পাকিস্তানের ব্যয়ের হিসাব নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সন্দেহ
পাকিস্তানে মার্কিন সহায়তা হিসাবে দেওয়া অর্থ কীভাবে খরচ করা হচ্ছে, তা পর্যবেক্ষণের জন্য সেখানে একটি অডিট অফিস স্থাপন করার উদ্যোগ নিয়েছে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসন। প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ইসলামাবাদ মার্কিন করদাতাদের কাছ থেকে লাখ লাখ ডলার হাতিয়ে নিচ্ছে, এমন অভিযোগ ওঠার পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন।
পাকিস্তানের প্রতি অবিশ্বাসের সাম্প্রতিক নিদর্শন হিসেবে দেশটির দাবি করা ৪০ লাখ ডলার যুদ্ধব্যয়ের হিসাব প্রত্যাখ্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই সিদ্ধান্তের কারণে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে ইসলামাবাদের তিক্ততা তৈরি হয়েছে। পাকিস্তানের দাবি করা এই অর্থের পরিমাণ ১৪০ কোটি ডলারের কোয়ালিশন সাপোর্ট ফান্ডের (সিএসএফ) প্রায় এক-তৃতীয়াংশ।
২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পর সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের জন্য সিএসএফ গঠন করা হয়। এই তহবিলের সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী পাকিস্তান। এমনকি দেশে জঙ্গিবিরোধী অভিযান পরিচালনার ব্যয়ও এই তহবিল থেকে তুলে নিচ্ছে তারা।
সম্প্রতি মার্কিন অডিটর (হিসাব নিরীক্ষক) ও কংগ্রেস সদস্যরা পাকিস্তানের দাখিল করা খরচের হিসাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এসব হিসাব সতর্কভাবে পরীক্ষা করে দেখার জন্য সরকারকে পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
পাকিস্তানের প্রতি অবিশ্বাসের সাম্প্রতিক নিদর্শন হিসেবে দেশটির দাবি করা ৪০ লাখ ডলার যুদ্ধব্যয়ের হিসাব প্রত্যাখ্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই সিদ্ধান্তের কারণে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে ইসলামাবাদের তিক্ততা তৈরি হয়েছে। পাকিস্তানের দাবি করা এই অর্থের পরিমাণ ১৪০ কোটি ডলারের কোয়ালিশন সাপোর্ট ফান্ডের (সিএসএফ) প্রায় এক-তৃতীয়াংশ।
২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার পর সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের জন্য সিএসএফ গঠন করা হয়। এই তহবিলের সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী পাকিস্তান। এমনকি দেশে জঙ্গিবিরোধী অভিযান পরিচালনার ব্যয়ও এই তহবিল থেকে তুলে নিচ্ছে তারা।
সম্প্রতি মার্কিন অডিটর (হিসাব নিরীক্ষক) ও কংগ্রেস সদস্যরা পাকিস্তানের দাখিল করা খরচের হিসাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এসব হিসাব সতর্কভাবে পরীক্ষা করে দেখার জন্য সরকারকে পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
No comments