বলিভিয়া-কোস্টারিকা ম্যাচেও আগ্রহ
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা, মেসি-নেইমার—কোপা আমেরিকা নিয়ে যা আলোচনা তা মূলত এই দুই দলকেন্দ্রিক। তবে মাঠে নেমে অন্য দলগুলো কিন্তু দেখাচ্ছে তারাও প্রস্তুত হয়ে এসেছে।
এই যে বলিভিয়া আর্জেন্টিনাকে ড্রর ফাঁদে আটকে দিল, ব্রাজিলকে জিততে দিল না ভেনেজুয়েলা, পেরুও রুখে দিল গত বিশ্বকাপের সেমিফাইনালিস্ট উরুগুয়েকে। আর এ কারণেই ছোট দলের ম্যাচগুলোও চলে আসছে আলোচনায়। আগামীকাল ভোরেই যেমন কোস্টারিকার বিপক্ষে বলিভিয়ার ম্যাচ দেখতে বসে যাবেন অনেকেই। বলিভিয়া কোপার অতিথি দল কোস্টারিকার বিপক্ষে কী করতে পারে, দেখতে হবে না! আর্জেন্টিনাকে রুখে দেওয়ার সূত্র ধরেই হয়তো আর্জেন্টিনা থেকে হাজার হাজার মাইল দূরের এই বাংলাদেশেও বলিভিয়ার পক্ষ-বিপক্ষ তৈরি হয়ে যাবে।
পক্ষ নিন কিংবা বিপক্ষ, আগামীকাল কোস্টারিকার বিপক্ষে বলিভিয়াই এগিয়ে। যদিও এর আগে দুই দলের একমাত্র ম্যাচে জিতেছে কোস্টারিকাই। ২০০১-এর কোপা আমেরিকার গ্রুপ পর্বে বলিভিয়াকে কোস্টারিকা উড়িয়ে দিয়েছিল ৪-০ গোলে। তবে এখন সময় বদলেছে। কোস্টারিকার সেই দল আর নেই। রোনালদো ফনসেকা, পাওলো ওয়ানচোপ, রোনাল্ড গোমেজ, রিকার্ডো গঞ্জালেসদের সেই দল এটি নয়। কোচ লা ভোলপে এবারের কোপায় যে দল নিয়ে এসেছেন, সেটিকে কোস্টারিকার অনূর্ধ্ব-২৩ দল বললেও খুব একটা ভুল হবে না।
এই দলের বেশির ভাগেরই এখনো দেশের বাইরে ফুটবল খেলার অভিজ্ঞতা হয়নি। ২২ সদস্যের দলে ৭ জন এখনো অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন। ২৫ বা তার বেশি বয়সী খেলোয়াড় দলে মাত্র ৩ জন। মাত্র ৩ জনেরই আছে ১০ বা তার বেশি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা। বলিভিয়ার চিত্রটা এর ঠিক উল্টো। দলের ৯ জনের বয়সই ত্রিশের বেশি। ২৫-এর নিচে বয়স ৫ জনের। ১০টির নিচে ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়ও মাত্র ৬ জন।
অভিজ্ঞতায় যোজন-যোজন পিছিয়ে থাকার পরও ভালো কিছুর প্রত্যাশা কোস্টারিকার। দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ দুজন, মিডফিল্ডার হেইনর মোরা (১৩ ম্যাচ) ও ফরোয়ার্ড হোসুয়ে মার্টিনেজ (১২ ম্যাচ) অভিন্ন কণ্ঠে বলেছেন, ‘আমাদের ভালো করতেই হবে।’ কোচ লা ভোলপের চাওয়া এত বেশি নয়। দলটি গুছিয়ে উঠুক এবং বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আগে প্রস্তুতিটা ভালো হোক—এই শুধু তাঁর চাওয়া।
ছোট দল হলেও আর্জেন্টিনার সঙ্গে প্রথম ম্যাচেই ড্র করার পর বলিভিয়ার স্বপ্নটা পাখা মেলছে। কোচ গুস্তাভো কুইনতেরোসের স্বপ্নটা কোয়ার্টার ফাইনালের সীমানা ছাড়িয়ে আরও দূরে। আর আগামীকাল জুজুইয়ে স্টাডিও ২৩ ডি আগস্টোতে বলিভিয়াকে প্রেরণা জোগাতে মাঠে যাবেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস।
বলিভিয়া সীমান্ত থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে জুজুই। এমনিতেই আর্জেন্টিনায় বলিভিয়ার অনেক মানুষ থাকে, এর ওপর সীমান্তের এত কাছে খেলা; বলিভিয়ার দর্শকে গ্যালারি ভর্তিই থাকার কথা। সবার প্রেরণা নিয়ে দূরের স্বপ্ন অর্জনে কত দূর যেতে পারবে বলিভিয়া?
