নেতৃত্বের পরীক্ষায় ব্যর্থ তেরেসা মে by এডাম পারসনস
গ্রিনফেল
টাওয়ার অগ্নিকাণ্ডের ভয়াবহতায় আমাদের ক্ষুব্ধ হওয়া উচিত। প্রকৃতপক্ষে তারও
চেয়ে বেশি কিছু হওয়া উচিত আমাদের। যেভাবে মানুষের জীবনকে আমরা নষ্ট করেছি,
সেই ব্যর্থতায় আমাদের উচিত অগ্নিমূর্তি ধারণ করা। সরকারি পর্যায়ে এই
ট্র্যাজেডিতে যেভাবে দুর্বল উপায়ে সাড়া দেয়া হয়েছে তাতে আমাদের ক্ষুব্ধ
হওয়া উচিত। এ নিয়ে বিশ্লেষণ ও পাল্টাপাল্টি অভিযোগ চলবে মাসের পর মাস,
বছরের পর বছর। কিন্তু ঠিক এই মুহূর্তে আমাদের কয়েকটি নিন্দনীয় প্রশ্ন করতে
হচ্ছে। তা হলোÑ এ বিপর্যয়ে প্রাথমিক পদক্ষেপ নেয়ার ক্ষেত্রে কেন এত বড়
শূন্যতা? এত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব কেন অপেশাদার ব্যক্তিদের হাতে ছেড়ে দেয়া
হয়েছে? আমাদের নেতৃত্বের কি ঘটেছে এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রী কি করেছেন?
রাজনীতি হোক আর ব্যবসা, খেলাধুলা বা অন্য কোন কিছু হোক, বাস্তবে দক্ষ নেতারা সব সময়ই মাঠপর্যায়ে কিছুটা দুর্বল থাকেন। অনেকেই ‘ক্যাপ্টেনের’ বাহুবন্ধনী বাঁধতে পারেন। কিন্তু বহু মানুষই এর প্রকৃত লক্ষ্য পূরণ করতে পারেন না। তার টিমকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে পারেন না। কৌশল সংজ্ঞায়িত করতে পারেন না। সমন্বিত পারফরম্যান্স উত্থাপন করতে পারেন না। বোঝাপড়াও ঠিকমতো করতে পারেন না, যা তাদের আসলে করা উচিত। সঠিক সময়ে সঠিক জিনিসটি করতে হবে।
ধরুন বৃটিশ এয়ারওয়েজের বস অ্যালেক্স ক্রুজের কথা। তিনি সেই মানুষ, যিনি সম্প্রতি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে, বৃটিশ এয়ারওয়েজের সেবাগুলো আরো কমিয়ে আনার মধ্যে এর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। এক্ষেত্রে তিনি যাত্রীদের কাছ থেকে চা ও চিজ স্যান্ডউইচের চার্জ বা মূল্য নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। গত মাসে যখন বৃটিশ এয়ারওয়েজের কম্পিউটার সিস্টেম ভেঙে পড়ে তখন অ্যালেক্স ক্রুজ ছুটে যান হিথ্রো বিমানবন্দরে। সেখানে যাত্রীদের সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেন। তাদের প্রতি অনুশোচনা প্রকাশ করেন। কঠোর সব প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে সাক্ষাৎকার দেন। সমস্যা সমাধান নিয়ে জনসমক্ষে একটি বিবৃতি দেন। তিনি অফিসে অবস্থান করার সিদ্ধান্ত নেন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে যেসব ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে তা বিশ্লেষণ করেন। প্রথমেই তিনি একটি পুরনো ধারার হাফহাতা শার্ট পরেন অফিসে। সেখানে তাকে ঘিরে রাখেন জনসাধারণ। দ্বিতীয়ত, নিজের একজন স্টাফই তার সাক্ষাৎকার নেন। উভয় ক্ষেত্রেই তিনি নিজের বিরুদ্ধে তদন্ত ও তার নিজের কাস্টমারদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে চেষ্টা করছিলেন।
২০১৭ সালে এসে এটাই হলো একজন নেতা হওয়ার সমস্যা। এটা হলো আপনি কি করছেন তা নয়। বিষয়টি হলো আপনি কিভাবে করছেন। শত বছর আগে বিশ্ব পুরস্কৃত করেছে সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এমন নেতাদের। তবে তাদের প্রতি বিপুল জনসমর্থন ছিল না। এটা ছিল সুখ-দুঃখের প্রতি উদাসীন, দৃঢ়সংকল্প ও কঠিন চাপে নত না হওয়ার এক প্রতিজ্ঞার বিশ্ব। বিশ্বের সেই যুগ বিগত হয়েছে।
