পুলিশ হেফাজতে একজনের মৃত্যু
মুম্বাইয়ে সিরিজ বোমা হামলার ঘটনায় আটক ফায়াজ ওসমানি নামের এক ব্যক্তি গত রোববার পুলিশ হেফাজতে মারা গেছেন। পরিবারের অভিযোগ, নির্যাতনে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ বলছে, হূদেরাগের কারণে ফায়াজের মৃত্যু হয়েছে।
গত বুধবার মুম্বাইয়ে তিনটি পৃথক বিস্ফোরণে অন্তত ১৯ জন নিহত এবং শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়। এ হামলার দায়িত্ব এখন পর্যন্ত কেউ স্বীকার করেনি। তবে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ধারণা, এ হামলায় ভারতীয় মুজাহিদিন গোষ্ঠীর হাত থাকতে পারে। হামলায় জড়িত থাকার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গত শনিবার বিকেলে ওসমানিকে আটক করে পুলিশ।
নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে মুম্বাই পুলিশের মুখপাত্র নিসার তামবলির বরাত দিয়ে এনডিটিভি বলে, ‘ওসমানিকে অন্তত এক ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁকে শারীরিক নির্যাতনের প্রশ্নই ওঠে না। আমরা শুধু কয়েকটা প্রশ্ন করেছিলাম। এর বেশি নয়। কিন্তু একপর্যায়ে তিনি অস্বস্তি বোধ করেন। পরে তাঁকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে গত রোববার সকালে ওসমানির মৃত্যু হয়।’
ওই হাসপাতালের প্রধান বিবিসিকে জানান, হূদেরাগে আক্রান্ত হয়ে ওসমানির মৃত্যু হয়েছে। তাঁর শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না। উচ্চরক্তচাপেও ভুগছিলেন তিনি।
পুলিশ বলছে, মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখতে ওসমানির লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন তৈরি করা হবে।
ফায়াজ ওসমানি ২০০৮ সালে আহমেদাবাদে বোমা হামলার ঘটনায় সন্দেহভাজন কারাবন্দী আফজাল ওসমানির বড় ভাই। তাঁর স্বজনেরা জানান, ওসমানির কোনো স্বাস্থ্যসমস্যা ছিল না। ফায়াজের ছেলে আজিম ওসমানি হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন, ‘বাড়ি ছাড়ার সময় বাবাকে সুস্থ দেখাচ্ছিল। পুলিশের নির্যাতনের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
বুধবার হামলার ঘটনাস্থলে ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে গতকাল সোমবার ৬৫টি হীরক উদ্ধার করেছে একদল পুলিশ। এগুলো নিলামে বিক্রি করে আহত ব্যক্তিদের চিকি ৎ সায় সহায়তা দেওয়া হবে।
মুম্বাই হামলায় জড়িত থাকার সন্দেহে হরকাতুল জিহাদ-আল ইসলামির (হুজি) দুজন সদস্যের বিরুদ্ধে গতকাল প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন (এফআইআর) দাখিল করেছে পুলিশ।
গত বুধবার মুম্বাইয়ে তিনটি পৃথক বিস্ফোরণে অন্তত ১৯ জন নিহত এবং শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়। এ হামলার দায়িত্ব এখন পর্যন্ত কেউ স্বীকার করেনি। তবে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ধারণা, এ হামলায় ভারতীয় মুজাহিদিন গোষ্ঠীর হাত থাকতে পারে। হামলায় জড়িত থাকার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গত শনিবার বিকেলে ওসমানিকে আটক করে পুলিশ।
নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে মুম্বাই পুলিশের মুখপাত্র নিসার তামবলির বরাত দিয়ে এনডিটিভি বলে, ‘ওসমানিকে অন্তত এক ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁকে শারীরিক নির্যাতনের প্রশ্নই ওঠে না। আমরা শুধু কয়েকটা প্রশ্ন করেছিলাম। এর বেশি নয়। কিন্তু একপর্যায়ে তিনি অস্বস্তি বোধ করেন। পরে তাঁকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে গত রোববার সকালে ওসমানির মৃত্যু হয়।’
ওই হাসপাতালের প্রধান বিবিসিকে জানান, হূদেরাগে আক্রান্ত হয়ে ওসমানির মৃত্যু হয়েছে। তাঁর শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না। উচ্চরক্তচাপেও ভুগছিলেন তিনি।
পুলিশ বলছে, মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখতে ওসমানির লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন তৈরি করা হবে।
ফায়াজ ওসমানি ২০০৮ সালে আহমেদাবাদে বোমা হামলার ঘটনায় সন্দেহভাজন কারাবন্দী আফজাল ওসমানির বড় ভাই। তাঁর স্বজনেরা জানান, ওসমানির কোনো স্বাস্থ্যসমস্যা ছিল না। ফায়াজের ছেলে আজিম ওসমানি হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন, ‘বাড়ি ছাড়ার সময় বাবাকে সুস্থ দেখাচ্ছিল। পুলিশের নির্যাতনের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
বুধবার হামলার ঘটনাস্থলে ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে গতকাল সোমবার ৬৫টি হীরক উদ্ধার করেছে একদল পুলিশ। এগুলো নিলামে বিক্রি করে আহত ব্যক্তিদের চিকি ৎ সায় সহায়তা দেওয়া হবে।
মুম্বাই হামলায় জড়িত থাকার সন্দেহে হরকাতুল জিহাদ-আল ইসলামির (হুজি) দুজন সদস্যের বিরুদ্ধে গতকাল প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন (এফআইআর) দাখিল করেছে পুলিশ।
No comments