প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচ ভিডিও করার সুপারিশ
ম্যাচ রেফারির রিপোর্টে কোনো অভিযোগ ছিল না আম্পায়ার নাদির শাহ সম্পর্কে। বিসিবির শৃঙ্খলা কমিটির সভায় তাঁর বিরুদ্ধে গাজী ট্যাংকের অভিযোগটা তাই টেকেনি। তবে মোহামেডান-গাজী ট্যাংক ম্যাচের আরেক আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে সৈকতের বিষয়ে কমিটি রিপোর্ট উত্থাপন করবে বিসিবির ২৩ নভেম্বরের সভায়। বলবত্ থাকবে আম্পায়ারের সঙ্গে অসদাচরণের অভিযোগে অভিযুক্ত গাজী ট্যাংকের সমন্বয়কারী রাকিব হায়দারকে ম্যাচ রেফারির দেওয়া এক বছরের নিষেধাজ্ঞা ও ২০ হাজার টাকা জরিমানার শাস্তি। কাল শৃঙ্খলা কমিটির সভা শেষে এসব জানিয়েছেন কমিটির প্রধান ও বিসিবি পরিচালক সিরাজউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর।
গাজী ট্যাংকের বিপক্ষে ম্যাচে মোহামেডানের শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার ফারভিজ মাহারুফের রানআউটের সম্ভাবনা নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কের অবসান হয়েছে শৃঙ্খলা কমিটির সভায়। সভার পর আলমগীর বলেছেন, ‘আশা করি, গাজী ট্যাংক পরের ম্যাচে খেলতে যাবে। শৃঙ্খলা কমিটির সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তে তারা সন্তুষ্ট।’ গাজী ট্যাঙ্ক ম্যানেজার একেএম কামরুজ্জামানও কাল রাতে জানিয়েছেন, লিগ বয়কটের সিদ্ধান্ত থেকে তারা সরে এসেছেন।
সিসিডিএমের কাছে গাজী ট্যাংকের যে চারটি দাবি ছিল তার সব মেনে নেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান। তবে বলেছেন, কিছু কিছু বিষয় তিনি পরবর্তী বোর্ড সভায় তুলবেন, ‘আম্পায়ার সৈকত একই সঙ্গে বিসিবিতেও চাকরি করেন। যেকোনো পরিস্থিতিতেই বোর্ডের কোনো কাউন্সিলরের সঙ্গে তিনি অসদাচরণ করতে পারেন না। বিষয়টা আলোচনার জন্য পরবর্তী বোর্ড সভায় তোলা হবে।’
এ ছাড়া প্রিমিয়ার লিগের সব ম্যাচ ভিডিও করার ব্যাপারটিও বোর্ড সভায় আলোচনা করা উচিত বলে মনে করেন আলমগীর, ‘সাদা চোখে খুব ক্লোজ সিদ্ধান্ত দেওয়া কঠিন আম্পায়ারদের পক্ষে। সেজন্য লিগের ম্যাচগুলো ভিডিও করা জরুরি। সম্ভব হলে থার্ড আম্পায়ার ব্যবস্থাও চালু করা দরকার।’ এ ব্যাপারে সিসিডিএম থেকে নাকি তাঁকে জানানো হয়েছে, বোর্ডের বাজেট কর্তন নীতির কারণেই লিগের ম্যাচ ভিডিও করা সম্ভব হচ্ছে না। লিগে বিদেশি আম্পায়ার আনার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির সুপারিশ, শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের সঙ্গে ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ার বিনিময়ের চুক্তি আছে বিসিবির। প্রয়োজনে ওই চুক্তির আওতায় শ্রীলঙ্কা থেকে আম্পায়ার আনা যায়। এ চুক্তির আওতায়ই গত বোর্ড সভায় বাংলাদেশের আম্পায়ার এনামুল হকের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে শ্রীলঙ্কার ঘরোয়া ক্রিকেটের ম্যাচ পরিচালনার জন্য।
