আওয়ামী লীগ পারলে বিএনপি কেন পারবে না
গরিবের দেড় টাকা, ধনীর দুই পয়সা!
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সবচেয়ে গরিব আবাসিক গ্রাহকদের প্রতি ইউনিট (এক কিলোওয়াট ঘণ্টা) বিদ্যুতের দাম এক টাকা ৩৭ পয়সা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। আর সবচেয়ে ধনী আবাসিক গ্রাহকের প্রতি ইউনিটের দাম বাড়াতে বলেছে মাত্র দুই পয়সা। এ ব্যাপারে পাঠক সোলায়মানের মন্তব্য: এ তো দেখা যাচ্ছে ধনীবান্ধব সরকার! সব জায়গায় গরিবের ওপর বোঝা কমাতে সরকার তৎপর। কিন্তু এখানে উল্টো! কুইক রেন্টালের মাধ্যমে বিদ্যুতের অপচয় কিংবা চুরির দায় আমরা সাধারণেরা কেন নেব? সরকারের কর্মকাণ্ডই আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কমার কারণ; যা আগামীর উপজেলা নির্বাচনেও প্রভাব পড়বে। এফ রহমান: গরিবের রক্ত মনে হয় মিষ্টি। তাই যুগে যুগে গরিবেরই রক্ত চুষে খায় সব ক্ষমতাসীনের দল। সৈয়দ এইচ কাজী: সবাই তো অনেক কথা বলল, কিন্তু সিস্টেম লসের নামে যে হাজার কোটি টাকা অপচয় হচ্ছে, যেটা মিটার রিডারদের আর বস্তির নেতাদের পকেটে যাচ্ছে, সেটার কথা তো কেউ বলল না। বাংলাদেশে সঠিক বিল দেয় কতজন? সবাই মিটার রিডারদের সঙ্গে মাসকাবারি সিস্টেম করে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ বিল দেয়। যার কারণে তাদের অপচয় করতেও গায়ে লাগে না। এর জন্য কি আমরা দায়ী নই? এসব কথা গণশুনানিতে তোলা হলো না কেন? দেশের মানুষ যত দিন সচেতন না হবে, তত দিন এ রকম ঘটতেই থাকবে। রুমান রাজ: ধনীদের বিদ্যুতের দাম না বাড়ালেই তো ভালো হতো। বেচারা দুই পয়সা দেবে কোথা থেকে? আবার নিশ্চয়ই গরিবের সম্পদ চুরি করবে...। এই তো বাংলাদেশ, এখানে সবই সম্ভব!!
কমিটিও মেয়াদোত্তীর্ণ, ছাত্রলীগের নেতৃত্বে অনিয়মিতরা
অনিয়মিত ছাত্রদের নেতৃত্বে চলছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ বেশির ভাগ নেতাই এখন আর নিয়মিত ছাত্র নন। বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের জুলাইয়ে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, এ কমিটির ‘কার্যকারিতা লোপ’ পেয়েছে। এ নিয়ে ইন্দ্রনীল দেব শর্মা লিখেছেন: অন্যান্য ছাত্রসংগঠনের তুলনায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কাউন্সিল অনেক বেশি নিয়মিত। প্রকৃত ছাত্ররাই এই সংগঠনের নেতৃত্বে থাকেন এবং আছেন। যাঁরা নিজ নিজ নেতৃত্বের প্রমাণ রেখেছেন। কাজী এস আহমেদ: ১২-১৪ বছরেও যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি, তাঁরা স্কুল-কলেজ এত তাড়াতাড়ি শেষ করলেন কীভাবে? আগে ভাবতাম ছাত্রদলেই বুঝি চাচার বয়সী অছাত্ররা নেতার পদ আঁকড়ে আছেন। এখন