নিখোঁজ বিমানের মূল অংশ খুঁজে পাওয়ার দাবি
(জাভা সাগরের তলদেশে একটি বিমানে পাখাসদৃশ একটি ধ্বংসাবশেষের ছবি। এতে নিখোঁজ এয়ার এশিয়ার ‘নাউ এভরিওয়ান ক্যান ফ্লাই’ স্লোগানের শুধু ‘নাউ’ শব্দটি স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। ছবি: বিবিসি) নিখোঁজ
হওয়ার ১৬ দিন পর এয়ার এশিয়ার বিমানটির মূল অংশ খুঁজে পাওয়ার দাবি
করেছে সিঙ্গাপুর নৌবাহিনীর একটি উদ্ধারকারী জাহাজ। সিঙ্গাপুরের
প্রতিরক্ষামন্ত্রী এনজি ইঙ হেন বলেন, ‘এমভি সুইফট’ নামে তাঁদের একটি উদ্ধার
জাহাজ বিমানটির মূল অংশ খুঁজে পেয়েছে। ইঙ হেন তাঁর ফেসবুক পেজে ওই
বিমানের ধ্বংসাবশেষের ছবিও দেন। তিনি বলেন, ওই ধ্বংসাবশেষের গায়ে ডুবে
যাওয়া বিমানটির ফ্লাইট নম্বর ‘কিউজেড৮৫০১’ লেখা ছিল। ফেসবুকে দেওয়া ছবিতে
খুঁজে পাওয়া বিমানের ধ্বংসাবশেষে ‘নাউ’ ও ‘এভরি’ শব্দ দুটি দেখা গেছে।
উল্লেখ্য, এয়ার এশিয়ার স্লোগান হলো ‘নাউ এভরিওয়ান ক্যান ফ্লাই’। তিনি
আরও বলেন, ‘এ দুর্ঘটনায় অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। তবে আমি মনে করি,
বিমানটি উদ্ধারের ফলে তাঁদের শোক কিছুটা প্রশমিত হবে।’
ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়ার অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকর্মীদের এ তথ্য জানানো হয়েছে বলে জানান সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। ইন্দোনেশিয়ার অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকারী দলের প্রধান ব্যামবাং সোয়েলিসতো সিঙ্গাপুরের একটি উদ্ধার জাহাজের বিমানটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আগামীকাল বৃহস্পতিবার ডুবুরিরা ধ্বংসাবশেষের দিকে যাবেন।
‘আজ অন্ধকার হওয়ায় সাগরে অনুসন্ধান চালানো সম্ভব নয়। আমরা আগামীকাল কাজ শুরু করব। আমাদের মূল লক্ষ্য হবে ওই ধ্বংসাবশেষ থেকে ঘটনায় নিহত লোকজনের দেহাবশেষ উদ্ধার করা। বিমানটির সম্পূর্ণ ধ্বংসাবশেষ কিংবা আংশিক তুলে আনাও আমাদের জন্য কষ্টকর হবে।’ বলেন সোয়েলিসতো।
বিমানটির এ ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়াকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, ওই দুর্ঘটনায় নিহত লোকজনের অধিকাংশের দেহই এর মধ্যে রয়েছে। এখন পর্যন্ত মাত্র ৪৮টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
এ সপ্তাহেই বিমানটির দুইটি ব্ল্যাক বক্স উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, বিমানটি দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কারণ ব্ল্যাক বক্সগুলোতে পাওয়া যাবে।
গত ২৮ ডিসেম্বর ১৬২ জন যাত্রী নিয়ে হারিয়ে যায় এয়ার এশিয়ার ওই বিমানটি। বিমানটি ইন্দোনেশিয়া থেকে সিঙ্গাপুর যাচ্ছিল। জাভা সাগরের ওপরে থাকার সময় নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে বিমানটির যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। জাভা ও কালিমান্টান দ্বীপের মধ্যবর্তী ওই জায়গায় বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে বিমানটি নির্ধারিত পথে ছিল না বলেও তখন জানা যায়।
ইতিমধ্যে ইন্দোনেশিয়ার অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকর্মীদের এ তথ্য জানানো হয়েছে বলে জানান সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। ইন্দোনেশিয়ার অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকারী দলের প্রধান ব্যামবাং সোয়েলিসতো সিঙ্গাপুরের একটি উদ্ধার জাহাজের বিমানটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আগামীকাল বৃহস্পতিবার ডুবুরিরা ধ্বংসাবশেষের দিকে যাবেন।
‘আজ অন্ধকার হওয়ায় সাগরে অনুসন্ধান চালানো সম্ভব নয়। আমরা আগামীকাল কাজ শুরু করব। আমাদের মূল লক্ষ্য হবে ওই ধ্বংসাবশেষ থেকে ঘটনায় নিহত লোকজনের দেহাবশেষ উদ্ধার করা। বিমানটির সম্পূর্ণ ধ্বংসাবশেষ কিংবা আংশিক তুলে আনাও আমাদের জন্য কষ্টকর হবে।’ বলেন সোয়েলিসতো।
বিমানটির এ ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়াকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, ওই দুর্ঘটনায় নিহত লোকজনের অধিকাংশের দেহই এর মধ্যে রয়েছে। এখন পর্যন্ত মাত্র ৪৮টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
এ সপ্তাহেই বিমানটির দুইটি ব্ল্যাক বক্স উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, বিমানটি দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কারণ ব্ল্যাক বক্সগুলোতে পাওয়া যাবে।
গত ২৮ ডিসেম্বর ১৬২ জন যাত্রী নিয়ে হারিয়ে যায় এয়ার এশিয়ার ওই বিমানটি। বিমানটি ইন্দোনেশিয়া থেকে সিঙ্গাপুর যাচ্ছিল। জাভা সাগরের ওপরে থাকার সময় নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে বিমানটির যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। জাভা ও কালিমান্টান দ্বীপের মধ্যবর্তী ওই জায়গায় বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে বিমানটি নির্ধারিত পথে ছিল না বলেও তখন জানা যায়।
No comments