এই যে বলিভিয়া আর্জেন্টিনাকে ড্রর ফাঁদে আটকে দিল, ব্রাজিলকে জিততে দিল না ভেনেজুয়েলা, পেরুও রুখে দিল গত বিশ্বকাপের সেমিফাইনালিস্ট উরুগুয়েকে। আর এ কারণেই ছোট দলের ম্যাচগুলোও চলে আসছে আলোচনায়। আগামীকাল ভোরেই যেমন কোস্টারিকার বিপক্ষে বলিভিয়ার ম্যাচ দেখতে বসে যাবেন অনেকেই। বলিভিয়া কোপার অতিথি দল কোস্টারিকার বিপক্ষে কী করতে পারে, দেখতে হবে না! আর্জেন্টিনাকে রুখে দেওয়ার সূত্র ধরেই হয়তো আর্জেন্টিনা থেকে হাজার হাজার মাইল দূরের এই বাংলাদেশেও বলিভিয়ার পক্ষ-বিপক্ষ তৈরি হয়ে যাবে।
পক্ষ নিন কিংবা বিপক্ষ, আগামীকাল কোস্টারিকার বিপক্ষে বলিভিয়াই এগিয়ে। যদিও এর আগে দুই দলের একমাত্র ম্যাচে জিতেছে কোস্টারিকাই। ২০০১-এর কোপা আমেরিকার গ্রুপ পর্বে বলিভিয়াকে কোস্টারিকা উড়িয়ে দিয়েছিল ৪-০ গোলে। তবে এখন সময় বদলেছে। কোস্টারিকার সেই দল আর নেই। রোনালদো ফনসেকা, পাওলো ওয়ানচোপ, রোনাল্ড গোমেজ, রিকার্ডো গঞ্জালেসদের সেই দল এটি নয়। কোচ লা ভোলপে এবারের কোপায় যে দল নিয়ে এসেছেন, সেটিকে কোস্টারিকার অনূর্ধ্ব-২৩ দল বললেও খুব একটা ভুল হবে না।
এই দলের বেশির ভাগেরই এখনো দেশের বাইরে ফুটবল খেলার অভিজ্ঞতা হয়নি। ২২ সদস্যের দলে ৭ জন এখনো অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন। ২৫ বা তার বেশি বয়সী খেলোয়াড় দলে মাত্র ৩ জন। মাত্র ৩ জনেরই আছে ১০ বা তার বেশি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা। বলিভিয়ার চিত্রটা এর ঠিক উল্টো। দলের ৯ জনের বয়সই ত্রিশের বেশি। ২৫-এর নিচে বয়স ৫ জনের। ১০টির নিচে ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়ও মাত্র ৬ জন।
অভিজ্ঞতায় যোজন-যোজন পিছিয়ে থাকার পরও ভালো কিছুর প্রত্যাশা কোস্টারিকার। দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ দুজন, মিডফিল্ডার হেইনর মোরা (১৩ ম্যাচ) ও ফরোয়ার্ড হোসুয়ে মার্টিনেজ (১২ ম্যাচ) অভিন্ন কণ্ঠে বলেছেন, ‘আমাদের ভালো করতেই হবে।’ কোচ লা ভোলপের চাওয়া এত বেশি নয়। দলটি গুছিয়ে উঠুক এবং বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আগে প্রস্তুতিটা ভালো হোক—এই শুধু তাঁর চাওয়া।
ছোট দল হলেও আর্জেন্টিনার সঙ্গে প্রথম ম্যাচেই ড্র করার পর বলিভিয়ার স্বপ্নটা পাখা মেলছে। কোচ গুস্তাভো কুইনতেরোসের স্বপ্নটা কোয়ার্টার ফাইনালের সীমানা ছাড়িয়ে আরও দূরে। আর আগামীকাল জুজুইয়ে স্টাডিও ২৩ ডি আগস্টোতে বলিভিয়াকে প্রেরণা জোগাতে মাঠে যাবেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস।
বলিভিয়া সীমান্ত থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে জুজুই। এমনিতেই আর্জেন্টিনায় বলিভিয়ার অনেক মানুষ থাকে, এর ওপর সীমান্তের এত কাছে খেলা; বলিভিয়ার দর্শকে গ্যালারি ভর্তিই থাকার কথা। সবার প্রেরণা নিয়ে দূরের স্বপ্ন অর্জনে কত দূর যেতে পারবে বলিভিয়া?
No comments