দেখছি সোনার ছেলেরা আরেক কাঠি সরেস। অবশ্য টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি করে এমন অবাধ ইনকামের সুযোগ পেলে ৪০ বছর বয়সেও হাফপ্যান্ট পরে স্কুলে যাওয়া যায়। মহীউদ্দিন মাসুদ: নৈতিকতাহীন রাজনীতিতে এটাই স্বাভাবিক চর্চা। এখানে কেউ রাজনীতির চর্চা করে না, করে ভাগ্যের বিপুল পরিবর্তনের চর্চা। আর সে জন্য তাঁদের অনুগামীদেরও কোনো মাথাব্যথা নেই কে তাঁদের নেতৃত্বে। তাই তাঁরা দাদা-নানা হয়েও ছাত্ররাজনীতি ধরে রাখতে পারেন। মূল দল আরও এক কাঠি ওপরে। ছাত্ররাজনীতির প্রয়োজন মনে করে না, তারা মনে করে, তাদের একটি শক্তিশালী বাহিনী, যা বিভিন্ন সময়ে তাদের প্রয়োজন মেটাতে পারে। তাতে দেশের ভবিষ্যৎ কোথায় কোন চুলায় গেল কিছু যায়-আসে না। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখলে থাকা প্রয়োজন, ছাত্ররাজনীতি নয়। এ ব্যবস্থা তাদের অনেক সুবিধা দিয়েছে, সুতরাং এই-ই চলবে। তন্ময়: নিয়মিত, সুবোধ ছাত্ররা ছাত্রলীগ করলে আজ ছাত্রলীগের এই দশা হতো না।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সবচেয়ে গরিব আবাসিক গ্রাহকদের প্রতি ইউনিট (এক কিলোওয়াট ঘণ্টা) বিদ্যুতের দাম এক টাকা ৩৭ পয়সা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। আর সবচেয়ে ধনী আবাসিক গ্রাহকের প্রতি ইউনিটের দাম বাড়াতে বলেছে মাত্র দুই পয়সা। এ ব্যাপারে পাঠক সোলায়মানের মন্তব্য: এ তো দেখা যাচ্ছে ধনীবান্ধব সরকার! সব জায়গায় গরিবের ওপর বোঝা কমাতে সরকার তৎপর। কিন্তু এখানে উল্টো! কুইক রেন্টালের মাধ্যমে বিদ্যুতের অপচয় কিংবা চুরির দায় আমরা সাধারণেরা কেন নেব? সরকারের কর্মকাণ্ডই আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কমার কারণ; যা আগামীর উপজেলা নির্বাচনেও প্রভাব পড়বে। এফ রহমান: গরিবের রক্ত মনে হয় মিষ্টি। তাই যুগে যুগে গরিবেরই রক্ত চুষে খায় সব ক্ষমতাসীনের দল। সৈয়দ এইচ কাজী: সবাই তো অনেক কথা বলল, কিন্তু সিস্টেম লসের নামে যে হাজার কোটি টাকা অপচয় হচ্ছে, যেটা মিটার রিডারদের আর বস্তির নেতাদের পকেটে যাচ্ছে, সেটার কথা তো কেউ বলল না। বাংলাদেশে সঠিক বিল দেয় কতজন? সবাই মিটার রিডারদের সঙ্গে মাসকাবারি সিস্টেম করে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ বিল দেয়। যার কারণে তাদের অপচয় করতেও গায়ে লাগে না। এর জন্য কি আমরা দায়ী নই? এসব কথা গণশুনানিতে তোলা হলো না কেন? দেশের মানুষ যত দিন সচেতন না হবে, তত দিন এ রকম ঘটতেই থাকবে। রুমান রাজ: ধনীদের বিদ্যুতের দাম না বাড়ালেই তো ভালো হতো। বেচারা দুই পয়সা দেবে কোথা থেকে? আবার নিশ্চয়ই গরিবের সম্পদ চুরি করবে...। এই তো বাংলাদেশ, এখানে সবই সম্ভব!!
