ঢাকা থেকে সারাদেশ বিচ্ছিন্ন : কুটনীতিকদের এফবিসিসিআই
রাজধানী
ঢাকা থেকে সারাদেশ গত ৪৪ দিন ধরে বিচ্ছিন্ন রয়েছে বলে বিদেশী কুটনীতিকদের
জানিয়েছেন ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার
অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন
আহমেদ। দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি কুটনীতিতিক ও সহযোগি
বিদেশী সংস্থার প্রধানদের জানাতে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত মতবিনিময়
সভায় একথা জানান তিনি। ৪৪ দিনের হরতাল-অবরোধে ব্যবসায়ীদের এক লাখ ২০ হাজার
কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলেও জানান আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর এই উপদেষ্টা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জাপান, পাকিস্তান, কানাডা, রাশিয়া, তুরস্ক, ভারত ও সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিরা সভায় যোগ দেন।
এফবিসিসিআইর পক্ষ থেকে সাবেক সভাপতি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুণ, আনিসুল ও হক ও একে আজাদ, প্রথম সহসভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী, সহসভাপতি হেলাল উদ্দিনসহ বেশ কয়েকজন পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।
তবে এফবিসিসিআই সরকারের হয়ে কাজ করছে অভিযোগ করে গত কিছুদিন ধরে অনুষ্ঠান বর্জনকারি পরিচালকরা আজও অনুপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
গত ৪৪ দিনের টানা অবরোধে রাষ্ট্রের এক লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে দাবি করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তৈরিপোশাক, পরিবহন, পোল্ট্রি, আবাসন ও পর্যটন খাতের ব্যবসায়ীরা। চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা নিরসনে আইন করে হরতাল-অবরোধ বন্ধের দাবি জানান তিনি। এতে ৮৮ জন মানুষ নিহত হয়েছে বলেও কূটনীতিকদের জানানো হয়।
কাজী আকরাম বলেন, ৪৪ দিনের অবরোধ-হরতালে পণ্য উৎপাদন ও পরিবহন ব্যবস্থা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সাপ্লাই চেইন ভেঙে পড়েছে। বেড়েছে পরিবহন ব্যয়। প্রভাব পড়ছে পণ্যমূল্যের ওপর। এভাবে চললে দেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে। এমতাবস্থায় আইন করে হরতাল-অবরোধ স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে এবং চলমান হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার করতে আন্দোলনরত দলগুলোর ওপর চাপ প্রয়োগ করতে কুটনীতিকদের আহবান জানান তিনি।
দেশরক্ষার স্বার্থে চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনের দাবিতে নিজেদের পালন করা বিভিন্ন কর্মসূচীর কথা জানিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, আমাদের কাছে দলের চেয়ে দেশ বড় বিবেচনায় সারা দেশের ব্যবসায়ীদের নিয়ে আমরা অবস্থান ধর্মঘট পালন করেছি। দেশের অর্থনীতি সচল না থাকলে দেশ সঙ্কটে পড়ে যাবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এ অবস্থার অবসান দরকার। এক্ষেত্রে বিদেশী বন্ধুদেরও ভুমিকা রাখা দরকার।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জাপান, পাকিস্তান, কানাডা, রাশিয়া, তুরস্ক, ভারত ও সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিরা সভায় যোগ দেন।
এফবিসিসিআইর পক্ষ থেকে সাবেক সভাপতি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুণ, আনিসুল ও হক ও একে আজাদ, প্রথম সহসভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী, সহসভাপতি হেলাল উদ্দিনসহ বেশ কয়েকজন পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।
তবে এফবিসিসিআই সরকারের হয়ে কাজ করছে অভিযোগ করে গত কিছুদিন ধরে অনুষ্ঠান বর্জনকারি পরিচালকরা আজও অনুপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
গত ৪৪ দিনের টানা অবরোধে রাষ্ট্রের এক লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে দাবি করে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তৈরিপোশাক, পরিবহন, পোল্ট্রি, আবাসন ও পর্যটন খাতের ব্যবসায়ীরা। চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা নিরসনে আইন করে হরতাল-অবরোধ বন্ধের দাবি জানান তিনি। এতে ৮৮ জন মানুষ নিহত হয়েছে বলেও কূটনীতিকদের জানানো হয়।
কাজী আকরাম বলেন, ৪৪ দিনের অবরোধ-হরতালে পণ্য উৎপাদন ও পরিবহন ব্যবস্থা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সাপ্লাই চেইন ভেঙে পড়েছে। বেড়েছে পরিবহন ব্যয়। প্রভাব পড়ছে পণ্যমূল্যের ওপর। এভাবে চললে দেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে। এমতাবস্থায় আইন করে হরতাল-অবরোধ স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে এবং চলমান হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার করতে আন্দোলনরত দলগুলোর ওপর চাপ প্রয়োগ করতে কুটনীতিকদের আহবান জানান তিনি।
দেশরক্ষার স্বার্থে চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনের দাবিতে নিজেদের পালন করা বিভিন্ন কর্মসূচীর কথা জানিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, আমাদের কাছে দলের চেয়ে দেশ বড় বিবেচনায় সারা দেশের ব্যবসায়ীদের নিয়ে আমরা অবস্থান ধর্মঘট পালন করেছি। দেশের অর্থনীতি সচল না থাকলে দেশ সঙ্কটে পড়ে যাবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এ অবস্থার অবসান দরকার। এক্ষেত্রে বিদেশী বন্ধুদেরও ভুমিকা রাখা দরকার।
No comments