কারা পাচ্ছেন বিওএ বৃত্তি
ক্রিকেটে অনেক টাকা। শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলারদের উপার্জনও খারাপ নয়। কিন্তু বাংলাদেশে এর বাইরে অন্য প্রায় সব খেলায় শুধু খেলার আনন্দেই খেলা। অর্থকড়ি তেমন নেই বলে অনেকে উৎসাহও হারিয়ে ফেলেন। এই উপলব্ধি থেকেই খেলোয়াড়দের আর্থিক সহযোগিতা করতে বৃত্তির ঘোষণা দিয়েছিল বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ)।
সেই বৃত্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষ করে আনা হয়েছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে ২০ জানুয়ারি বিওএর সভায়। বৃত্তি দেওয়ার জন্য খেলোয়াড় বাছাই করা একটু কঠিন কাজই। ছোট খেলার খেলোয়াড়েরা উনিশ-বিশ হওয়ায় কাকে রেখে কাকে বাদ দেওয়া হবে, এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হয়েছে খেলোয়াড় বাছাই কমিটিকে।
শেষমেশ তিন সদস্যের কমিটি ১৪ জন খেলোয়াড়ের নাম জমা দিয়েছে বিওএর কাছে (সংখ্যাটা ১৫ হওয়ার কথা)। বৃত্তি দেওয়া হবে জেনে ১৮টি ফেডারেশন ১২২ জন খেলোয়াড়ের নাম প্রস্তাব করেছিল বাছাই কমিটির কাছে। তারই ভিত্তিতে তালিকাটি করা হয়েছে, যেখানে নেই শ্যুটার আসিফ হোসেনের নাম। দেশে-বিদেশে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এখন ভালো পারফরম্যান্স করছেন যাঁরা, এমন খেলোয়াড়ই মূলত বিবেচনায় এসেছেন। আগামী দিনের সম্ভাবনাময়রাও পেয়েছেন গুরুত্ব।
বৃত্তি দেওয়া হবে, কিন্তু কীভাবে? একটা মানদণ্ড ঠিক করা হয়েছে—১৪ জন খেলোয়াড়ের মধ্যে ‘এ’ বিভাগে ৪ জন, ‘বি’ বিভাগে ১০ জন। ‘এ’ বিভাগে শ্যুটার শারমিন আক্তার (রত্না), সাদিয়া সুলতানা ও আবদুল্লাহ হেল বাকি এবং গলফার দুলাল হোসেন। ‘বি’ বিভাগে অ্যাথলেট সুমিতা রানী, বক্সার আবদুর রহিম, আর্চার ইমদাদুল হক ও শেখ সজীব, সাঁতারু মাহফিজার রহমান, ভারোত্তোলক ফাহিমা আক্তার (ময়না), উশু খেলোয়াড় ইতি ইসলাম, কারাতেকার মরিয়ম খাতুন, তায়কোয়ান্দো খেলোয়াড় শাম্মী আক্তার ও মহিলা কাবাডি দলের অধিনায়ক শাহনাজ পারভীন (মালেকা)।
টাকার অঙ্ক খুব বেশি নয়, ‘এ’ বিভাগে মাসে ১০ হাজার, ‘বি’ বিভাগে ৫ হাজার টাকা। তবে অনেকের কাছে এই টাকাও কম নয়। তাই বিওএর উদ্যোগটা খেলোয়াড়দের উদ্বুদ্ধ করবে বলে বিশ্বাস ক্রীড়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। চলতি জানুয়ারি মাস থেকেই বৃত্তি দেওয়া হবে। মেয়াদকাল আপাতত এক বছর, ছয় মাস পর খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স পুনর্মূল্যায়ন করা হবে।
