‘পাকিস্তান ও ব্রিটেনের বন্ধুত্ব কখনো ভাঙবে না’
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি বলেছেন, ‘যা কিছু ঘটুক না কেন, পাকিস্তান ও ব্রিটেনের বন্ধুত্ব কখনো ভাঙবে না। ঝড় আসবে ঝড় যাবে, দুই দেশ একসঙ্গে দাঁড়িয়ে মর্যাদার সঙ্গে সব বাধার মোকাবিলা করবে। এই বিশ্ব যে অধিকতর নিরাপদ স্থান, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আমরা তা নিশ্চিত করব।’
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনার পর গতকাল শুক্রবার জারদারি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর বাকিংহামশায়ারের সরকারি ভবন চেকার্সে জারদারি ও ক্যামেরনের মধ্যে এই আলোচনা হয়। আলোচনার পর দুই নেতা যৌথ বিবৃতি দেন।
আলোচনাকালে ক্যামেরন ও জারদারি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহযোগিতা বাড়ানোর ব্যাপারে একমত হন। পাকিস্তান নিয়ে ক্যামেরনের এক বিরূপ মন্তব্যের জেরে দুই সপ্তাহ ধরে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে। দুই নেতার বৈঠকে এই উত্তেজনার অবসান ঘটে। তাঁরা পারস্পরিক সহযোগিতার ব্যাপারে মতৈক্যে পৌঁছান।
জারদারি বলেন, ‘বন্যাদুর্গত পাকিস্তানে সহায়তা দেওয়ার জন্য যুক্তরাজ্য ও দেশটির প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। আমি এমন এক সম্পর্কের দিকে তাকিয়ে আছি, যেখানে বিশ্বজুড়ে পাকিস্তানকে সমর্থন দেবে ব্রিটেন।’ তিনি বলেন, ক্যামেরন তাঁকে বলেছেন যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাকিস্তানের প্রবেশ ঘটাতে তিনি চেষ্টা চালাবেন।
ক্যামেরন বলেন, ‘পারস্পরিক স্বার্থের ভিত্তিতে ব্রিটেন ও পাকিস্তানের মধ্যে যে অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক, এ ব্যাপারে আমরা কথা বলেছি। সর্বোপরি আমাদের কৌশলগত অংশীদারি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। বাণিজ্য, শিক্ষা, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইসহ যেসব বিষয়ে আমরা অগ্রগতি চাই, তা নিশ্চিত করতে এই আলোচনা। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমরা একসঙ্গে লড়তে চাই।’
দুই নেতার আলোচনায় জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়াইকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। ক্যামেরন বলেন, নিরাপত্তা ও নীতির ক্ষেত্রে সহযোগিতার উন্নয়নে তিনি আরও বেশি কাজ করবেন।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দুই দেশের মধ্যে একটি বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন হবে। ক্যামেরনকে পাকিস্তান সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তিনি এ আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। শিগগিরই ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেরেসা মে পাকিস্তান সফর করবেন।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনার পর গতকাল শুক্রবার জারদারি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর বাকিংহামশায়ারের সরকারি ভবন চেকার্সে জারদারি ও ক্যামেরনের মধ্যে এই আলোচনা হয়। আলোচনার পর দুই নেতা যৌথ বিবৃতি দেন।
আলোচনাকালে ক্যামেরন ও জারদারি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহযোগিতা বাড়ানোর ব্যাপারে একমত হন। পাকিস্তান নিয়ে ক্যামেরনের এক বিরূপ মন্তব্যের জেরে দুই সপ্তাহ ধরে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে। দুই নেতার বৈঠকে এই উত্তেজনার অবসান ঘটে। তাঁরা পারস্পরিক সহযোগিতার ব্যাপারে মতৈক্যে পৌঁছান।
জারদারি বলেন, ‘বন্যাদুর্গত পাকিস্তানে সহায়তা দেওয়ার জন্য যুক্তরাজ্য ও দেশটির প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। আমি এমন এক সম্পর্কের দিকে তাকিয়ে আছি, যেখানে বিশ্বজুড়ে পাকিস্তানকে সমর্থন দেবে ব্রিটেন।’ তিনি বলেন, ক্যামেরন তাঁকে বলেছেন যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাকিস্তানের প্রবেশ ঘটাতে তিনি চেষ্টা চালাবেন।
ক্যামেরন বলেন, ‘পারস্পরিক স্বার্থের ভিত্তিতে ব্রিটেন ও পাকিস্তানের মধ্যে যে অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক, এ ব্যাপারে আমরা কথা বলেছি। সর্বোপরি আমাদের কৌশলগত অংশীদারি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। বাণিজ্য, শিক্ষা, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইসহ যেসব বিষয়ে আমরা অগ্রগতি চাই, তা নিশ্চিত করতে এই আলোচনা। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমরা একসঙ্গে লড়তে চাই।’
দুই নেতার আলোচনায় জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়াইকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। ক্যামেরন বলেন, নিরাপত্তা ও নীতির ক্ষেত্রে সহযোগিতার উন্নয়নে তিনি আরও বেশি কাজ করবেন।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দুই দেশের মধ্যে একটি বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন হবে। ক্যামেরনকে পাকিস্তান সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তিনি এ আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। শিগগিরই ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেরেসা মে পাকিস্তান সফর করবেন।
No comments