ত্রিপোলির প্রবেশপথে বিদ্রোহীদের হামলা
ন্যাটোর বিমানের সহায়তা নিয়ে লিবিয়ার বিদ্রোহীরা গতকাল বুধবার রাজধানী ত্রিপোলির একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশপথে হামলা চালিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির একজন সংবাদদাতা জানান, ন্যাটো নেতৃত্বাধীন বিমানবাহিনীর সহায়তায় বিদ্রোহীরা গুয়ালিশ এলাকায় সরকারি বাহিনীর অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা চালায়।
জিনতান শহর থেকে বিদ্রোহীদের একজন নেতা বলেন, ন্যাটোর সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে তাঁর বাহিনী হামলা চালিয়েছে। বিদ্রোহীদের এই নেতা আরও বলেন, ‘হামলা চালানোর জন্য জন্য আমরা অপেক্ষা করতে থাকি। অবশেষে আজ সকালে আমরা ন্যাটোর পক্ষ থেকে সবুজ সংকেত পাই ও হামলা শুরু করি।’
এএফপির সংবাদদাতা জানান, গুয়ালিশের চারপাশে অবস্থানরত সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী যোদ্ধাদের মধ্যে ব্যাপক গোলা বিনিময় হয়েছে।
এদিকে গতকাল ন্যাটো জানায়, ঘারইয়ানে চারটি ট্যাংক ও দুটি সাঁজোয়া যানে হামলা চালিয়েছে ন্যাটো বাহিনী। এ ছাড়া বিদ্রোহীনিয়ন্ত্রিত শহর মিসরাতার কাছে এবং পূর্বাঞ্চলীয় ব্রেগা শহরে হামলা চালিয়েছে ন্যাটো।
এর আগে ফ্রান্সের পক্ষ থেকে বলা হয়, গাদ্দাফি সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইরত বিদ্রোহীদের জন্য বিমান থেকে প্যারাসুটের সাহায্যে অস্ত্র ফেলার আর দরকার নেই। কারণ বিদ্রোহীরা এখন আগের চেয়ে সংগঠিত এবং তারা নিজেরাই অস্ত্র সংগ্রহ করতে পারবে।
গত সপ্তাহে প্যারিস স্বীকার করে, বিদ্রোহীদের জন্য বিমান থেকে প্যারাসুটের সাহায্যে রকেট লঞ্চারসহ বিভিন্ন অস্ত্র ফেলা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির একজন সংবাদদাতা জানান, ন্যাটো নেতৃত্বাধীন বিমানবাহিনীর সহায়তায় বিদ্রোহীরা গুয়ালিশ এলাকায় সরকারি বাহিনীর অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা চালায়।
জিনতান শহর থেকে বিদ্রোহীদের একজন নেতা বলেন, ন্যাটোর সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে তাঁর বাহিনী হামলা চালিয়েছে। বিদ্রোহীদের এই নেতা আরও বলেন, ‘হামলা চালানোর জন্য জন্য আমরা অপেক্ষা করতে থাকি। অবশেষে আজ সকালে আমরা ন্যাটোর পক্ষ থেকে সবুজ সংকেত পাই ও হামলা শুরু করি।’
এএফপির সংবাদদাতা জানান, গুয়ালিশের চারপাশে অবস্থানরত সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী যোদ্ধাদের মধ্যে ব্যাপক গোলা বিনিময় হয়েছে।
এদিকে গতকাল ন্যাটো জানায়, ঘারইয়ানে চারটি ট্যাংক ও দুটি সাঁজোয়া যানে হামলা চালিয়েছে ন্যাটো বাহিনী। এ ছাড়া বিদ্রোহীনিয়ন্ত্রিত শহর মিসরাতার কাছে এবং পূর্বাঞ্চলীয় ব্রেগা শহরে হামলা চালিয়েছে ন্যাটো।
এর আগে ফ্রান্সের পক্ষ থেকে বলা হয়, গাদ্দাফি সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইরত বিদ্রোহীদের জন্য বিমান থেকে প্যারাসুটের সাহায্যে অস্ত্র ফেলার আর দরকার নেই। কারণ বিদ্রোহীরা এখন আগের চেয়ে সংগঠিত এবং তারা নিজেরাই অস্ত্র সংগ্রহ করতে পারবে।
গত সপ্তাহে প্যারিস স্বীকার করে, বিদ্রোহীদের জন্য বিমান থেকে প্যারাসুটের সাহায্যে রকেট লঞ্চারসহ বিভিন্ন অস্ত্র ফেলা হয়েছে।
No comments