পাকিস্তানে খাদ্যের দাবিতে বন্যাদুর্গতদের বিক্ষোভ
খাদ্যের দাবিতে গতকাল বুধবার পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের থাট্টা শহরে মহাসড়ক অবরোধ করেছে একদল ক্ষুধার্ত মানুষ। এদিকে ‘তিনটি হুমকি’র ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছে জাতিসংঘ।
থাট্টায় সরকার-পরিচালিত একটি আশ্রয়কেন্দ্রের প্রায় ৫০০ মানুষ খাদ্য ও আশ্রয়ের দাবিতে করাচি-থাট্টা মহাসড়ক তিন ঘণ্টা অবরোধ করে রাখে।
মোহাম্মদ কাশিম (৬০) নামে এক ব্যক্তি বলেন, গত দুই দিন তাঁদের কোনো খাদ্য ও পানি দেওয়া হয়নি।
এদিকে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শন শেষে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) প্রধান জোসেত্তে শিরান ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, সংকট আরও বিস্তৃত ও গভীর হওয়ার সঙ্গে তিনটি সংকট উন্মোচিত হয়েছে। তিনি বলেন, সংকটগুলো হলো: বীজ, ফসল ও আয়, যা মানুষকে ক্ষুধা, বাস্তুচ্যুতি ও মরিয়া করে তোলার ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। পরিস্থিতি খুবই জটিল বলেও মন্তব্য করেছেন বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির প্রধান।
কৃষিজমি বিনষ্ট ও রাস্তাঘাট ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কারণে খাদ্যের দাম বেড়ে যেতে পারে। এতে সাধারণ মানুষের হতাশা আরও বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি বলেন, বন্যার কারণে অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে এবং সরকার সংকট মোকাবিলার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
থাট্টায় সরকার-পরিচালিত একটি আশ্রয়কেন্দ্রের প্রায় ৫০০ মানুষ খাদ্য ও আশ্রয়ের দাবিতে করাচি-থাট্টা মহাসড়ক তিন ঘণ্টা অবরোধ করে রাখে।
মোহাম্মদ কাশিম (৬০) নামে এক ব্যক্তি বলেন, গত দুই দিন তাঁদের কোনো খাদ্য ও পানি দেওয়া হয়নি।
এদিকে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শন শেষে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) প্রধান জোসেত্তে শিরান ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, সংকট আরও বিস্তৃত ও গভীর হওয়ার সঙ্গে তিনটি সংকট উন্মোচিত হয়েছে। তিনি বলেন, সংকটগুলো হলো: বীজ, ফসল ও আয়, যা মানুষকে ক্ষুধা, বাস্তুচ্যুতি ও মরিয়া করে তোলার ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। পরিস্থিতি খুবই জটিল বলেও মন্তব্য করেছেন বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির প্রধান।
কৃষিজমি বিনষ্ট ও রাস্তাঘাট ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কারণে খাদ্যের দাম বেড়ে যেতে পারে। এতে সাধারণ মানুষের হতাশা আরও বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি বলেন, বন্যার কারণে অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে এবং সরকার সংকট মোকাবিলার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
No comments