এখনকার নেতাদের বুঝতে হয় জনমত কোনদিকে ঝুঁকবে। আপনি যদি বৃটিশ এয়ারওয়েজ, বৃটিশ সেনাবাহিনী অথবা টেসকো চালান, তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার কর্মকা-ে জনগণ কিভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে। এমনটাই হয়েছে গ্রিনফেল টাওয়ার ও তেরেসা মে’র ক্ষেত্রে।
আমি যখন গত সপ্তাহে প্রথম সেখানে যাই, সেখানে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের উদভ্রান্তের মতো ঘোরাঘুরি করতে দেখেছি। হতভম্ব অনেকে, সহায়তার জন্য মরিয়া। হতবিহ্বল, ক্ষুব্ধ ও দয়াবানÑ সবাই একে অপরের দিকে তেড়ে যাচ্ছে। কাউন্সিল বা সরকারের পক্ষ থেকে সেখানে একজন লোকও ছিল না।
সত্যি বলতে কী, কয়েক ঘণ্টা সেখানে থেকে আমি শুধু দুজন পুলিশ কর্মকর্তাকে দেখেছি। এই মানুষজনের ভিড়ে, তেরেসা মে ছিলেন তার গাড়িবহরের আড়ালে। সেখানে তিনি গেছেন কিছু জরুরি সেবাদাতা কর্মীর সঙ্গে কথা বলতে। সেখানে তিনি কোনো বাসিন্দা বা স্বেচ্ছাসেবীর সঙ্গে কথা বলেননি। এটি ছিল খুবই মূর্খতাপূর্ণ ও শোচনীয় সিদ্ধান্ত। এর ফলে প্রধানমন্ত্রীকে নির্লিপ্ত ও জনবিচ্ছিন্ন মনে হয়েছে। উত্তর কেনসিংটনের নারকীয়তার সঙ্গে তার কোনো সংযোগ নেই।
এখনকার এই যুগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আবেগীয় বিশ্লেষণকে মূলধারার গণমাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। আর তখন তাকে শীতল মনে হচ্ছিল, যেন সহমর্মিতা তাকে ছেড়ে চলে গেছে। একদিন পর তিনি যখন ভুল সংশোধন করতে আবার ঘটনাস্থলে গেলেন, তখন বাতাসে একটি শব্দই বাজছিল: ‘কাপুরুষ।’ তার সমর্থকরা অবশ্য বলবেন, তিনি নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে গেছেন। আড়ালে আবডালে চোখের পানি ফেলেছেন। কিন্তু সেসবের কোনো মূল্য নেই। কারণ, সেই মুহূর্তে দেশের নেতার মতো আচরণ করার দরকার ছিল তার। কিন্তু তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। কোনো এক কারণে, তিনি খুব সাংঘাতিক এক সময়কে আরো উত্তাল ও বিপজ্জনক করে তুলেছেন।
তার সমর্থকরা আরো বলবেন, তিনি স্টাইলের চেয়ে সারবত্তা নিয়ে বেশি আগ্রহী। কিন্তু এই দাবি আপনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালেই বেশি মানানসই। কিন্তু আপনি যখন প্রধানমন্ত্রী, পরিস্থিতি তখন একেবারে ভিন্ন। সোজা ভাষায় বললে, এসব সুযোগ কেউ আর পায় না। তিনি উত্তর কেনসিংটনের চার্চে গেলেন বটে, কিন্তু সেখানকার ক্ষুব্ধ লোকজনের সম্মুখীন হলেন তিনি। আর একপর্যায়ে রেঞ্জ রোভারে করে তড়িঘড়ি চলে গেলেন।
এরপর তিনি ডাউনিং স্ট্রিটে লোকজনকে আমন্ত্রণ জানালেন। এ সিদ্ধান্তটি যথেষ্ট ভালো ছিল। কিন্তু এর সঙ্গে যেন স্থানীয় সম্প্রদায়ের কোনো সংশ্লেষ ছিল না। তিনি যতবার ভুল সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছেন, ততবারই যেন তার মূল ভুলটি আরো স্থুল হয়ে ফুটে ওঠে।
