প্রতি মিনিটে আয় ৪৭ কোটি টাকা!
মেসি-রোনালদোর চেয়ে প্রায় ৫ গুণ বেশি আয় মেওয়েদারের! |
আক্ষরিক অর্থেই টাকার ওপরে ঘুমিয়েছেন মেওয়েদার! |
পকেট
থেকে এক হাজার ডলারের নোট পড়ে গেলেও নাকি বিল গেটস সেটা তোলেন না। কারণ
মাটি থেকে টাকা তুলতে তাঁর যত সময় ব্যয় হয়, তার চেয়ে কম সময়েই তিনি
আয় করেন এর চেয়ে বেশি। টাকা কুড়িয়ে তোলাটা তো নেহাত ‘লস’!
এটা স্রেফ একটা গল্প হতে পারে। তবে এই তথ্যে কোনো ভুল নেই, প্রতি মিনিটে বক্সার ফ্লয়েড মেওয়েদার আয় করেছেন ৬০ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪৭ কোটি টাকা। প্রতি মিনিটে মানুষ ১৫-১৬ বার শ্বাসপ্রশ্বাস নেয়। অর্থাৎ প্রতিবার শ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়ার সময় মেওয়েদারের আয় ছিল প্রায় ৩ কোটি টাকা! পকেট থেকে হাজার ডলারের গন্ডা কয় নোট পড়ে গেলেও তো ফিরে তাকাবেন না মেওয়েদার!
প্রতি বছর খেলোয়াড়দের বার্ষিক আয়ের একটা হিসাব দেয় ইএসপিএন সাময়িকী। তাতেই উঠে এসেছে, ২ মে ম্যানি প্যাকিয়াওকে হারিয়ে ওয়ার্ল্ড বক্সিং অর্গানাইজেশনের খেতাবটি জেতায় এ বছরের সবচেয়ে আয় করা খেলোয়াড় হয়ে গেছেন মেওয়েদার। সেই লড়াইয়ের মোট আর্থিক মূল্য ছিল প্রায় ৫০ কোটি ডলার। যেটি কিনা ২০১৪ সালে টোঙ্গা দেশটির মোট জিডিপির সমান! ওই লড়াই জিতে আনুমানিক ২৫ কোটি ডলার আয় করেছেন মেওয়েদার। হেরে গেলেও প্যাকিয়াওয়ের পকেটেও গেছে ১৫ কোটি ডলার।
এক লড়াই দিয়েই মেওয়েদার যা আয় করেছেন, সারা বছর খেটেখুটে ঘাম ঝরিয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আয় করেন এর পাঁচ ভাগের এক ভাগ! এদিক দিয়ে লিওনেল মেসি কিছুটা সান্ত্বনা পেতে পারেন। অন্তত এ বছর রোনালদোর চেয়ে তাঁর আয় ছিল বেশি। স্বাভাবিকভাবেই এ বছরের তালিকায় প্রথম দুটো জায়গা দুই বক্সারের দখলে। এর পরই আছেন মেসি (৫ কোটি ৬৩ লাখ ডলার) এবং রোনালদো (৫ কোটি ডলার)। রোনালদোর ৫ কোটি ৫ দিয়ে গুণ করলেই বেরোচ্ছে মেওয়েদারের আয়!
এটা স্রেফ একটা গল্প হতে পারে। তবে এই তথ্যে কোনো ভুল নেই, প্রতি মিনিটে বক্সার ফ্লয়েড মেওয়েদার আয় করেছেন ৬০ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪৭ কোটি টাকা। প্রতি মিনিটে মানুষ ১৫-১৬ বার শ্বাসপ্রশ্বাস নেয়। অর্থাৎ প্রতিবার শ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়ার সময় মেওয়েদারের আয় ছিল প্রায় ৩ কোটি টাকা! পকেট থেকে হাজার ডলারের গন্ডা কয় নোট পড়ে গেলেও তো ফিরে তাকাবেন না মেওয়েদার!
