মোদিকে খুশি করতে নীরব মমতা?
ভারতে ট্রেনের যাত্রীভাড়া ও পণ্যমাশুল বাড়ানোর ব্যাপারে নরেন্দ্র মোদি সরকারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছে কংগ্রেসসহ প্রায় সব রাজনৈতিক দল৷ কিন্তু এ নিয়ে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অথচ একসময় রেলের ভাড়া বাড়ানোর বিরুদ্ধে সরব ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। এমনকি রেলের ভাড়া বৃদ্ধি-সংক্রান্ত প্রস্তাব পার্লামেন্টে তোলায় তাঁর দলীয় তৎকালীন রেলমন্ত্রী দীনেশ ত্রিবেদীকে সরিয়ে দিয়ে নজির সৃষ্টি করেছিলেন৷ পার্লামেন্টকে এড়িয়ে বাজেট অধিবেশনের আগেই ট্রেনের যাত্রীভাড়া ও পণ্যমাশুল বাড়িয়ে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় রেল মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত নেয়।
মোদি সরকারের নেওয়া এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে গত শনিবার দেশজুড়ে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ করেছে কংগ্রেস, সমাজবাদী পার্টি, ডিএমকে, আরজেডি, সিপিএমসহ বিরোধী দলগুলো। ২০১২ সালে তৎকালীন কংগ্রেস সরকার ২০ শতাংশ ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছিল। তখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদি এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছিলেন। গত শুক্রবার সেই একই পথে হাঁটলেন মোদি নিজেও। সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলার ভার তৃণমূল নেত্রী দলের মুখপাত্র ও রাজ্যসভার সদস্য ডেরেক ও’ব্রেইনের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন৷ তবে ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে ডেরেকের সমালোচনার ভাষা ততটা কড়া নয়।
মোদি সরকারের নেওয়া এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে গত শনিবার দেশজুড়ে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ করেছে কংগ্রেস, সমাজবাদী পার্টি, ডিএমকে, আরজেডি, সিপিএমসহ বিরোধী দলগুলো। ২০১২ সালে তৎকালীন কংগ্রেস সরকার ২০ শতাংশ ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছিল। তখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদি এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছিলেন। গত শুক্রবার সেই একই পথে হাঁটলেন মোদি নিজেও। সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলার ভার তৃণমূল নেত্রী দলের মুখপাত্র ও রাজ্যসভার সদস্য ডেরেক ও’ব্রেইনের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন৷ তবে ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে ডেরেকের সমালোচনার ভাষা ততটা কড়া নয়।
No comments