কমিটিও মেয়াদোত্তীর্ণ, ছাত্রলীগের নেতৃত্বে অনিয়মিতরা
অনিয়মিত ছাত্রদের নেতৃত্বে চলছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ বেশির ভাগ নেতাই এখন আর নিয়মিত ছাত্র নন। বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছরের জুলাইয়ে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, এ কমিটির ‘কার্যকারিতা লোপ’ পেয়েছে। এ নিয়ে ইন্দ্রনীল দেব শর্মা লিখেছেন: অন্যান্য ছাত্রসংগঠনের তুলনায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কাউন্সিল অনেক বেশি নিয়মিত। প্রকৃত ছাত্ররাই এই সংগঠনের নেতৃত্বে থাকেন এবং আছেন। যাঁরা নিজ নিজ নেতৃত্বের প্রমাণ রেখেছেন। কাজী এস আহমেদ: ১২-১৪ বছরেও যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি, তাঁরা স্কুল-কলেজ এত তাড়াতাড়ি শেষ করলেন কীভাবে? আগে ভাবতাম ছাত্রদলেই বুঝি চাচার বয়সী অছাত্ররা নেতার পদ আঁকড়ে আছেন। এখন দেখছি সোনার ছেলেরা আরেক কাঠি সরেস। অবশ্য টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি করে এমন অবাধ ইনকামের সুযোগ পেলে ৪০ বছর বয়সেও হাফপ্যান্ট পরে স্কুলে যাওয়া যায়। মহীউদ্দিন মাসুদ: নৈতিকতাহীন রাজনীতিতে এটাই স্বাভাবিক চর্চা। এখানে কেউ রাজনীতির চর্চা করে না, করে ভাগ্যের বিপুল পরিবর্তনের চর্চা। আর সে জন্য তাঁদের অনুগামীদেরও কোনো মাথাব্যথা নেই কে তাঁদের নেতৃত্বে। তাই তাঁরা দাদা-নানা হয়েও ছাত্ররাজনীতি ধরে রাখতে পারেন। মূল দল আরও এক কাঠি ওপরে। ছাত্ররাজনীতির প্রয়োজন মনে করে না, তারা মনে করে, তাদের একটি শক্তিশালী বাহিনী, যা বিভিন্ন সময়ে তাদের প্রয়োজন মেটাতে পারে। তাতে দেশের ভবিষ্যৎ কোথায় কোন চুলায় গেল কিছু যায়-আসে না। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখলে থাকা প্রয়োজন, ছাত্ররাজনীতি নয়। এ ব্যবস্থা তাদের অনেক সুবিধা দিয়েছে, সুতরাং এই-ই চলবে। তন্ময়: নিয়মিত, সুবোধ ছাত্ররা ছাত্রলীগ করলে আজ ছাত্রলীগের এই দশা হতো না।
পাওয়া হলো না সান্ত্বনার জয়ও
শ্রীলঙ্কা সিরিজ থেকেই জিততে জিততে হেরে যাওয়ার গ্লানি বয়ে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশ দল। সেই ‘ধারাবাহিকতা’ থাকল এশিয়া কাপে নিজেদের শেষ ম্যাচেও। মিরপুরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে সুবাস ছড়িয়েও জয়টা মিলিয়ে গেছে হতাশায়। এ নিয়ে পাঠক রাজীব চৌধুরীর মন্তব্য: তার পরও আমরা হতাশ নই। এখন টাইগারদের সময় এবং ভাগ্যটা একটু খারাপ যাচ্ছে। আশা করছি, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সব ঠিক হয়ে যাবে। তৌফিক রিয়াজ: আফগানিস্তানের ম্যাচটা ছাড়া, খুব বেশি খারাপ খেলেননি আমাদের খেলোয়াড়েরা। টি-টোয়েন্টির প্রথম ম্যাচে জিতে গেলে মোমেনটাম ফিরে আসবে আশা করি। আমিনুল: কোনো সান্ত্বনার জয় চাই না। টি-টোয়েন্টিতে বিজয় চাই, বিজয়। সে যে দলই হোক না কেন বাংলাদেশের বিপরীতে। আমরা অবশ্যই পারব, ইনশা আল্লাহ। শেখর রনি: বাংলাদেশ টিমকে চাপমুক্ত করার জন্য কিছু মেন্টাল ট্রেনিং বা যোগব্যায়াম করানো হোক ওয়ার্ল্ড কাপের আগেই। ক্রিকেট ফুরফুরে মেজাজে খেলতে পারলেই দ্রুততা কাজ করবে। এই টিম দেখেই মনে হয় ভগ্ন-ভঙ্গ, চেহারায় কোনো আনন্দের ছাপ নেই, দাড়ি-ঝাড়ি অবস্থা, স্মার্টনেস নেই। এক ম্যাচে হারার পর পরের ম্যাচে গা-ঝাড়া দিয়ে উঠতে হবে। দিনের শেষে এটা একটা খেলা, কেউ মারা যাচ্ছে না।
বিএনপির দৃষ্টি এখন ভারতের নির্বাচনের দিকে
