শিশু নিগ্রহের ঘটনায় অস্ট্রেলিয়ার ক্ষমা প্রার্থনা
অস্ট্রেলিয়ায় শৈশবে রাষ্ট্রীয় নিগ্রহের শিকার হওয়ায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী কেভিন রুড ব্রিটিশ অভিবাসীসহ কয়েক হাজার মানুষের কাছে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা চেয়েছেন।
কেভিন রুড বলেন, অতীতের বিভিন্ন ঘটনায় অভিবাসী শিশু ও তাদের অভিভাবকেরা যে দুর্ভোগের শিকার হয়েছে সে জন্য তিনি গভীরভাবে দুঃখিত।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী আরও মনে করেন, রাষ্ট্রীয়ভাবে সেই নিগ্রহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা অস্ট্রেলিয়ার রাজনৈতিক ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।
খবর বিবিসি অনলাইনের খবরে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়ায় ১৯৩০ সাল থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে প্রায় পাঁচ লাখ ‘অবহেলিত অস্ট্রেলীয়’ শিশু বিভিন্ন অনাথ আশ্রমে নির্যাতনের শিকার হয়।
রাজধানী ক্যানবেরাতে অনুষ্ঠিত এই প্রার্থনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কয়েক হাজার মানুষ, যাঁদের শৈশবে জোর করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসনে বাধ্য করা হয়েছিল এবং তাঁরা সে সময় ব্যাপক নিগ্রহ ও অবহেলার শিকার হয়েছিলেন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এই ক্ষমা প্রার্থনা অনুষ্ঠানে সে সময়ের শিশু নিগ্রহের কয়েকটি কাহিনী তুলে ধরেন। এ সময় উপস্থিত সবাই আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন।
যুদ্ধের পরপর ব্রিটেন থেকে প্রচুর শিশুকে তাদের বাবা-মায়ের অমতে ‘আরও ভালোভাবে শৈশব কাটাতে’ একপ্রকার জোর করেই অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসনে বাধ্য করা হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এ অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে বিশেষভাবে সেসব ব্রিটিশ শিশুদের কাছেও ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
গতকাল রোববার ব্রিটিশ সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীও আগামী বছর একইভাবে ব্রিটিশ শিশুদের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অস্ট্রেলিয়াতে অভিবাসনে বাধ্য করার জন্য ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইবেন।
কেভিন রুড বলেন, অতীতের বিভিন্ন ঘটনায় অভিবাসী শিশু ও তাদের অভিভাবকেরা যে দুর্ভোগের শিকার হয়েছে সে জন্য তিনি গভীরভাবে দুঃখিত।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী আরও মনে করেন, রাষ্ট্রীয়ভাবে সেই নিগ্রহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা অস্ট্রেলিয়ার রাজনৈতিক ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।
খবর বিবিসি অনলাইনের খবরে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়ায় ১৯৩০ সাল থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে প্রায় পাঁচ লাখ ‘অবহেলিত অস্ট্রেলীয়’ শিশু বিভিন্ন অনাথ আশ্রমে নির্যাতনের শিকার হয়।
রাজধানী ক্যানবেরাতে অনুষ্ঠিত এই প্রার্থনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কয়েক হাজার মানুষ, যাঁদের শৈশবে জোর করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসনে বাধ্য করা হয়েছিল এবং তাঁরা সে সময় ব্যাপক নিগ্রহ ও অবহেলার শিকার হয়েছিলেন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এই ক্ষমা প্রার্থনা অনুষ্ঠানে সে সময়ের শিশু নিগ্রহের কয়েকটি কাহিনী তুলে ধরেন। এ সময় উপস্থিত সবাই আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন।
যুদ্ধের পরপর ব্রিটেন থেকে প্রচুর শিশুকে তাদের বাবা-মায়ের অমতে ‘আরও ভালোভাবে শৈশব কাটাতে’ একপ্রকার জোর করেই অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসনে বাধ্য করা হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এ অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে বিশেষভাবে সেসব ব্রিটিশ শিশুদের কাছেও ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
গতকাল রোববার ব্রিটিশ সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীও আগামী বছর একইভাবে ব্রিটিশ শিশুদের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অস্ট্রেলিয়াতে অভিবাসনে বাধ্য করার জন্য ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইবেন।
No comments