আসলে এটি হলো আপনার সহজাত প্রবৃত্তির পরিমাপ। অর্থাৎ, আপনি যে ভুল করতে যাচ্ছেন সেটি টের পান কিনা। জর্জ বুশ একবার প্রকাশ করেন যে, তিনি একবার খুবই ভয়াবহ ও ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দেয়ার মতো ভুল করেছিলেন। হারিকেন ক্যাটরিনার ধ্বংসস্তূপের মধ্যে তার হেলিকপ্টার নামেনি। বরং ধ্বংসস্তূপ এড়িয়ে গিয়ে তিনি লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। আমার মনে হয়, তেরেসা মে-ও একই কথা চিন্তা করছেন।
(এডাম পারসনস, স্কাই নিউজের বিজনেস করেসপন্ডেন্ট। অনলাইন স্কাই নিউজে প্রকাশিত তার লেখার অনুবাদ)
রাজনীতি হোক আর ব্যবসা, খেলাধুলা বা অন্য কোন কিছু হোক, বাস্তবে দক্ষ নেতারা সব সময়ই মাঠপর্যায়ে কিছুটা দুর্বল থাকেন। অনেকেই ‘ক্যাপ্টেনের’ বাহুবন্ধনী বাঁধতে পারেন। কিন্তু বহু মানুষই এর প্রকৃত লক্ষ্য পূরণ করতে পারেন না। তার টিমকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে পারেন না। কৌশল সংজ্ঞায়িত করতে পারেন না। সমন্বিত পারফরম্যান্স উত্থাপন করতে পারেন না। বোঝাপড়াও ঠিকমতো করতে পারেন না, যা তাদের আসলে করা উচিত। সঠিক সময়ে সঠিক জিনিসটি করতে হবে।
ধরুন বৃটিশ এয়ারওয়েজের বস অ্যালেক্স ক্রুজের কথা। তিনি সেই মানুষ, যিনি সম্প্রতি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে, বৃটিশ এয়ারওয়েজের সেবাগুলো আরো কমিয়ে আনার মধ্যে এর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। এক্ষেত্রে তিনি যাত্রীদের কাছ থেকে চা ও চিজ স্যান্ডউইচের চার্জ বা মূল্য নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। গত মাসে যখন বৃটিশ এয়ারওয়েজের কম্পিউটার সিস্টেম ভেঙে পড়ে তখন অ্যালেক্স ক্রুজ ছুটে যান হিথ্রো বিমানবন্দরে। সেখানে যাত্রীদের সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেন। তাদের প্রতি অনুশোচনা প্রকাশ করেন। কঠোর সব প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে সাক্ষাৎকার দেন। সমস্যা সমাধান নিয়ে জনসমক্ষে একটি বিবৃতি দেন। তিনি অফিসে অবস্থান করার সিদ্ধান্ত নেন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে যেসব ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে তা বিশ্লেষণ করেন। প্রথমেই তিনি একটি পুরনো ধারার হাফহাতা শার্ট পরেন অফিসে। সেখানে তাকে ঘিরে রাখেন জনসাধারণ। দ্বিতীয়ত, নিজের একজন স্টাফই তার সাক্ষাৎকার নেন। উভয় ক্ষেত্রেই তিনি নিজের বিরুদ্ধে তদন্ত ও তার নিজের কাস্টমারদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে চেষ্টা করছিলেন।
২০১৭ সালে এসে এটাই হলো একজন নেতা হওয়ার সমস্যা। এটা হলো আপনি কি করছেন তা নয়। বিষয়টি হলো আপনি কিভাবে করছেন। শত বছর আগে বিশ্ব পুরস্কৃত করেছে সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এমন নেতাদের। তবে তাদের প্রতি বিপুল জনসমর্থন ছিল না। এটা ছিল সুখ-দুঃখের প্রতি উদাসীন, দৃঢ়সংকল্প ও কঠিন চাপে নত না হওয়ার এক প্রতিজ্ঞার বিশ্ব। বিশ্বের সেই যুগ বিগত হয়েছে।
এখনকার নেতাদের বুঝতে হয় জনমত কোনদিকে ঝুঁকবে। আপনি যদি বৃটিশ এয়ারওয়েজ, বৃটিশ সেনাবাহিনী অথবা টেসকো চালান, তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার কর্মকা-ে জনগণ কিভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে। এমনটাই হয়েছে গ্রিনফেল টাওয়ার ও তেরেসা মে’র ক্ষেত্রে।
