আকুতে সাত মাসে বাংলাদেশের লেনদেন বেড়েছে ৩০.৭১%
চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে আকুভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সামগ্রিক বাণিজ্য আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩১ শতাংশের বেশি হারে বেড়েছে।
আকুর সর্বশেষ মাসওয়ারি প্রতিবেদন থেকে দেখা গেছে, ২০১০ সালের জানুয়ারি-জুলাই সময়কালে আকুতে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে ২৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। আর আমদানি বেড়েছে ৩১ শতাংশ।
আলোচ্য সময়কালে আকুর সদস্য দেশগুলোতে বাংলাদেশ প্রায় ১০ কোটি ডলারের পণ্য-সেবা রপ্তানি করেছে। গত বছর একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল সাড়ে আট কোটি ডলারের সামান্য ওপরে।
আবার চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে আকুভুক্ত দেশগুলো থেকে বাংলাদেশ ২২৬ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের পণ্য ও সেবা আমদানি করেছে। গত বছর একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১৭২ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
ফলে আকুতে বাংলাদেশের সার্বিক লেনদেন দাঁড়িয়েছে ২৩৬ কোটি ৪৮ লাখ ডলার, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১৮০ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশসহ আট দেশের অলিখিত বাণিজ্য জোট আকুর সার্বিক বাণিজ্যিক লেনদেন এই সময়কালে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। গত বছরের প্রথম সাত মাসের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে মোট লেনদেন বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৬৭ শতাংশ।
আকুর প্রধান সদস্য দেশগুলোর লেনদেনও এই সময়কালে বেড়ে গেছে বলে আকুর প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়। এই সময়কালে ভারত ও ইরানের লেনদেন বেড়েছে যথাক্রমে ৭৫ ও ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া পাকিস্তানের প্রায় ৩৫ শতাংশ ও শ্রীলঙ্কার প্রায় সাড়ে ৩০ শতাংশ হারে লেনদেন বেড়েছে।
আকুর প্রতিবেদন থেকে আরও দেখা যায়, আকুতে সামগ্রিক লেনদেনে বাংলাদেশের অবস্থান এখন তৃতীয়। ভারত প্রথম ও ইরান দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইরান, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা—এই আটটি দেশ বর্তমানে আকুর সদস্য। সদস্য দেশগুলোর মধ্যে আন্তর্জাতিক লেনদেন সহজ করা ও পারস্পরিক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমানোর জন্য আকু গঠন করা হয় ১৯৭৫ সালে। একে পরোক্ষভাবে একটি বাণিজ্য জোট হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
সদস্য দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো এই লেনদেনের প্রক্রিয়াটি সমন্বয় করে থাকে। আর এই লেনদেনের হিসাবটি আকুতে ঋণ গ্রহণ ও ঋণ প্রদানের আকারে সম্পন্ন হয়। যারা ঋণ গ্রহণ করে তাদের একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ প্রদান করতে হয়। ঋণ গ্রহণকে আমদানি ও ঋণ প্রদানকে রপ্তানির সূচক হিসেবে গণ্য করা হয়।
২০০৯ সালে বাংলাদেশ আকুর সদস্য দেশগুলোয় প্রায় ১৩ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের পণ্য ও সেবা রপ্তানি করেছিল, যা ২০০৮ সালে ছিল প্রায় ১৫ কোটি ডলার। ফলে রপ্তানি কমেছিল ৮ শতাংশ।
বিপরীতে ২০০৯ সালে আকুর অন্য দেশগুলো থেকে সমন্বিতভাবে বাংলাদেশ প্রায় ৩০২ কোটি ৬০ লাখ ডলারের পণ্য-সেবা আমদানি করেছে। তার আগের বছর এর পরিমাণ ছিল প্রায় ৩৭১ কোটি ডলার। অর্থাৎ আমদানি কমেছিল প্রায় সাড়ে ১৮ শতাংশ।
