আন্দোলন ঠেকাতে পাহারায় ছাত্রলীগ দুই শিক্ষার্থীকে মারধর
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের দাবিতে
সাধারণ শিক্ষার্থীরা কর্মসূচি অব্যাহত রাখলেও ছাত্রলীগের সরব উপস্থিতি তা
পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়নি। গতকাল আন্দোলনের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি বিভাগে
ক্লাসও হয়েছে। ভোর থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ক্যাম্পাসের বিভিন্ন
একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনে অবস্থান নেয়ায় ভবনগুলোতে তালা দিতে পারেনি
আন্দোলনকারীরা। তারপরও ছাত্রলীগের চোখ ফাঁকি দিয়ে দুপুর পর্যন্ত কয়েকটি
ভবনে তালা দিলেও সেগুলো ভেঙে ফেলে কর্মচারীরা। এদিকে আন্দোলনে অংশ নেয়ায়
দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করেছে ছাত্রলীগ। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত
কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। উদ্বুদ্ধ সমস্যার
সমাধানে প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মু. সামাদকে প্রধান করে ১১ সদস্যের
একটি কমিটি গঠন করেছেন ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন,
অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সাত কলেজের অধিভুক্তি হয়েছে।
তাই সাত কলেজের সুষ্ঠু সমাধান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থ রক্ষা হয় এই জন্য বৈজ্ঞানিক উপায়ে এটির সমাধান করা হবে। ভিসি ১৫ দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। গতকাল বেলা ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীদের মুখপাত্র শাকিল মিয়া। তিনি বলেন, আমাদের দাবী হচ্ছে সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিল। আমরা আমাদের দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবো। তিনি আরও বলেন, আমাদের দাবি যদি না মানা হয় এবং আবার যদি কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে তাহলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তার সমুচিত জবাব দেবে।
সংবাদ সম্মেলন শেষে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন আন্দোলনকারীরা। মিছিলটি পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে পুনরায় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
পাহারায় ছাত্রলীগ: চলমান আন্দোলন দমাতে গতকাল ভোর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনে ভবনে অবস্থান নেয় সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবন, সামাজিক বিজ্ঞান ভবন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদসহ সবগুলো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ছাত্রলীগের হলগুলোর নেতাকর্মীরা গ্রুপে গ্রুপে অবস্থান নিয়েছে। এছাড়া খুব ভোরেই বাইক নিয়ে ক্যাম্পাসে মহড়া দিতে দেখা গেছে অনেক নেতাকর্মীকে। যদিও এ সময় আন্দোলনকারীদের কাউকে দেখা যায়নি। এর আগে গত মঙ্গলবার সাত কলেজ সংকটের স্থায়ী সমাধানের দাবিতে ভিসি বরাবর স্মারকলিপি দেয় ছাত্রলীগ। স্মারকলিপি দেয়ার আগে দুপুরে অপরাজেয় বাংলায় এক সমাবেশে ক্লাস-পরীক্ষায় বাধা সৃষ্টিকারীদের ‘দাঁতভাঙা জবাব’ দেয়ার ঘোষণা দেন সংগঠনের নেতারা। আর আন্দোলনকারীরা তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ ও ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।
একাধিক বিভাগে ক্লাস বর্জন: চলমান আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ছাত্রলীগের পাহারা থাকায় একাডেমিক ভবনে তালা দিতে পারেনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। কিন্তু একাডেমিক ভবন খোলা থাকা সত্ত্বেও অধিকাংশ বিভাগে ক্লাস বর্জন করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। গতকাল বেলা সাড়ে এগারটায় সরেজমিন বিভিন্ন অনুষদে গিয়ে দেখা যায়, অধিকাংশ ক্লাস ফাঁকা। চলমান আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমর্থন থাকায় তারা ক্লাস বর্জন করেছেন। তবে কিছু কিছু বিভাগে ক্লাস চললেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। কয়েকটি বিভাগে পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও তা অনুষ্ঠিত হয়নি বলে জানা গেছে।
দুই আন্দোলনকারীকে পেটাল ছাত্রলীগ: এদিকে, গতকাল সকালে সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের আন্দোলনে যাওয়ার সময় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করেছে ছাত্রলীগের কর্মীরা। জানা যায়, সকালে কর্মসূচিতে অংশ নিতে দোয়েল চত্বর থেকে টিএসসি অভিমুখী সড়কে হাঁটছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি সুফিয়া কামাল হলের চার ছাত্রী ও আরবী বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবু রায়হান। একপর্যায়ে পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সামনে সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হল শাখা ছাত্রলীগের ১৩-১৪ জন নেতা-কর্মী তাঁদের আটকান। নানা প্রশ্ন করে তাঁদের সঙ্গে মারমুখী আচরণ করতে থাকেন তারা। এক পর্যায়ে রায়হানকে মারতে থাকে ছাত্রলীগের কর্মীরা। আহনাফ তাহমিদ নামের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্র ওই রাস্তা দিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন। ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের কাছে গিয়ে ঘটনা জানতে চাইলে আন্দোলনকারী ভেবে তাকেও ব্যাপক মারধর করা হয়। এতে তাঁর চোখের কর্নিয়া আঘাতপ্রাপ্ত হয়। তাকে চিকিৎসার জন্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মারধরকারীদের মধ্যে একজনকে শনাক্ত করেছেন আন্দোলনকারীরা। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের এবং এসএম হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নাবিল হায়দার। তবে ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। হামলার শিকার আবু রায়হান এ বিষয়ে বলেন, আমি আর চারজন আপু আন্দোলনে যাওয়ার সময় পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সামনে আমাদেরকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আটকায় এবং আমাকে মারধর করে। সেসময় তাহমিদ আমাদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিবাদ করলে তাকে তারা মেরে জখম করে।