মনোনীত খেলোয়াড়দের কেউ অন্য প্রতিষ্ঠানের বৃত্তি পেলে যেকোনো একটি নিতে হবে তাঁকে। শ্যুটার শারমিন আক্তার, সাদিয়া সুলতানাকে মাসিক বৃত্তি দিচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান। তাই তাঁদের একটি বেছে নিতে হবে। খেলোয়াড় বাছাই কমিটির প্রধান বলেছেন, ‘একজন একাধিক বৃত্তি পাওয়ার চেয়ে বেশি খেলোয়াড়কে সুযোগ দিতেই নিয়মটা করা হয়েছে।’
সেই বৃত্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষ করে আনা হয়েছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে ২০ জানুয়ারি বিওএর সভায়। বৃত্তি দেওয়ার জন্য খেলোয়াড় বাছাই করা একটু কঠিন কাজই। ছোট খেলার খেলোয়াড়েরা উনিশ-বিশ হওয়ায় কাকে রেখে কাকে বাদ দেওয়া হবে, এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হয়েছে খেলোয়াড় বাছাই কমিটিকে।
শেষমেশ তিন সদস্যের কমিটি ১৪ জন খেলোয়াড়ের নাম জমা দিয়েছে বিওএর কাছে (সংখ্যাটা ১৫ হওয়ার কথা)। বৃত্তি দেওয়া হবে জেনে ১৮টি ফেডারেশন ১২২ জন খেলোয়াড়ের নাম প্রস্তাব করেছিল বাছাই কমিটির কাছে। তারই ভিত্তিতে তালিকাটি করা হয়েছে, যেখানে নেই শ্যুটার আসিফ হোসেনের নাম। দেশে-বিদেশে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এখন ভালো পারফরম্যান্স করছেন যাঁরা, এমন খেলোয়াড়ই মূলত বিবেচনায় এসেছেন। আগামী দিনের সম্ভাবনাময়রাও পেয়েছেন গুরুত্ব।
বৃত্তি দেওয়া হবে, কিন্তু কীভাবে? একটা মানদণ্ড ঠিক করা হয়েছে—১৪ জন খেলোয়াড়ের মধ্যে ‘এ’ বিভাগে ৪ জন, ‘বি’ বিভাগে ১০ জন। ‘এ’ বিভাগে শ্যুটার শারমিন আক্তার (রত্না), সাদিয়া সুলতানা ও আবদুল্লাহ হেল বাকি এবং গলফার দুলাল হোসেন। ‘বি’ বিভাগে অ্যাথলেট সুমিতা রানী, বক্সার আবদুর রহিম, আর্চার ইমদাদুল হক ও শেখ সজীব, সাঁতারু মাহফিজার রহমান, ভারোত্তোলক ফাহিমা আক্তার (ময়না), উশু খেলোয়াড় ইতি ইসলাম, কারাতেকার মরিয়ম খাতুন, তায়কোয়ান্দো খেলোয়াড় শাম্মী আক্তার ও মহিলা কাবাডি দলের অধিনায়ক শাহনাজ পারভীন (মালেকা)।
টাকার অঙ্ক খুব বেশি নয়, ‘এ’ বিভাগে মাসে ১০ হাজার, ‘বি’ বিভাগে ৫ হাজার টাকা। তবে অনেকের কাছে এই টাকাও কম নয়। তাই বিওএর উদ্যোগটা খেলোয়াড়দের উদ্বুদ্ধ করবে বলে বিশ্বাস ক্রীড়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। চলতি জানুয়ারি মাস থেকেই বৃত্তি দেওয়া হবে। মেয়াদকাল আপাতত এক বছর, ছয় মাস পর খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স পুনর্মূল্যায়ন করা হবে।
মনোনীত খেলোয়াড়দের কেউ অন্য প্রতিষ্ঠানের বৃত্তি পেলে যেকোনো একটি নিতে হবে তাঁকে। শ্যুটার শারমিন আক্তার, সাদিয়া সুলতানাকে মাসিক বৃত্তি দিচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান। তাই তাঁদের একটি বেছে নিতে হবে। খেলোয়াড় বাছাই কমিটির প্রধান বলেছেন, ‘একজন একাধিক বৃত্তি পাওয়ার চেয়ে বেশি খেলোয়াড়কে সুযোগ দিতেই নিয়মটা করা হয়েছে।’
No comments