আলোচনা হয়েছে আম্পায়ারদের উদ্দেশে রাকিব হায়দারের গালাগালের বিষয়টিও। আলমগীর জানিয়েছেন, শৃঙ্খলা কমিটির সভায় উপস্থিত গাজী ট্যাংক কর্মকর্তা গাজী গোলাম মুর্তজাও রাকিবের আচরণে অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেছেন, কেউ এ রকম অসদাচরণ করে থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে যেকোনো শাস্তির সিদ্ধান্ত তাঁরা মেনে নেবেন। রাকিবের অসদাচরণ ভবিষ্যতের জন্য সতর্কবার্তাও শুনিয়েছে গাজী ট্যাংককে।
গাজী ট্যাংকের বিপক্ষে ম্যাচে মোহামেডানের শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার ফারভিজ মাহারুফের রানআউটের সম্ভাবনা নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কের অবসান হয়েছে শৃঙ্খলা কমিটির সভায়। সভার পর আলমগীর বলেছেন, ‘আশা করি, গাজী ট্যাংক পরের ম্যাচে খেলতে যাবে। শৃঙ্খলা কমিটির সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তে তারা সন্তুষ্ট।’ গাজী ট্যাঙ্ক ম্যানেজার একেএম কামরুজ্জামানও কাল রাতে জানিয়েছেন, লিগ বয়কটের সিদ্ধান্ত থেকে তারা সরে এসেছেন।
সিসিডিএমের কাছে গাজী ট্যাংকের যে চারটি দাবি ছিল তার সব মেনে নেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান। তবে বলেছেন, কিছু কিছু বিষয় তিনি পরবর্তী বোর্ড সভায় তুলবেন, ‘আম্পায়ার সৈকত একই সঙ্গে বিসিবিতেও চাকরি করেন। যেকোনো পরিস্থিতিতেই বোর্ডের কোনো কাউন্সিলরের সঙ্গে তিনি অসদাচরণ করতে পারেন না। বিষয়টা আলোচনার জন্য পরবর্তী বোর্ড সভায় তোলা হবে।’
এ ছাড়া প্রিমিয়ার লিগের সব ম্যাচ ভিডিও করার ব্যাপারটিও বোর্ড সভায় আলোচনা করা উচিত বলে মনে করেন আলমগীর, ‘সাদা চোখে খুব ক্লোজ সিদ্ধান্ত দেওয়া কঠিন আম্পায়ারদের পক্ষে। সেজন্য লিগের ম্যাচগুলো ভিডিও করা জরুরি। সম্ভব হলে থার্ড আম্পায়ার ব্যবস্থাও চালু করা দরকার।’ এ ব্যাপারে সিসিডিএম থেকে নাকি তাঁকে জানানো হয়েছে, বোর্ডের বাজেট কর্তন নীতির কারণেই লিগের ম্যাচ ভিডিও করা সম্ভব হচ্ছে না। লিগে বিদেশি আম্পায়ার আনার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির সুপারিশ, শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের সঙ্গে ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ার বিনিময়ের চুক্তি আছে বিসিবির। প্রয়োজনে ওই চুক্তির আওতায় শ্রীলঙ্কা থেকে আম্পায়ার আনা যায়। এ চুক্তির আওতায়ই গত বোর্ড সভায় বাংলাদেশের আম্পায়ার এনামুল হকের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে শ্রীলঙ্কার ঘরোয়া ক্রিকেটের ম্যাচ পরিচালনার জন্য।
আলোচনা হয়েছে আম্পায়ারদের উদ্দেশে রাকিব হায়দারের গালাগালের বিষয়টিও। আলমগীর জানিয়েছেন, শৃঙ্খলা কমিটির সভায় উপস্থিত গাজী ট্যাংক কর্মকর্তা গাজী গোলাম মুর্তজাও রাকিবের আচরণে অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেছেন, কেউ এ রকম অসদাচরণ করে থাকলে তাঁর বিরুদ্ধে যেকোনো শাস্তির সিদ্ধান্ত তাঁরা মেনে নেবেন। রাকিবের অসদাচরণ ভবিষ্যতের জন্য সতর্কবার্তাও শুনিয়েছে গাজী ট্যাংককে।
No comments