মেসিদের অনুশীলনে ফতুল্লা স্টেডিয়াম
মেসিদের ঢাকা সফর সফল করতে বাফুফের ডাকে এগিয়ে এসেছে সরকার। বাফুফে ভবনে কাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) চেয়ারম্যান ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার তাঁর পারিষদবর্গ নিয়ে সভায় বসেছিলেন। বাফুফের প্রায় সব ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাই ছিলেন। ঐতিহাসিক এই সফর উপলক্ষে গঠিত কমিটির পৃষ্ঠপোষক ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর কাছে মাঠ এবং প্রয়োজনীয় অবকাঠামো সংস্কারের আবেদন জানিয়েছে বাফুফে। সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনা-নাইজেরিয়া ম্যাচ ৬ সেপ্টেম্বর। দুই দলের অনুশীলন সেশন থাকবে দুটি করে। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম তো আছেই, মিরপুর ও ফতুল্লা স্টেডিয়াম এনএসসির কাছে চেয়েছিল বাফুফে। মিরপুর নয়, ফতুল্লা স্টেডিয়াম দিচ্ছে এনএসসি।
মন্ত্রীর সঙ্গে কাল সভা শেষে সেটিই জানালেন বাফুফের সহসভাপতি বাদল রায়, ‘ফতুল্লা স্টেডিয়াম দেওয়ার ব্যাপারে মন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন। ওই মাঠের পিচ এমনিতেই বিসিবির তুলে ফেলার কথা। কাজেই পিচটা উঠে যাবে। আমরা পরিপূর্ণ একটা মাঠই দেব অতিথি দলকে অনুশীলনের জন্য।’ এই সফর উপলক্ষে গঠিত কমিটির চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক হেলাল যোগ করলেন, ‘দুই দলের জন্য সকল সুযোগ-সুবিধাই চাই। কোথায় কী লাগবে, সেটা আমরা জানিয়েছি এনএসসিকে।’
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দুই দলের একটি করে অনুশীলন সেশন থাকছে। ফতুল্লায় সম্ভবত অনুশীলন করবে আর্জেন্টিনা, কমলাপুরে নাইজেরিয়া। তবে খেলা বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে হওয়ায় এখানকার মাঠ নিয়েই যত চিন্তা।
গত ১০ বছরে ১০০ কোটি টাকার ওপরে সংস্কারের কাজ হলেও বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে আজও পানিনিষ্কাশন পদ্ধতি বলতে কিছু নেই। একটু ভারী বৃষ্টি হলেই মাঠে পানি জমে। এ জন্য এনএসসি ছয় মাসের জন্য মাঠটা চেয়েছে। কিন্তু সেটা এই মুহূর্তে সম্ভব নয়। তা ছাড়া মাঠটা আন্তর্জাতিক মানে নেওয়া যাবে কি না, প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
ড্রেসিং রুম, প্রেসবক্স, ভিআইপি বক্স...ইত্যাদি সংস্কারও গুরুত্ব পাচ্ছে। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ড্রেসিং রুমের আধুনিকায়ন চেয়েছে বাফুফে। এমনকি আন্ডারগ্রাউন্ড ড্রেসিং রুমের দাবিও তোলা হয়েছে মন্ত্রীর কাছে। মন্ত্রী কোনো বিষয়েই ‘না’ করেননি।
‘বাফুফেকে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করব। বঙ্গবন্ধু, কমলাপুর এবং ফতুল্লা স্টেডিয়ামে আমরা প্রয়োজনীয় সংস্কার কাজ করে দেব’—বলেছেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনা-নাইজেরিয়া ম্যাচ ৬ সেপ্টেম্বর। দুই দলের অনুশীলন সেশন থাকবে দুটি করে। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম তো আছেই, মিরপুর ও ফতুল্লা স্টেডিয়াম এনএসসির কাছে চেয়েছিল বাফুফে। মিরপুর নয়, ফতুল্লা স্টেডিয়াম দিচ্ছে এনএসসি।
মন্ত্রীর সঙ্গে কাল সভা শেষে সেটিই জানালেন বাফুফের সহসভাপতি বাদল রায়, ‘ফতুল্লা স্টেডিয়াম দেওয়ার ব্যাপারে মন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন। ওই মাঠের পিচ এমনিতেই বিসিবির তুলে ফেলার কথা। কাজেই পিচটা উঠে যাবে। আমরা পরিপূর্ণ একটা মাঠই দেব অতিথি দলকে অনুশীলনের জন্য।’ এই সফর উপলক্ষে গঠিত কমিটির চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক হেলাল যোগ করলেন, ‘দুই দলের জন্য সকল সুযোগ-সুবিধাই চাই। কোথায় কী লাগবে, সেটা আমরা জানিয়েছি এনএসসিকে।’
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দুই দলের একটি করে অনুশীলন সেশন থাকছে। ফতুল্লায় সম্ভবত অনুশীলন করবে আর্জেন্টিনা, কমলাপুরে নাইজেরিয়া। তবে খেলা বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে হওয়ায় এখানকার মাঠ নিয়েই যত চিন্তা।
গত ১০ বছরে ১০০ কোটি টাকার ওপরে সংস্কারের কাজ হলেও বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে আজও পানিনিষ্কাশন পদ্ধতি বলতে কিছু নেই। একটু ভারী বৃষ্টি হলেই মাঠে পানি জমে। এ জন্য এনএসসি ছয় মাসের জন্য মাঠটা চেয়েছে। কিন্তু সেটা এই মুহূর্তে সম্ভব নয়। তা ছাড়া মাঠটা আন্তর্জাতিক মানে নেওয়া যাবে কি না, প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
ড্রেসিং রুম, প্রেসবক্স, ভিআইপি বক্স...ইত্যাদি সংস্কারও গুরুত্ব পাচ্ছে। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ড্রেসিং রুমের আধুনিকায়ন চেয়েছে বাফুফে। এমনকি আন্ডারগ্রাউন্ড ড্রেসিং রুমের দাবিও তোলা হয়েছে মন্ত্রীর কাছে। মন্ত্রী কোনো বিষয়েই ‘না’ করেননি।
‘বাফুফেকে আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করব। বঙ্গবন্ধু, কমলাপুর এবং ফতুল্লা স্টেডিয়ামে আমরা প্রয়োজনীয় সংস্কার কাজ করে দেব’—বলেছেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী।
No comments