আমি যখন গত সপ্তাহে প্রথম সেখানে যাই, সেখানে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের উদভ্রান্তের মতো ঘোরাঘুরি করতে দেখেছি। হতভম্ব অনেকে, সহায়তার জন্য মরিয়া। হতবিহ্বল, ক্ষুব্ধ ও দয়াবানÑ সবাই একে অপরের দিকে তেড়ে যাচ্ছে। কাউন্সিল বা সরকারের পক্ষ থেকে সেখানে একজন লোকও ছিল না।
সত্যি বলতে কী, কয়েক ঘণ্টা সেখানে থেকে আমি শুধু দুজন পুলিশ কর্মকর্তাকে দেখেছি। এই মানুষজনের ভিড়ে, তেরেসা মে ছিলেন তার গাড়িবহরের আড়ালে। সেখানে তিনি গেছেন কিছু জরুরি সেবাদাতা কর্মীর সঙ্গে কথা বলতে। সেখানে তিনি কোনো বাসিন্দা বা স্বেচ্ছাসেবীর সঙ্গে কথা বলেননি। এটি ছিল খুবই মূর্খতাপূর্ণ ও শোচনীয় সিদ্ধান্ত। এর ফলে প্রধানমন্ত্রীকে নির্লিপ্ত ও জনবিচ্ছিন্ন মনে হয়েছে। উত্তর কেনসিংটনের নারকীয়তার সঙ্গে তার কোনো সংযোগ নেই।
এখনকার এই যুগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আবেগীয় বিশ্লেষণকে মূলধারার গণমাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। আর তখন তাকে শীতল মনে হচ্ছিল, যেন সহমর্মিতা তাকে ছেড়ে চলে গেছে। একদিন পর তিনি যখন ভুল সংশোধন করতে আবার ঘটনাস্থলে গেলেন, তখন বাতাসে একটি শব্দই বাজছিল: ‘কাপুরুষ।’ তার সমর্থকরা অবশ্য বলবেন, তিনি নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে গেছেন। আড়ালে আবডালে চোখের পানি ফেলেছেন। কিন্তু সেসবের কোনো মূল্য নেই। কারণ, সেই মুহূর্তে দেশের নেতার মতো আচরণ করার দরকার ছিল তার। কিন্তু তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। কোনো এক কারণে, তিনি খুব সাংঘাতিক এক সময়কে আরো উত্তাল ও বিপজ্জনক করে তুলেছেন।
তার সমর্থকরা আরো বলবেন, তিনি স্টাইলের চেয়ে সারবত্তা নিয়ে বেশি আগ্রহী। কিন্তু এই দাবি আপনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালেই বেশি মানানসই। কিন্তু আপনি যখন প্রধানমন্ত্রী, পরিস্থিতি তখন একেবারে ভিন্ন। সোজা ভাষায় বললে, এসব সুযোগ কেউ আর পায় না। তিনি উত্তর কেনসিংটনের চার্চে গেলেন বটে, কিন্তু সেখানকার ক্ষুব্ধ লোকজনের সম্মুখীন হলেন তিনি। আর একপর্যায়ে রেঞ্জ রোভারে করে তড়িঘড়ি চলে গেলেন।
এরপর তিনি ডাউনিং স্ট্রিটে লোকজনকে আমন্ত্রণ জানালেন। এ সিদ্ধান্তটি যথেষ্ট ভালো ছিল। কিন্তু এর সঙ্গে যেন স্থানীয় সম্প্রদায়ের কোনো সংশ্লেষ ছিল না। তিনি যতবার ভুল সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছেন, ততবারই যেন তার মূল ভুলটি আরো স্থুল হয়ে ফুটে ওঠে।
আসলে এটি হলো আপনার সহজাত প্রবৃত্তির পরিমাপ। অর্থাৎ, আপনি যে ভুল করতে যাচ্ছেন সেটি টের পান কিনা। জর্জ বুশ একবার প্রকাশ করেন যে, তিনি একবার খুবই ভয়াবহ ও ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দেয়ার মতো ভুল করেছিলেন। হারিকেন ক্যাটরিনার ধ্বংসস্তূপের মধ্যে তার হেলিকপ্টার নামেনি। বরং ধ্বংসস্তূপ এড়িয়ে গিয়ে তিনি লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। আমার মনে হয়, তেরেসা মে-ও একই কথা চিন্তা করছেন।
(এডাম পারসনস, স্কাই নিউজের বিজনেস করেসপন্ডেন্ট। অনলাইন স্কাই নিউজে প্রকাশিত তার লেখার অনুবাদ)
No comments