আবার মাঠে জিদান
ফ্রান্স বিপদে পড়লেই ডাক পড়ে তাঁর। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাদ পড়ার শঙ্কায় পড়ে গিয়েছিল দল। উদ্ধার করতে অবসর ভেঙে ফিরে এলেন। দলকে চূড়ান্ত পর্বেই শুধু নয়, ২০০৬ বিশ্বকাপে শিরোপাই জিতিয়ে ফেলেছিলেন প্রায়। জিনেদিন জিদান আবারও ফিরলেন। পায়ে বুট, গায়ে ফ্রান্সের অনুশীলনের জার্সি। কাল ফ্রান্সের অনুশীলনে বল নিয়ে কারিকুরিও করতে দেখা গেল তাঁকে। না, এই ৩৮ বছর বয়সে আবারও আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফেরার ইচ্ছে নেই। জিদানের এই ফেরা ফ্রান্সের তরুণ দলটাকে উজ্জীবিত করতেই।
১৯৯৮ বিশ্বকাপজয়ী দলের সতীর্থ লরাঁ ব্লাঁ দায়িত্ব নিয়েছেন নতুন ফ্রান্সের। গত বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর। নতুন এই যাত্রায় আগামীকাল ইউরো বাছাইপর্বে বেলারুশের বিপক্ষে মাঠে নামছে ফ্রান্স। এর আগে ব্লাঁর দলকে অনুপ্রেরণা জোগাতে বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক ফ্যাবিয়ান বার্থেজকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে হাজির ‘জিজু’। তরুণদের শোনালেন ফ্রান্সের সেই সোনালি দিনগুলোর গল্প।
‘জয়ের ধারায় ফেরাটা জরুরি। একটা দল আসলে গড়ে ওঠে জিততে জিততে। লোলো (ব্লাঁ) আমাকে অনুরোধ করেছিল, এখানে এসে যেন ওর নতুন দলের সঙ্গে এক দিন সময় কাটাই। এখানে এসে আমার অভিজ্ঞতার গল্প ওদের বলতে পেরে ভালো লাগছে’—বলেছেন তিনবারের বর্ষসেরা।
অনুশীলন মাঠের পাশে ভিড় জমানো সমর্থকেরা দেখামাত্রই ‘জিজু, জিজু’ স্লোগান তুলে জানিয়ে দিয়েছে, এখনো কতটা ভালোবাসে তাঁকে। কেউ কেউ বার্থেজের ন্যাড়া মাথায় চুমু এঁকে দেওয়ার অনুরোধও জানিয়েছে, যে কাজটা জাতীয় দলে থাকার সময় জিদান নিয়মিত করতেন। কমবেশি সবারই আবদার মিটিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি সময় দিয়েছেন উঠতি ফুটবলারদের। দেখা যাক, জিজু-স্পর্শে কতটা বদলে যায় এই ফ্রান্স।
১৯৯৮ বিশ্বকাপজয়ী দলের সতীর্থ লরাঁ ব্লাঁ দায়িত্ব নিয়েছেন নতুন ফ্রান্সের। গত বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর। নতুন এই যাত্রায় আগামীকাল ইউরো বাছাইপর্বে বেলারুশের বিপক্ষে মাঠে নামছে ফ্রান্স। এর আগে ব্লাঁর দলকে অনুপ্রেরণা জোগাতে বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক ফ্যাবিয়ান বার্থেজকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে হাজির ‘জিজু’। তরুণদের শোনালেন ফ্রান্সের সেই সোনালি দিনগুলোর গল্প।
‘জয়ের ধারায় ফেরাটা জরুরি। একটা দল আসলে গড়ে ওঠে জিততে জিততে। লোলো (ব্লাঁ) আমাকে অনুরোধ করেছিল, এখানে এসে যেন ওর নতুন দলের সঙ্গে এক দিন সময় কাটাই। এখানে এসে আমার অভিজ্ঞতার গল্প ওদের বলতে পেরে ভালো লাগছে’—বলেছেন তিনবারের বর্ষসেরা।
অনুশীলন মাঠের পাশে ভিড় জমানো সমর্থকেরা দেখামাত্রই ‘জিজু, জিজু’ স্লোগান তুলে জানিয়ে দিয়েছে, এখনো কতটা ভালোবাসে তাঁকে। কেউ কেউ বার্থেজের ন্যাড়া মাথায় চুমু এঁকে দেওয়ার অনুরোধও জানিয়েছে, যে কাজটা জাতীয় দলে থাকার সময় জিদান নিয়মিত করতেন। কমবেশি সবারই আবদার মিটিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি সময় দিয়েছেন উঠতি ফুটবলারদের। দেখা যাক, জিজু-স্পর্শে কতটা বদলে যায় এই ফ্রান্স।
No comments