ব্রেগা শহর নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি লিবিয়ার বিদ্রোহীদের
লিবিয়ার বিদ্রোহীরা দাবি করেছে, তারা দেশের পূর্বাঞ্চলীয় তেলসমৃদ্ধ শহর ব্রেগার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে। এদিকে, বিদ্রোহীদের স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করেছে রাশিয়া।
লড়াইয়ের প্রথম দিকে বিদ্রোহী যোদ্ধারা ব্রেগা শহরের নিয়ন্ত্রণ নিলেও গত এপ্রিলে তাদের হটিয়ে দেয় গাদ্দাফির সেনারা। এর পর থেকে শহরের নিয়ন্ত্রণ সেনাবাহিনীর হাতেই। কিন্তু আবার শহরের নিয়ন্ত্রণ নিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে জোরালো অভিযান শুরু করেছে বিদ্রোহী যোদ্ধারা।
গত শুক্রবার পশ্চিমা দেশগুলো লিবিয়ার বিদ্রোহীদের স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে নবোদ্যমে লড়াই শুরু করে বিদ্রোহীরা। শুক্রবার তারা ব্রেগা শহরে ঢুকে পড়তে সক্ষম হলেও পিছু হটে। এরপর দুই দিক দিয়ে শহরে হামলা চালায় তারা। গতকাল রোববার তারা আবার শহরের ভেতরে ঢুকে পড়ে এবং রাস্তায় দুই পক্ষে লড়াই শুরু হয়ে যায়।
বিদ্রোহীদের মুখপাত্র শামসুদ্দিন আবদুল মোলাহ বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘গাদ্দাফির সেনারা পিছু হটে রাস লুনাফের দিকে চলে গেছে।’ তবে শহরে ঢুকতে না দেওয়ায় সাংবাদিকেরা তাঁর এই বক্তব্যের সত্যতা যাচাই করে দেখতে পারেননি।
চার দিনের এ লড়াইয়ে এ পর্যন্ত বিদ্রোহীদের পক্ষে নিহত হয়েছে ১৫ জন এবং আহত ২৭৪। এর মধ্যে গতকাল তিনজন নিহত ও ৯৬ জন আহত হয়।
এদিকে, গতকাল বিদ্রোহীদের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, উপকূলীয় শহর মিসরাতায়ও লড়াই চলছে। রোববার রাতে লড়াইয়ে ২৩ বিদ্রোহী যোদ্ধা আহত হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমাদের হামলার মুখে সরকারি বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। তাদের অনেকে হতাহত হয়েছে এবং অনেক সামরিক যান, অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেলে রেখে তারা পালিয়েছে।’
এদিকে, পশ্চিমা ও স্থানীয় শক্তিগুলো গত শুক্রবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বৈঠক করে লিবিয়ার বিদ্রোহীদের স্বীকৃতি দিলেও রাশিয়া তাদের স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করেছে।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ গতকাল বলেন, লিবিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। এ অবস্থায় সেখানে একটি পক্ষকে সমর্থন দিতে চান না তাঁরা।
ল্যাভরভ বলেন, ‘আমরা এটাকে সমর্থন করি না। কোনো পক্ষ অবলম্বন করে রাজনৈতিক সংকট সমাধানের পক্ষে আমরা কখনোই নই।’
লড়াইয়ের প্রথম দিকে বিদ্রোহী যোদ্ধারা ব্রেগা শহরের নিয়ন্ত্রণ নিলেও গত এপ্রিলে তাদের হটিয়ে দেয় গাদ্দাফির সেনারা। এর পর থেকে শহরের নিয়ন্ত্রণ সেনাবাহিনীর হাতেই। কিন্তু আবার শহরের নিয়ন্ত্রণ নিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে জোরালো অভিযান শুরু করেছে বিদ্রোহী যোদ্ধারা।
গত শুক্রবার পশ্চিমা দেশগুলো লিবিয়ার বিদ্রোহীদের স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে নবোদ্যমে লড়াই শুরু করে বিদ্রোহীরা। শুক্রবার তারা ব্রেগা শহরে ঢুকে পড়তে সক্ষম হলেও পিছু হটে। এরপর দুই দিক দিয়ে শহরে হামলা চালায় তারা। গতকাল রোববার তারা আবার শহরের ভেতরে ঢুকে পড়ে এবং রাস্তায় দুই পক্ষে লড়াই শুরু হয়ে যায়।
বিদ্রোহীদের মুখপাত্র শামসুদ্দিন আবদুল মোলাহ বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘গাদ্দাফির সেনারা পিছু হটে রাস লুনাফের দিকে চলে গেছে।’ তবে শহরে ঢুকতে না দেওয়ায় সাংবাদিকেরা তাঁর এই বক্তব্যের সত্যতা যাচাই করে দেখতে পারেননি।
চার দিনের এ লড়াইয়ে এ পর্যন্ত বিদ্রোহীদের পক্ষে নিহত হয়েছে ১৫ জন এবং আহত ২৭৪। এর মধ্যে গতকাল তিনজন নিহত ও ৯৬ জন আহত হয়।
এদিকে, গতকাল বিদ্রোহীদের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, উপকূলীয় শহর মিসরাতায়ও লড়াই চলছে। রোববার রাতে লড়াইয়ে ২৩ বিদ্রোহী যোদ্ধা আহত হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমাদের হামলার মুখে সরকারি বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। তাদের অনেকে হতাহত হয়েছে এবং অনেক সামরিক যান, অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেলে রেখে তারা পালিয়েছে।’
এদিকে, পশ্চিমা ও স্থানীয় শক্তিগুলো গত শুক্রবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বৈঠক করে লিবিয়ার বিদ্রোহীদের স্বীকৃতি দিলেও রাশিয়া তাদের স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করেছে।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ গতকাল বলেন, লিবিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। এ অবস্থায় সেখানে একটি পক্ষকে সমর্থন দিতে চান না তাঁরা।
ল্যাভরভ বলেন, ‘আমরা এটাকে সমর্থন করি না। কোনো পক্ষ অবলম্বন করে রাজনৈতিক সংকট সমাধানের পক্ষে আমরা কখনোই নই।’
No comments