জাতীয়তাবাদী-ইসলামিস্ট জোটের পথে তুরস্ক
অনিশ্চিত
ফলাফলের নির্বাচন পেরিয়ে টানা দু সপ্তাহের নানা জল্পনার অবসান হতে চলেছে
তুরস্কে। রোববার নির্বাচনী ফলে দ্বিতীয় স্থান অধিকারী প্রধান বিরোধী দলের
প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়ার মাধ্যমে এরদোগানের একে পার্টির সাথেই জোট গঠনের
ইঙ্গিত দিয়েছে তৃতীয় বৃহত্তম দল এমএইচ পার্টি। এর মাধ্যমে অনেকটা ইসলামিক
ঘরানার এরদোগান সরকারের ক্ষমতায় ভাগ বসাতে যাচ্ছে জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের এই
দলটি।
দল গুলোর পক্ষ থেকে কোন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না আসলেও আগাম নির্বাচনের সম্ভাবনা নাকচ করে দেয়া চার দলই চাচ্ছে জোট সরকারের সমাধান। আর চারটি ভিন্ন আদর্শের মাঝে ডানপন্থী জাতীয়তাবাদ ও ডানপন্থী ইসলামি দল হিসাবে এমএইচ পার্টির সাথে একে পার্টির জোট তুলনামূলক নিকটবর্তী সমাধান হিসাবেই দেখা দিয়েছে।
বিগত ১৩ বছর বিরোধী দলে থাকা জাতীয়তাবাদী দলটি সরকারি দল হিসাবে একে পার্টি ও এরদোগানের কঠোর সমালোচোক হিসাবেই পরিচিত ছিলো। এমনকি সাম্প্রতিক নির্বাচনে ১৬ শতাংশ ভোট পেয়েও একে পার্টির জোটে না থাকার মন্তব্য করেছিলো দলদেনা দেউলেত বাহচেলি। সরকার গঠনে ১০ শতাংশ ভোটে পিছিয়ে থাকা একে পার্টির কদর পেয়ে সবশেষে পিছপা হতে পারেন তিনি। পরবর্তী সরকারে দুজন উপ প্রধানমন্ত্রী ও আটজন মন্ত্রীর পদের সাথে সংসদে স্পীকারের ক্ষমতা পেলে জোটে যেতে পারে দলটি। গণমাধ্যমে প্রকাশিত একাধিক সংবাদেও এর ইঙ্গিত দিয়েছেন বেশ কজন সাবেক মন্ত্রী ও আমলা। আগামী ২৪ জুন সংসদ সদস্যদের শপথ গ্রহণের আগে আগে নতুন সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রকাশের সম্ভাবনায় দিন গুনছে তুরস্কবাসী।
দল গুলোর পক্ষ থেকে কোন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না আসলেও আগাম নির্বাচনের সম্ভাবনা নাকচ করে দেয়া চার দলই চাচ্ছে জোট সরকারের সমাধান। আর চারটি ভিন্ন আদর্শের মাঝে ডানপন্থী জাতীয়তাবাদ ও ডানপন্থী ইসলামি দল হিসাবে এমএইচ পার্টির সাথে একে পার্টির জোট তুলনামূলক নিকটবর্তী সমাধান হিসাবেই দেখা দিয়েছে।
বিগত ১৩ বছর বিরোধী দলে থাকা জাতীয়তাবাদী দলটি সরকারি দল হিসাবে একে পার্টি ও এরদোগানের কঠোর সমালোচোক হিসাবেই পরিচিত ছিলো। এমনকি সাম্প্রতিক নির্বাচনে ১৬ শতাংশ ভোট পেয়েও একে পার্টির জোটে না থাকার মন্তব্য করেছিলো দলদেনা দেউলেত বাহচেলি। সরকার গঠনে ১০ শতাংশ ভোটে পিছিয়ে থাকা একে পার্টির কদর পেয়ে সবশেষে পিছপা হতে পারেন তিনি। পরবর্তী সরকারে দুজন উপ প্রধানমন্ত্রী ও আটজন মন্ত্রীর পদের সাথে সংসদে স্পীকারের ক্ষমতা পেলে জোটে যেতে পারে দলটি। গণমাধ্যমে প্রকাশিত একাধিক সংবাদেও এর ইঙ্গিত দিয়েছেন বেশ কজন সাবেক মন্ত্রী ও আমলা। আগামী ২৪ জুন সংসদ সদস্যদের শপথ গ্রহণের আগে আগে নতুন সরকারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রকাশের সম্ভাবনায় দিন গুনছে তুরস্কবাসী।
No comments