বাণিজ্যিকভাবে কচুর লতা চাষ by মনিরুল ইসলাম মিন্টু
মানুষের পুষ্টির ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে ধান, পাট, গমসহ অন্যান্য ফসলের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে লতিরাজ বা পানি কচুর চাষ শুরু করেছে রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার কৃষকরা। কচুশাক চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে। এক সময় ছিল যখন দরিদ্র মানুষরা অভাবের কারণে বাজার থেকে পুষ্টিকর শাকসবজি কিনতে না পারায় অন্যের ক্ষেতের ধারে বিভিন্ন জাতের কচুর লতা দিয়ে তরকারি রান্না করে তাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতো। কিন্তু এখনকার যুগের মানুষের টাকার অভাব না থাকলেও রয়েছে পুষ্টিকর সবজির অভাব। তাই মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি সংসারের সচ্ছলতা আনতে উপজেলার মোক্তার হোসেন সহ অনেক কৃষক বাণিজ্যিক ভাবে চাষ শুরু করেছেন লতিরাজ বা পানি কচুর চাষ।
সম্প্রতি উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের পশ্চিম রাজিব গ্রামের মোক্তার হোসেনের লতিরাজ কচুর ক্ষেতে গিয়ে তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আইএপিপি প্রকল্পের আওতায় উপ- সহকারী কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে তিনি প্রথম বারের মতো এ বছর ১৬ শতাংশ জমিতে লতিরাজ কচুর চাষ করেছেন। এখন পর্যন্ত বিশ টাকা কেজি দরে প্রায় ছয় মণ লতা বিক্রি করে তার আয় হয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার টাকা। ক্ষেতে এখনও যে লতি আছে তা থেকে আরও প্রায় চার হাজার টাকা আয় হবে বলে তিনি জানান।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ইমদাদুল হক এবং সিএফ আতিকুল ইসলাম জানান, এ বছর আইএপিপি প্রদর্শনী ৫ বিঘা এবং অ্যাডবসন ২১ বিঘা সহ ২৬ বিঘা জমিতে লতিরাজ কচুর চাষ করেছে কৃষকরা। তারা নিয়মিত ক্ষেতগুলো পরিদর্শন করে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে আসছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামীমুর রহমান জানান, লতিরাজ বা পানি কচুর চাষ এ উপজেলায় নতুন। লতিরাজে পুষ্টির পরিমাণ বেশি থাকায় বাজারে এর চাহিদা আছে। আগামীতে আরও বেশি জমিতে লতিরাজের চাষ হবে বলে তিনি আশা করেন।
সম্প্রতি উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের পশ্চিম রাজিব গ্রামের মোক্তার হোসেনের লতিরাজ কচুর ক্ষেতে গিয়ে তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আইএপিপি প্রকল্পের আওতায় উপ- সহকারী কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে তিনি প্রথম বারের মতো এ বছর ১৬ শতাংশ জমিতে লতিরাজ কচুর চাষ করেছেন। এখন পর্যন্ত বিশ টাকা কেজি দরে প্রায় ছয় মণ লতা বিক্রি করে তার আয় হয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার টাকা। ক্ষেতে এখনও যে লতি আছে তা থেকে আরও প্রায় চার হাজার টাকা আয় হবে বলে তিনি জানান।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ইমদাদুল হক এবং সিএফ আতিকুল ইসলাম জানান, এ বছর আইএপিপি প্রদর্শনী ৫ বিঘা এবং অ্যাডবসন ২১ বিঘা সহ ২৬ বিঘা জমিতে লতিরাজ কচুর চাষ করেছে কৃষকরা। তারা নিয়মিত ক্ষেতগুলো পরিদর্শন করে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে আসছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামীমুর রহমান জানান, লতিরাজ বা পানি কচুর চাষ এ উপজেলায় নতুন। লতিরাজে পুষ্টির পরিমাণ বেশি থাকায় বাজারে এর চাহিদা আছে। আগামীতে আরও বেশি জমিতে লতিরাজের চাষ হবে বলে তিনি আশা করেন।
No comments