যেভাবে আনতে হবে বিদেশি ফুটবলার
বিদেশি ফুটবলার কেনাবেচার ব্যাপারে নতুন নীতিমালা করেছে ফিফা। এখন থেকে সবকিছু করতে হবে অনলাইনে। ফিফার সেই নিয়মকানুন বাংলাদেশের ক্লাবগুলোকে জানাতে উদ্যোগ নিয়েছে বাফুফে।
পেশাদার লিগের দলগুলোর জন্য দুই দিনের এক কর্মশালা আয়োজন করা হলো তারই অংশ হিসেবে। বাফুফের উদ্যোগে কাল কর্মশালার প্রথম দিনে বাংলাদেশ লিগের ১২ দলের মধ্যে ঢাকার বাইরের তিনটি ছাড়া বাকি দলগুলোর প্রতিনিধি ছিল।
বাফুফের পেশাদার লিগের তরুণ ম্যানেজার আবু নাইম এ ব্যাপারে মালয়েশিয়ায় এএফসি পরিচালিত কোর্স করে এসেছেন। সহকর্মীদের নিয়ে কাল দিনব্যাপী সেমিনার পরিচালনা করলেন তিনি।
আগে বিদেশি খেলোয়াড়দের আইটিসি আসত ফ্যাক্সযোগে, ই-মেইল গ্রহণযোগ্য ছিল না। এর ফলে জালিয়াতির সুযোগ ছিল অনেক। ভুয়া আইটিসি দেখিয়ে বাংলাদেশে খেলে গেছেন অনেক বিদেশিই। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা বিশ্বেই এই জালিয়াতিটা ছিল। প্রতিদিন তাই অনেক অভিযোগ জমা পড়ত ফিফার দপ্তরে। অবশেষে পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনতে অনআইন পদ্ধতিতে গেল ফিফা, যা এখন থেকে বাংলাদেশের ফুটবলেও অনুসরণ করতে হবে। আগামী অক্টোবরের মধ্যেই এই প্রক্রিয়ায় বিদেশি ফুটবলার নিবন্ধন করতে বলেছে ফিফা।
নতুন নিয়মে ক্লাব খেলোয়াড় চেয়ে অনলাইনে এর চাহিদা দেবে। তারপর ফেডারেশন সেটা দেখবে। ফেডারেশন যোগাযোগ করবে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়ের ফেডারেশনের সঙ্গে। সবই হবে অনলাইনে। ফোন, ফ্যাক্স কিছুই গ্রহণযোগ্য হবে না।
ফিফার অন্য একটা ওয়েবসাইটে প্রতিটি পেশাদার দলের জন্য আলাদা অ্যাকাউন্ট থাকবে। ক্লাবগুলো আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড করে নেবে। ফিফা এর ওপর নজর রাখবে, কেউ কোনো ভুল তথ্য দিলে শাস্তি পেতে হবে।
খেলোয়াড়ের সঙ্গে কী চুক্তি হচ্ছে, কত টাকার চুক্তি, খেলোয়াড়ের পাসপোর্ট নম্বর, খেলোয়াড়ের এজেন্ট আছে কি না, কত দিনের চুক্তি, ট্রান্সফার মানি দিতে হবে কি না, কোন ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন...। এগুলো নির্দিষ্ট ফরমে লিখতে হবে ক্লাবকে। তারপর দুই দেশের ফেডারেশনের মাধ্যমে অনআইনে আইটিসি আদান-প্রদান হবে। বর্তমানে এই আইটিসি আসে ফ্যাক্সে, অনেক জালিয়াতির সুযোগ থাকে এই প্রক্রিয়ায়।
বর্তমানে ঢাকার ক্লাবগুলো বিদেশি ফুটবলার দলভুক্ত করছে ভালোভাবে খোঁজখবর না নিয়েই। দু-একটি বাদে বেশির ভাগ ক্লাবকে অবশ্য কষ্ট করে বিদেশি আনতে হয় না। ঢাকায় জীবিকার সন্ধানে বহু বিদেশি (পড়ুন আফ্রিকান) আসে, তারপর ট্রায়ালে পছন্দ হলে নিয়ে নেওয়া হয়। এর আগে কোনো প্রক্রিয়াই সম্পন্ন করা হয় না। নতুন নিয়মে এটা বন্ধ হবে।
কাল সেমিনারে উপস্থিত ব্রাদার্সের ম্যানেজার আমের খান সেটাই বললেন, ‘বিদেশি ফুটবলারদের আইটিসি আসার ধরনটা বদলাচ্ছে। আগে স্বচ্ছতা ছিল না, সব তথ্য পাওয়াও যেত না। এখন অনলাইন পদ্ধতিতে স্বচ্ছতা আসবে।’
