ফি দিতে দেরি হওয়ায় ছাত্রের হাতে সিল!
ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের একটি স্কুলে ১৩ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থীর হাতে এভাবে সিল মেরে দিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। ছবি: বিবিসির সৌজন্যে |
ছেলেটির স্কুলের ফি দিতে দেরি হচ্ছিল। তাই স্কুল কর্তৃপক্ষ ছেলেটির হাতে সিল মেরে দিয়েছে। ওই সিলে ছিল ফি না দেওয়ার বিজ্ঞপ্তি।
ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যে। সেখানকার একটি স্কুলে ১৩ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থীর হাতে সিল মেরে দিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। ওই সিলে স্কুলের ফি দিতে দেরি করার বিজ্ঞপ্তি ছিল। এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজনের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, এ ধরনের ‘অপমানজনক’ ঘটনার পর থেকে ওই ছেলেটি আর স্কুলে যেতে চাইছে না। পাঞ্জাবের লুধিয়ানার ওই স্কুলের প্রিন্সিপাল শিক্ষার্থীর হাতে সিল মারার ঘটনা স্বীকার করেছেন। তবে তিনি বলছেন, ফি দিতে দেরি করায় সিল মারা হয়নি। বরং ছেলেটি বারংবার ‘নোটবুক’ আনতে ভুলে যাওয়ায় এ কাজ করা হয়েছে।
স্কুলের প্রিন্সিপাল আরও বলেছেন, ওই সিলের কালি মুছে ফেলা সম্ভব। তবে যে শিক্ষক এই কাজ করেছেন, তিনি ভুল করেছেন বলে স্বীকার করেছেন প্রিন্সিপাল।
স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, দুই মাস ধরে বেতন দিচ্ছে না ওই শিক্ষার্থীর পরিবার। বেতন দিতে শিক্ষার্থীর পরিবারকে কয়েক দফা বলা হলেও কাজ হয়নি।
তবে ওই শিক্ষার্থীর পরিবার বলছে, স্কুলের কাছ থেকে পাওয়া এমন আচরণ ‘যথাযথ’ নয়। শিশুটির বাবা অটোরিকশার একজন চালক। তিনি বলেন, ‘বেতনের জন্য এমন আচরণ যথাযথ নয়। এ ঘটনায় আমরা সবাই অপমানিত হয়েছি।’
স্থানীয় জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা স্বর্ণজিৎ কৌর বলেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ ‘সম্পূর্ণ ভুল’ কাজ করেছে। এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যে। সেখানকার একটি স্কুলে ১৩ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থীর হাতে সিল মেরে দিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। ওই সিলে স্কুলের ফি দিতে দেরি করার বিজ্ঞপ্তি ছিল। এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজনের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, এ ধরনের ‘অপমানজনক’ ঘটনার পর থেকে ওই ছেলেটি আর স্কুলে যেতে চাইছে না। পাঞ্জাবের লুধিয়ানার ওই স্কুলের প্রিন্সিপাল শিক্ষার্থীর হাতে সিল মারার ঘটনা স্বীকার করেছেন। তবে তিনি বলছেন, ফি দিতে দেরি করায় সিল মারা হয়নি। বরং ছেলেটি বারংবার ‘নোটবুক’ আনতে ভুলে যাওয়ায় এ কাজ করা হয়েছে।
স্কুলের প্রিন্সিপাল আরও বলেছেন, ওই সিলের কালি মুছে ফেলা সম্ভব। তবে যে শিক্ষক এই কাজ করেছেন, তিনি ভুল করেছেন বলে স্বীকার করেছেন প্রিন্সিপাল।
স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, দুই মাস ধরে বেতন দিচ্ছে না ওই শিক্ষার্থীর পরিবার। বেতন দিতে শিক্ষার্থীর পরিবারকে কয়েক দফা বলা হলেও কাজ হয়নি।
তবে ওই শিক্ষার্থীর পরিবার বলছে, স্কুলের কাছ থেকে পাওয়া এমন আচরণ ‘যথাযথ’ নয়। শিশুটির বাবা অটোরিকশার একজন চালক। তিনি বলেন, ‘বেতনের জন্য এমন আচরণ যথাযথ নয়। এ ঘটনায় আমরা সবাই অপমানিত হয়েছি।’
স্থানীয় জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা স্বর্ণজিৎ কৌর বলেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ ‘সম্পূর্ণ ভুল’ কাজ করেছে। এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
No comments