সেনা মোতায়েনের এখতিয়ার নেই ইসির -ওবায়দুল কাদের
গাজীপুর
ও খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি
প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচনকালীন
সময়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অধীনে কাজ করবে। কিন্তু
সেনাবাহিনী থাকবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তাই ইসি চাইলেও সেনা
মোতায়েন করতে পারবে না। গতকাল রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট
মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপ-কমিটির বৈঠক শেষে
তিনি একথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (নির্বাচন কমিশন) সরকারকে শুধু
অনুরোধ করতে পারবে। সরকার পরিস্থিতি বিবেচনা করে প্রয়োজন মনে করলে
সেনাবাহিনী মোতায়েন করবে।
এ বিষয়ে সংবিধানে সব কিছু বলা আছে। কেউ চাইলেও সংবিধানের বাইরে যেতে পারবে না। তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে সেনাবাহিনী শুধু স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে। ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেয়া হবে পরিস্থিতি বিবেচনায়। তিনি বলেন, সারা বিশ্বে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়ে থাকেন। তাহলে আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও এমপিরা কেন পারবে না। এ বিষয়ে আমরা ইসির সঙ্গে বসবো। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা বেগম জিয়াকে নিয়ে একেক সময় একেক রকম বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছিলেন। তাকে জোর করে হাসপাতালে নেয়ার প্রশ্নই আসে না। তিনি হাসপাতালে যাওয়াতে অবশ্য একদিক থেকে সুবিধা হয়েছে।
জাতি দেখেছে তিনি কতটুকু অসুস্থ। তিনি বলেন, আমার তো মনে হয় তিনি জেলে যাওয়ার আগে যতটুকু সুস্থ ছিলেন, জেলে যাওয়ার পর আরো বেশি হাস্যোজ্জ্বল ও সুস্থ মনে হয়েছে। তিনি সুস্থ থাকুক আমরা চাই। এ সময় বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি কথায় কথায় বিদেশিদের কাছে ছুটে যায়। তাদের এ কাজ জাতীয় সম্মানের জন্য মোটেই শুভ নয়। বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, যদি আপনাদের নালিশ থেকেই থাকে জনগণের কাছে করুন। উপ-কমিটির দায়িত্ব তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, মাঝে মাঝে এমন কিছু ইস্যু আমাদের সামনে চলে আসে, যেখানে দলীয় অবস্থান পরিষ্কার করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। উপ-কমিটির দায়িত্ব থাকবে এসব ইস্যুতে পার্টির বক্তব্য তুলে ধরা। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, আন্তর্জাতিক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, উপ-কমিটির সদস্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, প্রলয় সমদ্দার, কান্তি দাশ প্রমুখ।
এ বিষয়ে সংবিধানে সব কিছু বলা আছে। কেউ চাইলেও সংবিধানের বাইরে যেতে পারবে না। তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে সেনাবাহিনী শুধু স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে। ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেয়া হবে পরিস্থিতি বিবেচনায়। তিনি বলেন, সারা বিশ্বে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়ে থাকেন। তাহলে আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও এমপিরা কেন পারবে না। এ বিষয়ে আমরা ইসির সঙ্গে বসবো। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা বেগম জিয়াকে নিয়ে একেক সময় একেক রকম বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছিলেন। তাকে জোর করে হাসপাতালে নেয়ার প্রশ্নই আসে না। তিনি হাসপাতালে যাওয়াতে অবশ্য একদিক থেকে সুবিধা হয়েছে।
জাতি দেখেছে তিনি কতটুকু অসুস্থ। তিনি বলেন, আমার তো মনে হয় তিনি জেলে যাওয়ার আগে যতটুকু সুস্থ ছিলেন, জেলে যাওয়ার পর আরো বেশি হাস্যোজ্জ্বল ও সুস্থ মনে হয়েছে। তিনি সুস্থ থাকুক আমরা চাই। এ সময় বিএনপির সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি কথায় কথায় বিদেশিদের কাছে ছুটে যায়। তাদের এ কাজ জাতীয় সম্মানের জন্য মোটেই শুভ নয়। বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, যদি আপনাদের নালিশ থেকেই থাকে জনগণের কাছে করুন। উপ-কমিটির দায়িত্ব তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, মাঝে মাঝে এমন কিছু ইস্যু আমাদের সামনে চলে আসে, যেখানে দলীয় অবস্থান পরিষ্কার করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। উপ-কমিটির দায়িত্ব থাকবে এসব ইস্যুতে পার্টির বক্তব্য তুলে ধরা। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, আন্তর্জাতিক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, উপ-কমিটির সদস্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিট, প্রলয় সমদ্দার, কান্তি দাশ প্রমুখ।
No comments