সেনাবাহিনী জনগণের অবিচ্ছেদ্য অংশ: প্রধানমন্ত্রী by সাহাদাত হোসেন পরশ
সেবার
মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জনে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাতে বাংলাদেশ সশস্ত্র
বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের শীতকালীন মহড়া শেষে দরবারে
বক্তৃতাকালে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রধানমমন্ত্রী বলেন, 'জনগণই দেশের শক্তি। আপনারা জনগণের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের সবার দায়িত্ব সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন করা। তাই জনগণের আস্থা অর্জন জরুরি।'
জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন এই সরকারের প্রধান লক্ষ্য বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করে জনগণের কাছাকাছি যেতে হবে। আমাদের রাজনীতিবিদদের জন্য এটা যেমন প্রয়োজন একইভাবে সকলের জন্য প্রযোজ্য।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'এই মহড়া ৫৫ পদাতিক ডিভিশন তথা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্বের উজ্জ্বল স্বাক্ষর বহন করছে। দেশের অখণ্ডতা রক্ষায় যেকোন অশুভ শক্তিকে দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করতে সেনাবাহিনী সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত রয়েছে।'
জাতিসংঘ মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বর্তমানে শীর্ষে অবস্থান করছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'জাতিসংঘ মিশনে সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধিতে সরকার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। মিশন চলাকালে স্বল্প খরচে দেশে ছুটিতে আসা ও দৈনিক ভাতা বাড়ানোর ব্যাপারে জাতিসংঘ সদর দফতরের সঙ্গে আলোচনা চলছে।'
একটি আধুনিক ও চৌকস সশস্ত্রবাহিনী গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধপরিকর বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।
সেনাসদস্যদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীকে ডিজিটালাইজড করা হচ্ছে। গোটা বাংলাদেশকে ডিজিটালাইজড করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর প্রতিটি স্তরে ইন্টারনেট সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ২০১২ সালে আর্মি ইনফরমেশন টেকনোলজি সাপোর্ট অর্গানাইজেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।'
একইভাবে বিমান বাহিনী ও নৌবাহিনীর আধুনিকায়নে এই সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের মহড়া দেখেন ও তাদের সামরিক অভিযানের অংশ হিসেবে নদীর পাড়ে শত্রুদের অবস্থানের ওপর হামলা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, নৌবাহিনী প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল মুহাম্মদ ফরিদ হাবিব, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারীসহ উচ্চ পদস্থ সামরিক, বেসামরিক কর্মকর্তা ও বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক।
প্রধানমমন্ত্রী বলেন, 'জনগণই দেশের শক্তি। আপনারা জনগণের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের সবার দায়িত্ব সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন করা। তাই জনগণের আস্থা অর্জন জরুরি।'
জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন এই সরকারের প্রধান লক্ষ্য বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করে জনগণের কাছাকাছি যেতে হবে। আমাদের রাজনীতিবিদদের জন্য এটা যেমন প্রয়োজন একইভাবে সকলের জন্য প্রযোজ্য।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'এই মহড়া ৫৫ পদাতিক ডিভিশন তথা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্বের উজ্জ্বল স্বাক্ষর বহন করছে। দেশের অখণ্ডতা রক্ষায় যেকোন অশুভ শক্তিকে দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করতে সেনাবাহিনী সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত রয়েছে।'
জাতিসংঘ মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বর্তমানে শীর্ষে অবস্থান করছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'জাতিসংঘ মিশনে সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধিতে সরকার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। মিশন চলাকালে স্বল্প খরচে দেশে ছুটিতে আসা ও দৈনিক ভাতা বাড়ানোর ব্যাপারে জাতিসংঘ সদর দফতরের সঙ্গে আলোচনা চলছে।'
একটি আধুনিক ও চৌকস সশস্ত্রবাহিনী গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধপরিকর বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।
সেনাসদস্যদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীকে ডিজিটালাইজড করা হচ্ছে। গোটা বাংলাদেশকে ডিজিটালাইজড করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর প্রতিটি স্তরে ইন্টারনেট সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ২০১২ সালে আর্মি ইনফরমেশন টেকনোলজি সাপোর্ট অর্গানাইজেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।'
একইভাবে বিমান বাহিনী ও নৌবাহিনীর আধুনিকায়নে এই সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী ৫৫ পদাতিক ডিভিশনের মহড়া দেখেন ও তাদের সামরিক অভিযানের অংশ হিসেবে নদীর পাড়ে শত্রুদের অবস্থানের ওপর হামলা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, নৌবাহিনী প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল মুহাম্মদ ফরিদ হাবিব, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারীসহ উচ্চ পদস্থ সামরিক, বেসামরিক কর্মকর্তা ও বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক।
No comments