লোহিতসাগরে নৌকাডুবি ১৯৭ জনের প্রাণহানি
লোহিতসাগরে নৌকাডুবিতে অন্তত ১৯৭ জনের প্রাণহানি হয়েছে। জীবিত উদ্ধার করা গেছে মাত্র তিনজন যাত্রীকে। গত মঙ্গলবার সুদান থেকে অবৈধ অভিবাসী নিয়ে সৌদি আরব যাওয়ার পথে আগুন ধরে গিয়ে নৌকাটি এক পর্যায়ে ডুবে যায়।
সরকারি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে আধা-সরকারি সুদান মিডিয়া সেন্টারের (এসএমসি) এক খবরে বলা হয়, লোহিতসাগরে সুদানের জলসীমায় নৌকাডুবির এই ঘটনা ঘটে। নৌকাটি প্রতিবেশী দেশগুলোর অবৈধ অভিবাসীদের নিয়ে সৌদি আরব যাচ্ছিল। প্রায় চার ঘণ্টা চলার পর নৌকাটিতে আগুন ধরে যায়। পরে এটি ডুবে যায়। এতে প্রাণহানির এ ঘটনা ঘটে। নৌকার যাত্রীদের মধ্য থেকে মাত্র তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তবে তল্লাশি অব্যাহত রাখা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সুদানের একজন পুলিশ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, নৌকাডুবিতে ১৯৭ জনের মৃত্যুর খবর সত্য।
এসএমসির খবরে আরও বলা হয়, দক্ষিণ পোর্ট সুদান থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দূরের উপকূলীয় টোকার এলাকায় মানব পাচারের পরিকল্পনা করা হয়। সেখান থেকেই প্রতিবেশী চাদ, নাইজেরিয়া, সোমালিয়া ও ইরিত্রিয়া থেকে অবৈধ অভিবাসীদের সৌদি আরবে পাচারের চেষ্টা চলছিল। তবে নৌকাটিতে ঠিক কতজন আরোহী ছিলেন এবং কী কারণে এতে আগুন ধরে যায় তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
কিউবার পতাকাবাহী ওই নৌকার কথিত ইয়েমেনি চারজন মালিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এসএমসির খবরে বলা হয়, টোকার এলাকা দিয়ে আরও অন্তত ২৪৭ অবৈধ অভিবাসীকে সৌদি আরবে পাচারের আরেকটি চেষ্টা ব্যর্থ করে দেওয়া হয়েছে।
আফ্রিকার অধিকাংশ অভিবাসীকে নৌকায় করে আরব উপদ্বীপে পাচারের জন্য সুদানের উপকূলীয় সাগর পথ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
জাতিসংঘের উদ্বাস্তু সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) তথ্য অনুযায়ী সুদানের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকায় এক লাখেরও বেশি ইরিত্রীয় নাগরিক বিভিন্ন তাঁবুতে বসবাস করছে। এ ছাড়া প্রতিবেশী সোমালিয়ায় সহিংসতার কারণে অন্তত এক লাখ ৩৫ হাজার নাগরিক উদ্বাস্তু শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে।
সরকারি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে আধা-সরকারি সুদান মিডিয়া সেন্টারের (এসএমসি) এক খবরে বলা হয়, লোহিতসাগরে সুদানের জলসীমায় নৌকাডুবির এই ঘটনা ঘটে। নৌকাটি প্রতিবেশী দেশগুলোর অবৈধ অভিবাসীদের নিয়ে সৌদি আরব যাচ্ছিল। প্রায় চার ঘণ্টা চলার পর নৌকাটিতে আগুন ধরে যায়। পরে এটি ডুবে যায়। এতে প্রাণহানির এ ঘটনা ঘটে। নৌকার যাত্রীদের মধ্য থেকে মাত্র তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তবে তল্লাশি অব্যাহত রাখা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সুদানের একজন পুলিশ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, নৌকাডুবিতে ১৯৭ জনের মৃত্যুর খবর সত্য।
এসএমসির খবরে আরও বলা হয়, দক্ষিণ পোর্ট সুদান থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দূরের উপকূলীয় টোকার এলাকায় মানব পাচারের পরিকল্পনা করা হয়। সেখান থেকেই প্রতিবেশী চাদ, নাইজেরিয়া, সোমালিয়া ও ইরিত্রিয়া থেকে অবৈধ অভিবাসীদের সৌদি আরবে পাচারের চেষ্টা চলছিল। তবে নৌকাটিতে ঠিক কতজন আরোহী ছিলেন এবং কী কারণে এতে আগুন ধরে যায় তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
কিউবার পতাকাবাহী ওই নৌকার কথিত ইয়েমেনি চারজন মালিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এসএমসির খবরে বলা হয়, টোকার এলাকা দিয়ে আরও অন্তত ২৪৭ অবৈধ অভিবাসীকে সৌদি আরবে পাচারের আরেকটি চেষ্টা ব্যর্থ করে দেওয়া হয়েছে।
আফ্রিকার অধিকাংশ অভিবাসীকে নৌকায় করে আরব উপদ্বীপে পাচারের জন্য সুদানের উপকূলীয় সাগর পথ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
জাতিসংঘের উদ্বাস্তু সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) তথ্য অনুযায়ী সুদানের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকায় এক লাখেরও বেশি ইরিত্রীয় নাগরিক বিভিন্ন তাঁবুতে বসবাস করছে। এ ছাড়া প্রতিবেশী সোমালিয়ায় সহিংসতার কারণে অন্তত এক লাখ ৩৫ হাজার নাগরিক উদ্বাস্তু শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে।
No comments