৪২৬ জন সামরিক কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হবে এবং আজ (গতকাল) আমি ঘোষণা করতে পারি, যুক্তরাজ্য ২০১২ সালের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে ৫০০ সেনা প্রত্যাহার করতে সক্ষম। এতে দেশটিতে ব্রিটিশ সেনার সংখ্যা নয় হাজার ৫০০ থেকে নয় হাজারে নেমে আসবে।’
কানাডার সেনা প্রত্যাহার
আফগানিস্তানে কানাডার নয় বছরের মিশন শেষ হয়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে কানাডীয় সেনারা দেশে ফিরতে শুরু করেছে। এর আগে তারা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে থাকা সর্বশেষ জায়গার নিয়ন্ত্রণ মার্কিন বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।
কানাডার পার্লামেন্ট ২০১১ সালের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে তাদের ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে। অন্য দেশগুলোও আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে।
No comments