মাদক নিতে উৎসাহ দিতেন আর্মস্ট্রং!
ল্যান্স আর্মস্ট্রং নামটা বিস্ময় আর ভক্তির প্রতীকই ছিল। কিন্তু নামটার সঙ্গে বিতর্ক শব্দটাও কিছুদিন ধরে জড়িয়ে গেছে। ক্যানসার জয় করে ফিরে সাইক্লিংয়ের কিংবদন্তি হয়ে ওঠা আর্মস্ট্রংয়ের বিরুদ্ধে মাদক নেওয়া-সংক্রান্ত তদন্ত চলছে বেশ কিছুদিন ধরেই।
এবার জানা গেল, সেই তদন্তের শুনানিতে যুক্তরাষ্ট্রের এই সাইক্লিস্টের বিপক্ষে কথা বলে এসেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তাঁর এক সাবেক সতীর্থ। এই সতীর্থ নাকি বলেছেন, আর্মস্ট্রং শুধু নিজেই নিষিদ্ধ মাদক নিতেন না, অন্যদেরও তা নিতে উৎসাহ দিতেন।
১৯৯৬ সালে আর্মস্ট্রংয়ের মস্তিষ্ক, ফুসফুস, তলপেট ও প্রজননতন্ত্রে ক্যানসার ধরা পড়ে। কিন্তু দুনিয়াকে হতবাক করে দিয়ে ট্র্যাকে ফেরেন আর্মস্ট্রং। শুধু ট্র্যাকেই ফেরেননি, ১৯৯৯ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত টানা সাতবার বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক ‘ট্যুর ডি ফ্রান্স’ জিতে বিশ্ব রেকর্ডও করেছেন।
গল্পটা এখানে থেমে গেলে স্রেফ রূপকথা বলে চালিয়ে দেওয়া যেত। কিন্তু আর্মস্ট্রংয়ের সাবেক প্রতিদ্বন্দ্বী ও ২০০৬ সালের ‘ট্যুর ডি ফ্রান্সের’ চ্যাম্পিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লয়েড ল্যান্ডিস আর্মস্ট্রংয়ের বিরুদ্ধে ডোপ পাপের অভিযোগ তোলেন। মনে রাখা দরকার, এই ল্যান্ডিস নিজেই ডোপ পাপে নিষিদ্ধ হয়ে ‘ট্যুর ডি ফ্রান্সের’ শিরোপা ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন।
তার পরও ল্যান্ডিসের অভিযোগ আমলে নিয়ে এ বছর যুক্তরাষ্ট্রে জেফ নভিতজকির নেতৃত্বে আর্মস্ট্রংয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। এই নভিতজকি বিখ্যাত ‘বালকো কেলেঙ্কারি’র সফল তদন্তকারী ছিলেন।
এখন তদন্তকারীরা আর্মস্ট্রংয়ের বিভিন্ন সাবেক সতীর্থর সাক্ষ্য নিচ্ছেন। যাঁর অনেকেই তাঁর সঙ্গে ‘ইউএস পোস্টাল টিম’-এর হয়ে খেলেছেন। এঁদেরই নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক সতীর্থ বলছেন, আর্মস্ট্রং জেনেশুনে মাদক নিয়ে লোক ঠকিয়েছেন। এবং তাঁদেরও মাদক নিতে উৎসাহিত করেছেন।
ক্যারিয়ারে কখনোই মাদক পরীক্ষায় দোষী প্রমাণিত না হওয়া আর্মস্ট্রংয়ের আইনজীবী ব্রায়ান ডি ড্যালি বলছেন, ‘এ সবকিছুই সাবেক সাইক্লিস্টরা ঈর্ষাপরায়ণ হয়ে করছেন। শেষ পর্যন্ত কিছুই প্রমাণিত হবে না।
এবার জানা গেল, সেই তদন্তের শুনানিতে যুক্তরাষ্ট্রের এই সাইক্লিস্টের বিপক্ষে কথা বলে এসেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তাঁর এক সাবেক সতীর্থ। এই সতীর্থ নাকি বলেছেন, আর্মস্ট্রং শুধু নিজেই নিষিদ্ধ মাদক নিতেন না, অন্যদেরও তা নিতে উৎসাহ দিতেন।
১৯৯৬ সালে আর্মস্ট্রংয়ের মস্তিষ্ক, ফুসফুস, তলপেট ও প্রজননতন্ত্রে ক্যানসার ধরা পড়ে। কিন্তু দুনিয়াকে হতবাক করে দিয়ে ট্র্যাকে ফেরেন আর্মস্ট্রং। শুধু ট্র্যাকেই ফেরেননি, ১৯৯৯ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত টানা সাতবার বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক ‘ট্যুর ডি ফ্রান্স’ জিতে বিশ্ব রেকর্ডও করেছেন।
গল্পটা এখানে থেমে গেলে স্রেফ রূপকথা বলে চালিয়ে দেওয়া যেত। কিন্তু আর্মস্ট্রংয়ের সাবেক প্রতিদ্বন্দ্বী ও ২০০৬ সালের ‘ট্যুর ডি ফ্রান্সের’ চ্যাম্পিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লয়েড ল্যান্ডিস আর্মস্ট্রংয়ের বিরুদ্ধে ডোপ পাপের অভিযোগ তোলেন। মনে রাখা দরকার, এই ল্যান্ডিস নিজেই ডোপ পাপে নিষিদ্ধ হয়ে ‘ট্যুর ডি ফ্রান্সের’ শিরোপা ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন।
তার পরও ল্যান্ডিসের অভিযোগ আমলে নিয়ে এ বছর যুক্তরাষ্ট্রে জেফ নভিতজকির নেতৃত্বে আর্মস্ট্রংয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। এই নভিতজকি বিখ্যাত ‘বালকো কেলেঙ্কারি’র সফল তদন্তকারী ছিলেন।
এখন তদন্তকারীরা আর্মস্ট্রংয়ের বিভিন্ন সাবেক সতীর্থর সাক্ষ্য নিচ্ছেন। যাঁর অনেকেই তাঁর সঙ্গে ‘ইউএস পোস্টাল টিম’-এর হয়ে খেলেছেন। এঁদেরই নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক সতীর্থ বলছেন, আর্মস্ট্রং জেনেশুনে মাদক নিয়ে লোক ঠকিয়েছেন। এবং তাঁদেরও মাদক নিতে উৎসাহিত করেছেন।
ক্যারিয়ারে কখনোই মাদক পরীক্ষায় দোষী প্রমাণিত না হওয়া আর্মস্ট্রংয়ের আইনজীবী ব্রায়ান ডি ড্যালি বলছেন, ‘এ সবকিছুই সাবেক সাইক্লিস্টরা ঈর্ষাপরায়ণ হয়ে করছেন। শেষ পর্যন্ত কিছুই প্রমাণিত হবে না।
No comments