এর ফলে সামগ্রিকভাবে আকুতে বাংলাদেশের লেনদেন কমে গিয়েছিল প্রায় ১৮ শতাংশ। বিশ্বমন্দায় বিভিন্ন দেশের রপ্তানি চাহিদা ও আমদানি ব্যয় হ্রাস পাওয়ায় এই লেনদেন কমে গিয়েছিল বলে মনে করা হয়।
আকুর সর্বশেষ মাসওয়ারি প্রতিবেদন থেকে দেখা গেছে, ২০১০ সালের জানুয়ারি-জুলাই সময়কালে আকুতে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে ২৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। আর আমদানি বেড়েছে ৩১ শতাংশ।
আলোচ্য সময়কালে আকুর সদস্য দেশগুলোতে বাংলাদেশ প্রায় ১০ কোটি ডলারের পণ্য-সেবা রপ্তানি করেছে। গত বছর একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল সাড়ে আট কোটি ডলারের সামান্য ওপরে।
আবার চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে আকুভুক্ত দেশগুলো থেকে বাংলাদেশ ২২৬ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের পণ্য ও সেবা আমদানি করেছে। গত বছর একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১৭২ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
ফলে আকুতে বাংলাদেশের সার্বিক লেনদেন দাঁড়িয়েছে ২৩৬ কোটি ৪৮ লাখ ডলার, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১৮০ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশসহ আট দেশের অলিখিত বাণিজ্য জোট আকুর সার্বিক বাণিজ্যিক লেনদেন এই সময়কালে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। গত বছরের প্রথম সাত মাসের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে মোট লেনদেন বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৬৭ শতাংশ।
আকুর প্রধান সদস্য দেশগুলোর লেনদেনও এই সময়কালে বেড়ে গেছে বলে আকুর প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়। এই সময়কালে ভারত ও ইরানের লেনদেন বেড়েছে যথাক্রমে ৭৫ ও ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া পাকিস্তানের প্রায় ৩৫ শতাংশ ও শ্রীলঙ্কার প্রায় সাড়ে ৩০ শতাংশ হারে লেনদেন বেড়েছে।
আকুর প্রতিবেদন থেকে আরও দেখা যায়, আকুতে সামগ্রিক লেনদেনে বাংলাদেশের অবস্থান এখন তৃতীয়। ভারত প্রথম ও ইরান দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইরান, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা—এই আটটি দেশ বর্তমানে আকুর সদস্য। সদস্য দেশগুলোর মধ্যে আন্তর্জাতিক লেনদেন সহজ করা ও পারস্পরিক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমানোর জন্য আকু গঠন করা হয় ১৯৭৫ সালে। একে পরোক্ষভাবে একটি বাণিজ্য জোট হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
সদস্য দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো এই লেনদেনের প্রক্রিয়াটি সমন্বয় করে থাকে। আর এই লেনদেনের হিসাবটি আকুতে ঋণ গ্রহণ ও ঋণ প্রদানের আকারে সম্পন্ন হয়। যারা ঋণ গ্রহণ করে তাদের একটি নির্দিষ্ট হারে সুদ প্রদান করতে হয়। ঋণ গ্রহণকে আমদানি ও ঋণ প্রদানকে রপ্তানির সূচক হিসেবে গণ্য করা হয়।
২০০৯ সালে বাংলাদেশ আকুর সদস্য দেশগুলোয় প্রায় ১৩ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের পণ্য ও সেবা রপ্তানি করেছিল, যা ২০০৮ সালে ছিল প্রায় ১৫ কোটি ডলার। ফলে রপ্তানি কমেছিল ৮ শতাংশ।
বিপরীতে ২০০৯ সালে আকুর অন্য দেশগুলো থেকে সমন্বিতভাবে বাংলাদেশ প্রায় ৩০২ কোটি ৬০ লাখ ডলারের পণ্য-সেবা আমদানি করেছে। তার আগের বছর এর পরিমাণ ছিল প্রায় ৩৭১ কোটি ডলার। অর্থাৎ আমদানি কমেছিল প্রায় সাড়ে ১৮ শতাংশ।
এর ফলে সামগ্রিকভাবে আকুতে বাংলাদেশের লেনদেন কমে গিয়েছিল প্রায় ১৮ শতাংশ। বিশ্বমন্দায় বিভিন্ন দেশের রপ্তানি চাহিদা ও আমদানি ব্যয় হ্রাস পাওয়ায় এই লেনদেন কমে গিয়েছিল বলে মনে করা হয়।
No comments