দল গুছিয়ে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পর আন্দোলন শুরুর ঘোষণা দিলেও বিএনপিতে এ নিয়ে কার্যত কোনো তৎপরতা নেই। দলটির নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি এখন ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রতি। এ ছাড়া উপজেলার বাকি তিনটি পর্বের নির্বাচনের প্রতি দলটির বিশেষ মনোযোগ রয়েছে। এর সমালোচনা করে পাঠক ঈমন লিখেছেন: ভারত কিসের কী? আওয়ামী লীগ, বিএনপি, সবাই দেখি ভারতের দয়ার আশায় বসে থাকে, কেন? আমরা ভারতের খাই না পরি? একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও অন্য দেশের কথায় যদি ওঠা-বসা করতে হয়, তাহলে পরাধীন থাকার সঙ্গে সামগ্রিকভাবে কোনো পার্থক্য কি আছে? মো. শাহ আলম: ভারতের লোকসভার দিকে তাকানোর দরকার নেই, দরকার নেই বিদেশি কূটনীতিকদের দিকে তাকানো। শুধু বিদ্যুতের দাম বাড়ানো ইস্যুটাকে কাজে লাগালেই চলবে। বিএনপি যদি এই ইস্যুতে রাস্তায় নামে জনগণ পিলপিল করে তাদের পেছনে দাঁড়াবে। একমাত্র জনগণই পারে এ দেশের ক্ষমতার পালাবদল করতে। বন্দুকের নলকে রাজনীতিবিদেরা ভয় পেলেও জনগণ কখনোই ভয় পায়নি। কারণ, শাসককেও জনগণের ভয় পেতে হয়, শাসকও জনগণকে ভয় পায়। আর স্বৈরশাসক হলে তো কথাই নেই। আবদুল্লাহ আল মারুফ: এখানেই বিএনপির দোষ! এরা খালি অনুসরণই করে, নিজে কিছু আবিষ্কার করে না। আবদুল্লাহ আল মামুন: ভারতের রাজনীতিকে ধার নিয়ে চলতে হয়। আওয়ামী লীগ পারলে বিএনপি কেন পারবে না।
যকৃতের চিকিৎসক পদোন্নতি পেয়ে মূত্রতন্ত্রের অধ্যাপক!
যকৃৎ, পাকস্থলী ও পিত্তথলির চিকিৎসককে ইউরোলজি বা মূত্রতন্ত্রের অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এক বিষয়ের চিকিৎসককে সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়ের অধ্যাপক করায় পেশাজীবী চিকিৎসকেরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। এ নিয়ে পাঠক নজরুল ইসলাম: সব সম্ভবের এই দেশে তাঁকে যে অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ দেওয়া হয়নি এই ঢের বেশি। স্বাস্থ্য খাত হলো দেশের অনিময়ের এক আখড়া। বেশির ভাগই পদায়ন হয় রাজনৈতিক। শফিকুল ইসলাম: নন-টেকনিক্যাল লোকেরা অনিয়ম করতে চেয়েছে বলে এমন হয়েছে। মাহফুজা বুলবুল: যকৃৎ, পাকস্থলী ও পিত্তথলির চিকিৎসককে ইউরোলজি বা মূত্রতন্ত্রের অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। দুটো যে ভিন্ন বিষয় তা বুঝতে নন-টেকনিক্যাল মানুষদেরও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, নেহাত মূর্খ ছাড়া। সমস্যা অন্য কোথাও। ফজলুল হক ভূইয়া: পদোন্নতি দিয়েছেন ভালো কথা। যাঁরা পদোন্নতি দিয়েছেন, অযোগ্যতার অপরাধে তাঁদের পদাবনতি করা হোক।
শ্রীলঙ্কা সিরিজ থেকেই জিততে জিততে হেরে যাওয়ার গ্লানি বয়ে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশ দল। সেই ‘ধারাবাহিকতা’ থাকল এশিয়া কাপে নিজেদের শেষ ম্যাচেও। মিরপুরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে সুবাস ছড়িয়েও জয়টা মিলিয়ে গেছে হতাশায়। এ নিয়ে পাঠক রাজীব চৌধুরীর মন্তব্য: তার পরও আমরা হতাশ নই। এখন টাইগারদের সময় এবং ভাগ্যটা একটু খারাপ যাচ্ছে। আশা করছি, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সব ঠিক হয়ে যাবে। তৌফিক রিয়াজ: আফগানিস্তানের ম্যাচটা ছাড়া, খুব বেশি খারাপ খেলেননি আমাদের খেলোয়াড়েরা। টি-টোয়েন্টির প্রথম ম্যাচে জিতে গেলে