ঈদ মোবারক
দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর আবার এল খুশির উৎসব: ঈদুল ফিতর। আমরা আমাদের প্রিয় পাঠক, লেখক, বিজ্ঞাপনদাতা, এজেন্ট, শুভানুধ্যায়ীসহ সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। এবারের ঈদুল ফিতর এসেছে এমন এক মুহূর্তে, যখন গভীর শোকে মুহ্যমান পুরো বাংলাদেশ। ১ জুলাই রাতে গুলশানের এক রেস্তোরাঁয় বর্বর সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবারগুলোর সামনে ঈদুল ফিতর এসেছে বেদনার রূপ নিয়ে। পুরো জাতিই তাঁদের বেদনায় সমব্যথী। রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালিত হয়েছে। পবিত্র ঈদুল ফিতর আমাদের শোক কাটিয়ে সামনে এগিয়ে চলার শক্তি জোগাক। ইন্দ্রিয়ের কৃচ্ছ্রসাধনার মধ্য দিয়ে আত্মিক পরিশুদ্ধি অনুশীলনের সুযোগ নিয়ে আসে পবিত্র রমজান। এ মাসে আমাদের সংযম সাধনার প্রতিফলন যেন বছরের বাকি দিনগুলোতেও ঘটে। পবিত্র ঈদুল ফিতর যে আনন্দের বার্তা বয়ে আনে, তা যেন সারা বছর সবার জীবনে অটুট থাকে।
ঈদের ছুটিতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বড় শহর থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষ সপরিবারে গ্রামের বাড়ি যান। সবার যাত্রা নিরাপদ ও নির্ঝঞ্ঝাট করতে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের যথেষ্ট প্রস্তুতি থাকে না। এবার অবশ্য অন্যান্যবারের মতো যানজটের তীব্রতা এখনো দেখা যায়নি। যেহেতু একই সময়ে সড়ক-মহাসড়কগুলোতে অতিরিক্ত যানবাহন চলাচল করে, তাই দুর্ঘটনা, যান বিকল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে বিশৃঙ্খলা ও যানজট সৃষ্টির আশঙ্কা বেড়ে যায়। এসব ব্যাপারে সতর্কতা ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা জরুরি। হাইওয়ে পুলিশ ও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের বাড়তি দায়িত্বশীলতা দরকার। বাস ও লঞ্চে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রীবহন রোধ করতে হবে। যানবাহনের চালকদের সতর্কভাবে যান চালানো উচিত। মহাসড়কে কোনো মোটরযান বিকল হলে কিংবা দুর্ঘটনায় পড়লে সেটি দ্রুত সরিয়ে ফেলা জরুরি, যাতে যানজটের সৃষ্টি না হয়। ঈদুল ফিতরের উৎসব আনন্দময় হোক।
ঈদের ছুটিতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বড় শহর থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষ সপরিবারে গ্রামের বাড়ি যান। সবার যাত্রা নিরাপদ ও নির্ঝঞ্ঝাট করতে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের যথেষ্ট প্রস্তুতি থাকে না। এবার অবশ্য অন্যান্যবারের মতো যানজটের তীব্রতা এখনো দেখা যায়নি। যেহেতু একই সময়ে সড়ক-মহাসড়কগুলোতে অতিরিক্ত যানবাহন চলাচল করে, তাই দুর্ঘটনা, যান বিকল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে বিশৃঙ্খলা ও যানজট সৃষ্টির আশঙ্কা বেড়ে যায়। এসব ব্যাপারে সতর্কতা ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা জরুরি। হাইওয়ে পুলিশ ও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের বাড়তি দায়িত্বশীলতা দরকার। বাস ও লঞ্চে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রীবহন রোধ করতে হবে। যানবাহনের চালকদের সতর্কভাবে যান চালানো উচিত। মহাসড়কে কোনো মোটরযান বিকল হলে কিংবা দুর্ঘটনায় পড়লে সেটি দ্রুত সরিয়ে ফেলা জরুরি, যাতে যানজটের সৃষ্টি না হয়। ঈদুল ফিতরের উৎসব আনন্দময় হোক।
No comments