মিয়ানমার এখন এক ‘সংকটপূর্ণ সন্ধিক্ষণে’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, মিয়ানমার এখন একটি ‘সংকটপূর্ণ সন্ধিক্ষণে’ রয়েছে। প্রকৃত বেসামরিক সরকার ও গণতন্ত্রের পোশাক আঁটা জান্তার শাসনের মধ্যে পড়ে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। গতকাল শনিবার ইন্দোনেশিয়ায় আসিয়ান দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন।
হিলারি বলেন, মিয়ানমারের বর্তমান শাসকদের পূর্বসূরিদের থেকে আলাদা হতে হবে। তাদের দেখাতে হবে যে তারা ‘নতুন বেসামরিক সরকার’ চায়, নাকি যে পথে রয়েছে—সে পথেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, মিয়ানমার এই দুই পথের ‘সন্ধিক্ষণে’ পৌঁছেছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই হাজারেরও বেশি রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তি এবং বিরোধী দল ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের সঙ্গে আলোচনার মধ্য দিয়ে বর্তমান শাসকদের বেসামরিক সরকারের শাসনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। মিয়ানমারকে ‘পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধের বাধ্যবাধকতার’ প্রতি সম্মান দেখাতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, মিয়ানমার উত্তর কোরিয়ার সহযোগিতায় পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। দক্ষিণ চীন সাগরের মালিকানা দাবিদার সব পক্ষকেই আইনি সাক্ষ্য-প্রমাণ দেখানোর আহ্বান জানান হিলারি। তিনি বলেন, দক্ষিণ চীন সাগরে সাম্প্রতিক বিভিন্ন ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন। কারণ, এসব ঘটনায় আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি হুমকির মুখে পড়েছে।
হিলারি বলেন, মিয়ানমারের বর্তমান শাসকদের পূর্বসূরিদের থেকে আলাদা হতে হবে। তাদের দেখাতে হবে যে তারা ‘নতুন বেসামরিক সরকার’ চায়, নাকি যে পথে রয়েছে—সে পথেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, মিয়ানমার এই দুই পথের ‘সন্ধিক্ষণে’ পৌঁছেছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই হাজারেরও বেশি রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তি এবং বিরোধী দল ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের সঙ্গে আলোচনার মধ্য দিয়ে বর্তমান শাসকদের বেসামরিক সরকারের শাসনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। মিয়ানমারকে ‘পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধের বাধ্যবাধকতার’ প্রতি সম্মান দেখাতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, মিয়ানমার উত্তর কোরিয়ার সহযোগিতায় পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। দক্ষিণ চীন সাগরের মালিকানা দাবিদার সব পক্ষকেই আইনি সাক্ষ্য-প্রমাণ দেখানোর আহ্বান জানান হিলারি। তিনি বলেন, দক্ষিণ চীন সাগরে সাম্প্রতিক বিভিন্ন ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন। কারণ, এসব ঘটনায় আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি হুমকির মুখে পড়েছে।
No comments