হ্যাপি বার্থ ডে টাটা মাদিবা...
তাঁর জন্মদিনে একটি গান লেখা হয়েছে—হ্যাপি বার্থ ডে টাটা মাদিবা...। বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরুর আগে সেই গান একসঙ্গে গাইল প্রায় এক কোটি ২৫ লাখ শিশু-কিশোর।
মাদিবা হলেন বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা। গতকাল সোমবার ছিল তাঁর ৯৩তম জন্মদিন। মাদিবা তাঁর গোত্র নাম।
তিন বছর ধরে দিনটি পালিত হচ্ছে ‘আন্তর্জাতিক নেলসন ম্যান্ডেলা দিবস’ হিসেবে। এবারও সারা বিশ্বে পালিত হয়েছে। ম্যান্ডেলা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছে, এই দিনে সবাই যেন অন্তত ৬৭টি মিনিট জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করে। ম্যান্ডেলা তাঁর জীবনের ৬৭ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন অবহেলিত-নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে।
৯৩তম জন্মদিনটি ম্যান্ডেলা কাটিয়েছেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেই। ছিলেন ইস্টার্ন কেপের কুইনু গ্রামে। কোনো অনুষ্ঠানে হাজির হননি। জন্মদিনের আগে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা একটি ছবিতে দেখা গেছে হাস্যোজ্জ্বল ম্যান্ডেলাকে। তাঁর চারপাশে পরিবারের সদস্যরা।
২০০৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসর নেওয়ার পর থেকে ম্যান্ডেলার শরীর বেশ ভেঙে পড়েছে। গত জানুয়ারিতে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর সার্বক্ষণিক চিকি ৎ সকের তত্ত্বাবধানে কাটছে তাঁর দিনগুলো। সর্বশেষ তিনি প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন, ২০১০ সালের জুলাইয়ে বিশ্বকাপ ফুটবলের সমাপনী অনুষ্ঠানে।
ম্যান্ডেলা দিবস উপলক্ষে এক বিবৃতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, ‘ম্যান্ডেলার জীবন ও কর্ম জ্ঞান, শক্তিমত্তা ও মহানুভবতার এক দারুণ উদাহরণ।’
ওবামা ও তাঁর স্ত্রী মিশেল ওবামা তাঁদের দুই মেয়েকে নিয়ে গত মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ সফরের সময় ম্যান্ডেলার সঙ্গে সাক্ষা ৎ করেছিলেন।
ম্যান্ডেলার জন্ম ১৯১৮ সালের ১৮ জুলাই। বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগে তিনি বন্দী হন ১৯৬৪ সালে। নির্বাসিত করা হয় রোবেন দ্বীপে। ২৭ বছর কারাভোগ শেষে মুক্তি পান ১৯৯০ সালে। ১৯৯৪ সালে তাঁর নেতৃত্বে বিশাল জয় পায় আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এক মেয়াদে দায়িত্ব পালন করার পর ১৯৯৯ সালে তিনি প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরে দাঁড়ান।
মাদিবা হলেন বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা। গতকাল সোমবার ছিল তাঁর ৯৩তম জন্মদিন। মাদিবা তাঁর গোত্র নাম।
তিন বছর ধরে দিনটি পালিত হচ্ছে ‘আন্তর্জাতিক নেলসন ম্যান্ডেলা দিবস’ হিসেবে। এবারও সারা বিশ্বে পালিত হয়েছে। ম্যান্ডেলা ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছে, এই দিনে সবাই যেন অন্তত ৬৭টি মিনিট জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করে। ম্যান্ডেলা তাঁর জীবনের ৬৭ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন অবহেলিত-নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে।
৯৩তম জন্মদিনটি ম্যান্ডেলা কাটিয়েছেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেই। ছিলেন ইস্টার্ন কেপের কুইনু গ্রামে। কোনো অনুষ্ঠানে হাজির হননি। জন্মদিনের আগে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা একটি ছবিতে দেখা গেছে হাস্যোজ্জ্বল ম্যান্ডেলাকে। তাঁর চারপাশে পরিবারের সদস্যরা।
২০০৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসর নেওয়ার পর থেকে ম্যান্ডেলার শরীর বেশ ভেঙে পড়েছে। গত জানুয়ারিতে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর সার্বক্ষণিক চিকি ৎ সকের তত্ত্বাবধানে কাটছে তাঁর দিনগুলো। সর্বশেষ তিনি প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন, ২০১০ সালের জুলাইয়ে বিশ্বকাপ ফুটবলের সমাপনী অনুষ্ঠানে।
ম্যান্ডেলা দিবস উপলক্ষে এক বিবৃতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, ‘ম্যান্ডেলার জীবন ও কর্ম জ্ঞান, শক্তিমত্তা ও মহানুভবতার এক দারুণ উদাহরণ।’
ওবামা ও তাঁর স্ত্রী মিশেল ওবামা তাঁদের দুই মেয়েকে নিয়ে গত মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ সফরের সময় ম্যান্ডেলার সঙ্গে সাক্ষা ৎ করেছিলেন।
ম্যান্ডেলার জন্ম ১৯১৮ সালের ১৮ জুলাই। বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার অভিযোগে তিনি বন্দী হন ১৯৬৪ সালে। নির্বাসিত করা হয় রোবেন দ্বীপে। ২৭ বছর কারাভোগ শেষে মুক্তি পান ১৯৯০ সালে। ১৯৯৪ সালে তাঁর নেতৃত্বে বিশাল জয় পায় আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এক মেয়াদে দায়িত্ব পালন করার পর ১৯৯৯ সালে তিনি প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরে দাঁড়ান।
No comments