পেশাদার লিগের দলগুলোর জন্য দুই দিনের এক কর্মশালা আয়োজন করা হলো তারই অংশ হিসেবে। বাফুফের উদ্যোগে কাল কর্মশালার প্রথম দিনে বাংলাদেশ লিগের ১২ দলের মধ্যে ঢাকার বাইরের তিনটি ছাড়া বাকি দলগুলোর প্রতিনিধি ছিল।
বাফুফের পেশাদার লিগের তরুণ ম্যানেজার আবু নাইম এ ব্যাপারে মালয়েশিয়ায় এএফসি পরিচালিত কোর্স করে এসেছেন। সহকর্মীদের নিয়ে কাল দিনব্যাপী সেমিনার পরিচালনা করলেন তিনি।
আগে বিদেশি খেলোয়াড়দের আইটিসি আসত ফ্যাক্সযোগে, ই-মেইল গ্রহণযোগ্য ছিল না। এর ফলে জালিয়াতির সুযোগ ছিল অনেক। ভুয়া আইটিসি দেখিয়ে বাংলাদেশে খেলে গেছেন অনেক বিদেশিই। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা বিশ্বেই এই জালিয়াতিটা ছিল। প্রতিদিন তাই অনেক অভিযোগ জমা পড়ত ফিফার দপ্তরে। অবশেষে পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনতে অনআইন পদ্ধতিতে গেল ফিফা, যা এখন থেকে বাংলাদেশের ফুটবলেও অনুসরণ করতে হবে। আগামী অক্টোবরের মধ্যেই এই প্রক্রিয়ায় বিদেশি ফুটবলার নিবন্ধন করতে বলেছে ফিফা।
নতুন নিয়মে ক্লাব খেলোয়াড় চেয়ে অনলাইনে এর চাহিদা দেবে। তারপর ফেডারেশন সেটা দেখবে। ফেডারেশন যোগাযোগ করবে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়ের ফেডারেশনের সঙ্গে। সবই হবে অনলাইনে। ফোন, ফ্যাক্স কিছুই গ্রহণযোগ্য হবে না।
ফিফার অন্য একটা ওয়েবসাইটে প্রতিটি পেশাদার দলের জন্য আলাদা অ্যাকাউন্ট থাকবে। ক্লাবগুলো আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড করে নেবে। ফিফা এর ওপর নজর রাখবে, কেউ কোনো ভুল তথ্য দিলে শাস্তি পেতে হবে।
খেলোয়াড়ের সঙ্গে কী চুক্তি হচ্ছে, কত টাকার চুক্তি, খেলোয়াড়ের পাসপোর্ট নম্বর, খেলোয়াড়ের এজেন্ট আছে কি না, কত দিনের চুক্তি, ট্রান্সফার মানি দিতে হবে কি না, কোন ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন...। এগুলো নির্দিষ্ট ফরমে লিখতে হবে ক্লাবকে। তারপর দুই দেশের ফেডারেশনের মাধ্যমে অনআইনে আইটিসি আদান-প্রদান হবে। বর্তমানে এই আইটিসি আসে ফ্যাক্সে, অনেক জালিয়াতির সুযোগ থাকে এই প্রক্রিয়ায়।
বর্তমানে ঢাকার ক্লাবগুলো বিদেশি ফুটবলার দলভুক্ত করছে ভালোভাবে খোঁজখবর না নিয়েই। দু-একটি বাদে বেশির ভাগ ক্লাবকে অবশ্য কষ্ট করে বিদেশি আনতে হয় না। ঢাকায় জীবিকার সন্ধানে বহু বিদেশি (পড়ুন আফ্রিকান) আসে, তারপর ট্রায়ালে পছন্দ হলে নিয়ে নেওয়া হয়। এর আগে কোনো প্রক্রিয়াই সম্পন্ন করা হয় না। নতুন নিয়মে এটা বন্ধ হবে।
কাল সেমিনারে উপস্থিত ব্রাদার্সের ম্যানেজার আমের খান সেটাই বললেন, ‘বিদেশি ফুটবলারদের আইটিসি আসার ধরনটা বদলাচ্ছে। আগে স্বচ্ছতা ছিল না, সব তথ্য পাওয়াও যেত না। এখন অনলাইন পদ্ধতিতে স্বচ্ছতা আসবে।’
No comments