অ্যাশেজ এবার ইংল্যান্ডের ঘরেই যাবে: ল্যাম্ব
শুরু হয়ে গেছে কথার লড়াই। বোঝাই যাচ্ছে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার অ্যাশেজ দ্বৈরথ অত্যাসন্ন। প্রতিবারের মতো মূল লড়াই শুরু হওয়ার আগেই কথার যুদ্ধে একে অন্যকে কুপোকাত করার চেষ্টায় রয়েছেন ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা। এ যেমন—সাবেক অসি পেসম্যান ডেনিস লিলির একটা মন্তব্যকে উড়িয়ে দিয়েছেন সাবেক ইংলিশ টেস্ট ব্যাটসম্যান অ্যালান ল্যাম্ব।
ডেনিস লিলি আসন্ন অ্যাশেজ সিরিজকে অস্ট্রেলিয়ার ঘরে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করে ঘোষণার মতো করেই বলেছিলেন, ইংল্যান্ডের বোলিং শক্তিই তাঁদের অ্যাশেজ জিততে দেবে না। কারণ, অস্ট্রেলিয়ার ২০টি উইকেট ফেলার মতো ক্ষমতা ইংলিশ বোলিংয়ের নেই।
লিলির এ মন্তব্যকে প্রত্যাখ্যানই করেছেন ল্যাম্ব। তিনি বলেছেন, ‘লিলি নিশ্চয়ই কড়া কিছু পান করেছে। তাই সে আবোল-তাবোল বকছে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘কাগজে-কলমে এবারের অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে ইংল্যান্ড অনেক ভালো দল। দলটি সবদিক দিয়েই ব্যালেন্সড। আমার তো মনে হয়, এবারের অ্যাশেজে ইংল্যান্ড ৩-১ ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়াকে হারাবে।’
১৯৮৭ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অ্যাশেজ জয়ের সুবাতাস ইতিমধ্যেই পেতে শুরু করেছে ইংল্যান্ড। নিজেদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স, আর ভারতের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার নাস্তানাবুদ হওয়া আশাবাদী করে তুলেছে তাঁদের। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে, ২০০৯ সালে নিজ মাঠে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে অ্যাশেজ জয়ের অনুপ্রেরণা।
এদিকে ডেনিস লিলি অস্ট্রেলিয়ার বোলিংকে ইংল্যান্ডের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে রেখেছেন। তাঁর মতে, ‘ওয়ার্ন-ম্যাকগ্রার মতো বোলার হয়তো এ মুহূর্তে অসি দলে নেই। কিন্তু তার পরও অস্ট্রেলিয়ার বোলিং আক্রমণ ইংল্যান্ডের চেয়ে ভালো। ইংল্যান্ডের অস্ট্রেলিয়া দলকে দুবার অল আউট করার ক্ষমতা নেই।’
তবে ১৯৮৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার মাঠ থেকে অ্যাশেজ জিতে আসা ইংল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য অ্যালান ল্যাম্ব মনে করেন, ডেনিস লিলির এ মন্তব্যের ভিত্তি খুব দুর্বল। লিলি বাস্তবতা বিচার না করেই এসব মন্তব্য করছেন। জেমস অ্যান্ডারসন, স্টুয়ার্ট ব্রড, স্টিভেন ফিন ও ক্রিস ট্রেম্পলেটের সমন্বয়ে গড়া ইংলিশ বোলিং আক্রমণ অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে কড়া।
আগামী ২৫ নভেম্বর ব্রিসবেনে মাঠে গড়াবে অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্ট।
ডেনিস লিলি আসন্ন অ্যাশেজ সিরিজকে অস্ট্রেলিয়ার ঘরে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করে ঘোষণার মতো করেই বলেছিলেন, ইংল্যান্ডের বোলিং শক্তিই তাঁদের অ্যাশেজ জিততে দেবে না। কারণ, অস্ট্রেলিয়ার ২০টি উইকেট ফেলার মতো ক্ষমতা ইংলিশ বোলিংয়ের নেই।
লিলির এ মন্তব্যকে প্রত্যাখ্যানই করেছেন ল্যাম্ব। তিনি বলেছেন, ‘লিলি নিশ্চয়ই কড়া কিছু পান করেছে। তাই সে আবোল-তাবোল বকছে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘কাগজে-কলমে এবারের অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে ইংল্যান্ড অনেক ভালো দল। দলটি সবদিক দিয়েই ব্যালেন্সড। আমার তো মনে হয়, এবারের অ্যাশেজে ইংল্যান্ড ৩-১ ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়াকে হারাবে।’
১৯৮৭ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অ্যাশেজ জয়ের সুবাতাস ইতিমধ্যেই পেতে শুরু করেছে ইংল্যান্ড। নিজেদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স, আর ভারতের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার নাস্তানাবুদ হওয়া আশাবাদী করে তুলেছে তাঁদের। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে, ২০০৯ সালে নিজ মাঠে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে অ্যাশেজ জয়ের অনুপ্রেরণা।
এদিকে ডেনিস লিলি অস্ট্রেলিয়ার বোলিংকে ইংল্যান্ডের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে রেখেছেন। তাঁর মতে, ‘ওয়ার্ন-ম্যাকগ্রার মতো বোলার হয়তো এ মুহূর্তে অসি দলে নেই। কিন্তু তার পরও অস্ট্রেলিয়ার বোলিং আক্রমণ ইংল্যান্ডের চেয়ে ভালো। ইংল্যান্ডের অস্ট্রেলিয়া দলকে দুবার অল আউট করার ক্ষমতা নেই।’
তবে ১৯৮৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার মাঠ থেকে অ্যাশেজ জিতে আসা ইংল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্য অ্যালান ল্যাম্ব মনে করেন, ডেনিস লিলির এ মন্তব্যের ভিত্তি খুব দুর্বল। লিলি বাস্তবতা বিচার না করেই এসব মন্তব্য করছেন। জেমস অ্যান্ডারসন, স্টুয়ার্ট ব্রড, স্টিভেন ফিন ও ক্রিস ট্রেম্পলেটের সমন্বয়ে গড়া ইংলিশ বোলিং আক্রমণ অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে কড়া।
আগামী ২৫ নভেম্বর ব্রিসবেনে মাঠে গড়াবে অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্ট।
No comments