প্রতি বছর খেলোয়াড়দের বার্ষিক আয়ের একটা হিসাব দেয় ইএসপিএন সাময়িকী। তাতেই উঠে এসেছে, ২ মে ম্যানি প্যাকিয়াওকে হারিয়ে ওয়ার্ল্ড বক্সিং অর্গানাইজেশনের খেতাবটি জেতায় এ বছরের সবচেয়ে আয় করা খেলোয়াড় হয়ে গেছেন মেওয়েদার। সেই লড়াইয়ের মোট আর্থিক মূল্য ছিল প্রায় ৫০ কোটি ডলার। যেটি কিনা ২০১৪ সালে টোঙ্গা দেশটির মোট জিডিপির সমান! ওই লড়াই জিতে আনুমানিক ২৫ কোটি ডলার আয় করেছেন মেওয়েদার। হেরে গেলেও প্যাকিয়াওয়ের পকেটেও গেছে ১৫ কোটি ডলার।
এক লড়াই দিয়েই মেওয়েদার যা আয় করেছেন, সারা বছর খেটেখুটে ঘাম ঝরিয়ে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো আয় করেন এর পাঁচ ভাগের এক ভাগ! এদিক দিয়ে লিওনেল মেসি কিছুটা সান্ত্বনা পেতে পারেন। অন্তত এ বছর রোনালদোর চেয়ে তাঁর আয় ছিল বেশি। স্বাভাবিকভাবেই এ বছরের তালিকায় প্রথম দুটো জায়গা দুই বক্সারের দখলে। এর পরই আছেন মেসি (৫ কোটি ৬৩ লাখ ডলার) এবং রোনালদো (৫ কোটি ডলার)। রোনালদোর ৫ কোটি ৫ দিয়ে গুণ করলেই বেরোচ্ছে মেওয়েদারের আয়!
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আয় করা দশ খেলোয়াড়
১. ফ্লয়েড মেওয়েদার (বক্সিং): ১ হাজার ৯৪৪ কোটি টাকা
২. ম্যানি প্যাকিয়াও (বক্সিং): ১ হাজার ১৬৬ কোটি টাকা
৩. লিওনেল মেসি (ফুটবল): ৪৩৮ কোটি টাকা
৪. ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ৩৯০ কোটি টাকা
৫. সেবাস্তিয়ান ভেত্তেল (ফর্মুলা ওয়ান): ৩৮৮ কোটি টাকা
৬. ফার্নান্দো আলোনসো (ফর্মুলা ওয়ান): ৩১১ কোটি টাকা
৭. জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ (ফুটবল): ২৭৩ কোটি টাকা
৮. লুইস হ্যামিল্টন (ফর্মুলা ওয়ান): ২৪১ কোটি টাকা
৯. ক্লেটন কারশ (বেসবল): ২৪১ কোটি টাকা
১০. জাস্টিন ভারল্যান্ডার (বেসবল): ২১৮ কোটি টাকা
১. ফ্লয়েড মেওয়েদার (বক্সিং): ১ হাজার ৯৪৪ কোটি টাকা
২. ম্যানি প্যাকিয়াও (বক্সিং): ১ হাজার ১৬৬ কোটি টাকা
৩. লিওনেল মেসি (ফুটবল): ৪৩৮ কোটি টাকা
৪. ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ৩৯০ কোটি টাকা
৫. সেবাস্তিয়ান ভেত্তেল (ফর্মুলা ওয়ান): ৩৮৮ কোটি টাকা
৬. ফার্নান্দো আলোনসো (ফর্মুলা ওয়ান): ৩১১ কোটি টাকা
৭. জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ (ফুটবল): ২৭৩ কোটি টাকা
৮. লুইস হ্যামিল্টন (ফর্মুলা ওয়ান): ২৪১ কোটি টাকা
৯. ক্লেটন কারশ (বেসবল): ২৪১ কোটি টাকা
১০. জাস্টিন ভারল্যান্ডার (বেসবল): ২১৮ কোটি টাকা
No comments