স্বপ্ন দেখছেন লুকা টনি
রূপকথার গল্প শেষে বাস্তবের মাটিতে নেমে এসেছেন অনেক আগেই। তবে গলা ছেড়ে হাল না ছাড়ার গান ঠিকই গেয়ে যাচ্ছেন লুকা টনি। ২০০৬ বিশ্বকাপের আগের রূপকথার মতো সেই সময়টা হয়তো আর আসবে না, লুকা টনি তবু স্বপ্ন দেখছেন। স্বপ্ন আরেকটা বিশ্বকাপ খেলার। ইতালিয়ান স্ট্রাইকারের আশাবাদী হয়ে ওঠার কারণ দুটি। যে মার্সেলো লিপ্পি তাঁকে প্রথম ইতালি দলে ডেকেছিলেন, সেই লিপ্পিই যে এবারের বিশ্বকাপেও ইতালির কোচ! ধারে খেলতে আসা রোমায় তাঁর সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সটাও ভালোই।
২০০৩ থেকে ২০০৬ বিশ্বকাপের আগে পর্যন্ত, দারুণ এক সময়ই এসেছিল টনির ক্যারিয়ারে। পেশাদার ক্যারিয়ারটা সেই ১৯৯৪ সালে শুরু করলেও টনির প্রথম ছয়টি বছর কেটেছে মডেনা, ফিওরেনজুওলা, লোডিজিয়ানি, ট্রেভিসো, ব্রেসসিয়া নামের অখ্যাত ক্লাবগুলোতে যেনতেন মানের ফুটবল খেলেই। ক্যারিয়ারের বাঁক ঘুরে যায় ২০০৩ সালে। সে বছর পালের্মোতে যোগ দেন তিনি। দু বছরে এই ক্লাবে ৮০টি ম্যাচ খেলেছেন ইতালিয়ান স্ট্রাইকার, করেছেন ৫০ গোল। ২০০৪ সালে জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনির জায়গায় ইতালির কোচ হয়ে আসেন মার্সেলো লিপ্পি। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা টনিকে দলে নিয়ে নেন তিনি।
২০০৫-০৬ মৌসুমে লিগে ৩৮ ম্যাচে ৩১ গোল করে জায়গা করে নেন বিশ্বকাপ দলেও। কিন্তু রূপকথার গল্পেরও তো শেষ আছে! অনেক আশা জাগিয়েও তাই হতাশ একটা বিশ্বকাপই কাটাতে হলো তাঁকে। ইতালি বিশ্বকাপ জিতলেও মাত্র দুটি গোলই করতে পেরেছিলেন টনি।
বিশ্বকাপের হতাশা হয়তো ভুলে ছিলেন বায়ার্ন মিউনিখের ডাক পেয়ে। জার্মানি ২০০৬ বিশ্বকাপের হতাশা ভুলে ২০০৭ সালে জার্মানির ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে যোগ দেন। কিন্তু জার্মানি যেন অপয়া একটা দেশই তাঁর জন্য! ২০০৭-০৮ ও ২০০৮-০৯, এ দুটি মৌসুম মোটামুটি কাটালেও নতুন মৌসুমটা একেবারেই বাজে গেল টনির। সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে মাত্র ৫টি ম্যাচেই তাঁকে মাঠে নামিয়েছিলেন কোচ লুই ফন গল। গোল পেয়েছেন একটি।
এরপর টনির অনুরোধে বায়ার্ন তাঁকে ইতালির ক্লাব এএস রোমায় ধারে খেলতে পাঠায়। রোমাতে ১০ ম্যাচ খেলে ৫টি গোলও পেয়েছেন। এই পারফরম্যান্সই তাঁকে স্বপ্ন দেখাচ্ছে। ‘ভালো কিছু ম্যাচ খেলেছি আমি। ফিরে পাওয়া ফর্মটা ধরে রাখতে পারলে তো স্বপ্ন দেখা যায়ই।’
২০০৩ থেকে ২০০৬ বিশ্বকাপের আগে পর্যন্ত, দারুণ এক সময়ই এসেছিল টনির ক্যারিয়ারে। পেশাদার ক্যারিয়ারটা সেই ১৯৯৪ সালে শুরু করলেও টনির প্রথম ছয়টি বছর কেটেছে মডেনা, ফিওরেনজুওলা, লোডিজিয়ানি, ট্রেভিসো, ব্রেসসিয়া নামের অখ্যাত ক্লাবগুলোতে যেনতেন মানের ফুটবল খেলেই। ক্যারিয়ারের বাঁক ঘুরে যায় ২০০৩ সালে। সে বছর পালের্মোতে যোগ দেন তিনি। দু বছরে এই ক্লাবে ৮০টি ম্যাচ খেলেছেন ইতালিয়ান স্ট্রাইকার, করেছেন ৫০ গোল। ২০০৪ সালে জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনির জায়গায় ইতালির কোচ হয়ে আসেন মার্সেলো লিপ্পি। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা টনিকে দলে নিয়ে নেন তিনি।
২০০৫-০৬ মৌসুমে লিগে ৩৮ ম্যাচে ৩১ গোল করে জায়গা করে নেন বিশ্বকাপ দলেও। কিন্তু রূপকথার গল্পেরও তো শেষ আছে! অনেক আশা জাগিয়েও তাই হতাশ একটা বিশ্বকাপই কাটাতে হলো তাঁকে। ইতালি বিশ্বকাপ জিতলেও মাত্র দুটি গোলই করতে পেরেছিলেন টনি।
বিশ্বকাপের হতাশা হয়তো ভুলে ছিলেন বায়ার্ন মিউনিখের ডাক পেয়ে। জার্মানি ২০০৬ বিশ্বকাপের হতাশা ভুলে ২০০৭ সালে জার্মানির ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে যোগ দেন। কিন্তু জার্মানি যেন অপয়া একটা দেশই তাঁর জন্য! ২০০৭-০৮ ও ২০০৮-০৯, এ দুটি মৌসুম মোটামুটি কাটালেও নতুন মৌসুমটা একেবারেই বাজে গেল টনির। সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে মাত্র ৫টি ম্যাচেই তাঁকে মাঠে নামিয়েছিলেন কোচ লুই ফন গল। গোল পেয়েছেন একটি।
এরপর টনির অনুরোধে বায়ার্ন তাঁকে ইতালির ক্লাব এএস রোমায় ধারে খেলতে পাঠায়। রোমাতে ১০ ম্যাচ খেলে ৫টি গোলও পেয়েছেন। এই পারফরম্যান্সই তাঁকে স্বপ্ন দেখাচ্ছে। ‘ভালো কিছু ম্যাচ খেলেছি আমি। ফিরে পাওয়া ফর্মটা ধরে রাখতে পারলে তো স্বপ্ন দেখা যায়ই।’
No comments