১৫ দিনের মধ্যে অধিভুক্তি সমস্যা সমাধানের আশ্বাস ভিসির: আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে সাত কলেজের সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। গতকাল দুপুরে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তিনি বলেন, অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সাত কলেজের অধিভুক্তি হয়েছে। তাই সাত কলেজের সুষ্ঠু সমাধান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থ রক্ষায় বৈজ্ঞানিক উপায়ে এর সমাধান করা হবে। এছাড়া সাত কলেজের সমস্যা সমাধানে কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানান ভিসি। ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবে বলে আশা করেন তিনি।
তাই সাত কলেজের সুষ্ঠু সমাধান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থ রক্ষা হয় এই জন্য বৈজ্ঞানিক উপায়ে এটির সমাধান করা হবে। ভিসি ১৫ দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন। গতকাল বেলা ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীদের মুখপাত্র শাকিল মিয়া। তিনি বলেন, আমাদের দাবী হচ্ছে সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিল। আমরা আমাদের দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবো। তিনি আরও বলেন, আমাদের দাবি যদি না মানা হয় এবং আবার যদি কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে তাহলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তার সমুচিত জবাব দেবে।
সংবাদ সম্মেলন শেষে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন আন্দোলনকারীরা। মিছিলটি পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে পুনরায় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
পাহারায় ছাত্রলীগ: চলমান আন্দোলন দমাতে গতকাল ভোর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনে ভবনে অবস্থান নেয় সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবন, সামাজিক বিজ্ঞান ভবন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদসহ সবগুলো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ছাত্রলীগের হলগুলোর নেতাকর্মীরা গ্রুপে গ্রুপে অবস্থান নিয়েছে। এছাড়া খুব ভোরেই বাইক নিয়ে ক্যাম্পাসে মহড়া দিতে দেখা গেছে অনেক নেতাকর্মীকে। যদিও এ সময় আন্দোলনকারীদের কাউকে দেখা যায়নি। এর আগে গত মঙ্গলবার সাত কলেজ সংকটের স্থায়ী সমাধানের দাবিতে ভিসি বরাবর স্মারকলিপি দেয় ছাত্রলীগ। স্মারকলিপি দেয়ার আগে দুপুরে অপরাজেয় বাংলায় এক সমাবেশে ক্লাস-পরীক্ষায় বাধা সৃষ্টিকারীদের ‘দাঁতভাঙা জবাব’ দেয়ার ঘোষণা দেন সংগঠনের নেতারা। আর আন্দোলনকারীরা তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ ও ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।
একাধিক বিভাগে ক্লাস বর্জন: চলমান আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ছাত্রলীগের পাহারা থাকায় একাডেমিক ভবনে তালা দিতে পারেনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। কিন্তু একাডেমিক ভবন খোলা থাকা সত্ত্বেও অধিকাংশ বিভাগে ক্লাস বর্জন করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। গতকাল বেলা সাড়ে এগারটায় সরেজমিন বিভিন্ন অনুষদে গিয়ে দেখা যায়, অধিকাংশ ক্লাস ফাঁকা। চলমান আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমর্থন থাকায় তারা ক্লাস বর্জন করেছেন। তবে কিছু কিছু বিভাগে ক্লাস চললেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। কয়েকটি বিভাগে পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও তা অনুষ্ঠিত হয়নি বলে জানা গেছে।
দুই আন্দোলনকারীকে পেটাল ছাত্রলীগ: এদিকে, গতকাল সকালে সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের আন্দোলনে যাওয়ার সময় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করেছে ছাত্রলীগের কর্মীরা। জানা যায়, সকালে কর্মসূচিতে অংশ নিতে দোয়েল চত্বর থেকে টিএসসি অভিমুখী সড়কে হাঁটছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি সুফিয়া কামাল হলের চার ছাত্রী ও আরবী বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবু রায়হান। একপর্যায়ে পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সামনে সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হল শাখা ছাত্রলীগের ১৩-১৪ জন নেতা-কর্মী তাঁদের আটকান। নানা প্রশ্ন করে তাঁদের সঙ্গে মারমুখী আচরণ করতে থাকেন তারা। এক পর্যায়ে রায়হানকে মারতে থাকে ছাত্রলীগের কর্মীরা। আহনাফ তাহমিদ নামের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্র ওই রাস্তা দিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন। ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের কাছে গিয়ে ঘটনা জানতে চাইলে আন্দোলনকারী ভেবে তাকেও ব্যাপক মারধর করা হয়। এতে তাঁর চোখের কর্নিয়া আঘাতপ্রাপ্ত হয়। তাকে চিকিৎসার জন্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মারধরকারীদের মধ্যে একজনকে শনাক্ত করেছেন আন্দোলনকারীরা। তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের এবং এসএম হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নাবিল হায়দার। তবে ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। হামলার শিকার আবু রায়হান এ বিষয়ে বলেন, আমি আর চারজন আপু আন্দোলনে যাওয়ার সময় পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সামনে আমাদেরকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আটকায় এবং আমাকে মারধর করে। সেসময় তাহমিদ আমাদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিবাদ করলে তাকে তারা মেরে জখম করে।
১৫ দিনের মধ্যে অধিভুক্তি সমস্যা সমাধানের আশ্বাস ভিসির: আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে সাত কলেজের সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। গতকাল দুপুরে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তিনি বলেন, অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সাত কলেজের অধিভুক্তি হয়েছে। তাই সাত কলেজের সুষ্ঠু সমাধান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থ রক্ষায় বৈজ্ঞানিক উপায়ে এর সমাধান করা হবে। এছাড়া সাত কলেজের সমস্যা সমাধানে কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানান ভিসি। ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবে বলে আশা করেন তিনি।
No comments