মোমেনটাম ফিরে আসবে আশা করি। আমিনুল: কোনো সান্ত্বনার জয় চাই না। টি-টোয়েন্টিতে বিজয় চাই, বিজয়। সে যে দলই হোক না কেন বাংলাদেশের বিপরীতে। আমরা অবশ্যই পারব, ইনশা আল্লাহ। শেখর রনি: বাংলাদেশ টিমকে চাপমুক্ত করার জন্য কিছু মেন্টাল ট্রেনিং বা যোগব্যায়াম করানো হোক ওয়ার্ল্ড কাপের আগেই। ক্রিকেট ফুরফুরে মেজাজে খেলতে পারলেই দ্রুততা কাজ করবে। এই টিম দেখেই মনে হয় ভগ্ন-ভঙ্গ, চেহারায় কোনো আনন্দের ছাপ নেই, দাড়ি-ঝাড়ি অবস্থা, স্মার্টনেস নেই। এক ম্যাচে হারার পর পরের ম্যাচে গা-ঝাড়া দিয়ে উঠতে হবে। দিনের শেষে এটা একটা খেলা, কেউ মারা যাচ্ছে না।
বিএনপির দৃষ্টি এখন ভারতের নির্বাচনের দিকে
দল গুছিয়ে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পর আন্দোলন শুরুর ঘোষণা দিলেও বিএনপিতে এ নিয়ে কার্যত কোনো তৎপরতা নেই। দলটির নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি এখন ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রতি। এ ছাড়া উপজেলার বাকি তিনটি পর্বের নির্বাচনের প্রতি দলটির বিশেষ মনোযোগ রয়েছে। এর সমালোচনা করে পাঠক ঈমন লিখেছেন: ভারত কিসের কী? আওয়ামী লীগ, বিএনপি, সবাই দেখি ভারতের দয়ার আশায় বসে থাকে, কেন? আমরা ভারতের খাই না পরি? একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও অন্য দেশের কথায় যদি ওঠা-বসা করতে হয়, তাহলে পরাধীন থাকার সঙ্গে সামগ্রিকভাবে কোনো পার্থক্য কি আছে? মো. শাহ আলম: ভারতের লোকসভার দিকে তাকানোর দরকার নেই, দরকার নেই বিদেশি কূটনীতিকদের দিকে তাকানো। শুধু বিদ্যুতের দাম বাড়ানো ইস্যুটাকে কাজে লাগালেই চলবে। বিএনপি যদি এই ইস্যুতে রাস্তায় নামে জনগণ পিলপিল করে তাদের পেছনে দাঁড়াবে। একমাত্র জনগণই পারে এ দেশের ক্ষমতার পালাবদল করতে। বন্দুকের নলকে রাজনীতিবিদেরা ভয় পেলেও জনগণ কখনোই ভয় পায়নি। কারণ, শাসককেও জনগণের ভয় পেতে হয়, শাসকও জনগণকে ভয় পায়। আর স্বৈরশাসক হলে তো কথাই নেই। আবদুল্লাহ আল মারুফ: এখানেই বিএনপির দোষ! এরা খালি অনুসরণই করে, নিজে কিছু আবিষ্কার করে না। আবদুল্লাহ আল মামুন: ভারতের রাজনীতিকে ধার নিয়ে চলতে হয়। আওয়ামী লীগ পারলে বিএনপি কেন পারবে না।
যকৃতের চিকিৎসক পদোন্নতি পেয়ে মূত্রতন্ত্রের অধ্যাপক!
যকৃৎ, পাকস্থলী ও পিত্তথলির চিকিৎসককে ইউরোলজি বা মূত্রতন্ত্রের অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এক বিষয়ের চিকিৎসককে সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়ের অধ্যাপক করায় পেশাজীবী চিকিৎসকেরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। এ নিয়ে পাঠক নজরুল ইসলাম: সব সম্ভবের এই দেশে তাঁকে যে অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ দেওয়া হয়নি এই ঢের বেশি। স্বাস্থ্য খাত হলো দেশের অনিময়ের এক আখড়া। বেশির ভাগই পদায়ন হয় রাজনৈতিক। শফিকুল ইসলাম: নন-টেকনিক্যাল লোকেরা অনিয়ম করতে চেয়েছে বলে এমন হয়েছে। মাহফুজা বুলবুল: যকৃৎ, পাকস্থলী ও পিত্তথলির চিকিৎসককে ইউরোলজি বা মূত্রতন্ত্রের অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। দুটো যে ভিন্ন বিষয় তা বুঝতে নন-টেকনিক্যাল মানুষদেরও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়, নেহাত মূর্খ ছাড়া। সমস্যা অন্য কোথাও। ফজলুল হক ভূইয়া: পদোন্নতি দিয়েছেন ভালো কথা। যাঁরা পদোন্নতি দিয়েছেন, অযোগ্যতার অপরাধে তাঁদের পদাবনতি করা হোক।
No comments