বছরে ১৬ কোটি টাকার পণ্য নষ্ট by অরূপ রায়
রাজধানীর কাছেই সাভারের নামা বাজার। সেখানকার গুদাম আর পাইকারি দোকানের পণ্য ইঁদুরের আহারে পরিণত হওয়ায় মাথায় হাত পড়েছে ব্যবসায়ীদের l ফাইল ছবি |
হ্যামিলনের
বাঁশিওয়ালা নেই; বাঁশির সুরও নেই। তবে আছে ডাল, চাল, গমসহ নানা খাদ্যশস্য।
আর তার টানেই ঝাঁকে ঝাঁকে কালো ইঁদুর আস্তানা গেড়েছে রাজধানীর কাছেই
সাভারের নামা বাজারে। সেখানকার গুদাম আর পাইকারি দোকানের পণ্য কালো ইঁদুরের
আহারে পরিণত হওয়ায় মাথায় হাত পড়েছে ব্যবসায়ীদের। প্রতিবছর ইঁদুরের কারণে
এই বাজারের ব্যবসায়ীদের ১৬ কোটি টাকার পণ্য নষ্ট হচ্ছে।
ইঁদুরের কারণে সাভারের ব্যবসায়ীদের ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখতে এই প্রতিবেদক ওই বাজারের ছোট-বড় মিলিয়ে ১৩০টি প্রতিষ্ঠান থেকে এক মাস ধরে তথ্য সংগ্রহ করেন। জরিপের জন্য নির্দিষ্ট তথ্য চেয়ে একটি ছক তৈরি করে ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করা হয়। তাঁদের পূরণ করা ওই ছক থেকে টাকার অঙ্কে ক্ষতির এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। এই জরিপে দেখা গেছে, ইঁদুর সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছে ডাল ব্যবসায়ীদের।
বংশী নদীর তীর ঘেঁষে গড়ে ওঠা বহু প্রাচীন এই বাজারে ছোট-বড় মিলিয়ে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার। এসব প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে নানামুখী ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন অন্তত ৩০ হাজার ব্যবসায়ী। এসব ব্যবসায়ীর সবারই স্বার্থ কোনো না কোনোভাবে ইঁদুরের আক্রমণের শিকার হয়ে আসছেন।
সাভার বাজার ডাল ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও চৌধুরী ট্রেডার্সের মালিক আবদুল বারী চৌধুরী বলেন, ডালপট্টির ব্যবসায়ীরা ইঁদুরের আক্রমণের শিকার হন সবচেয়ে বেশি। তাঁর প্রতিষ্ঠানে প্রতিবছর অন্তত ৫০ বস্তা ডাল ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয়; যার মূল্য প্রায় এক লাখ টাকা। এ ছাড়া খালি বস্তা কেটে ইঁদুর আরও প্রায় ১২ হাজার টাকা ক্ষতি করে বছরে। তিনি বলেন, সরকার শুধু কৃষিক্ষেত্রে ইঁদুর নিধনের অভিযান চালায়। কিন্তু ব্যবসায়ীদের এই ক্ষতির দিকে মনোযোগ নেই।
নামা বাজারের পত্তন ইংরেজ আমলে। তখন নদীর পাড়, উঁচু ভূমি—সব মিলিয়ে বাজারটি আশপাশের কৃষিনির্ভর এলাকাগুলোর প্রধান শস্য কেনাবেচার স্থানে পরিণত হয়। এখনো এটি সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই ও মানিকগঞ্জের একাংশের খাদ্যশস্য কেনাবেচার গুরুত্বপূর্ণ বাজার।
প্রথম আলোর জরিপে ৫০টি ডাল, ২০টি চাল, ২০টি পশুখাদ্য, ৫টি ওষুধ, ৫টি কাপড়ের, ২৩টি মুদি, ৫টি হোটেল এবং ২টি পাখিখাদ্যের পাইকারি দোকান ও গুদামের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। তাতে দেখা যায়, এসব দোকানে বছরে ৫৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন ধরনের পণ্য ইঁদুরের পেটে যায় অথবা ইঁদুরের কারণে বিনষ্ট হয়। এই হিসাবে ইঁদুর প্রতিবছর বাজারটির পাঁচ হাজার ব্যবসায়ীর ১৬ কোটিও বেশি টাকার খাদ্যশস্যসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য খায় অথবা বিনষ্ট করে।
সাভার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রইস উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ইঁদুর নিশাচর ও সর্বভুক প্রাণী। তাই সব ফসলের মাঠ বা দোকান-গুদাম যেখানে তারা যা পায়, তা-ই খায়। এখন শুধু কৃষি খাতে ফসল নষ্টকারী ইঁদুর নিধনের কার্যক্রম নেওয়া হয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, সাভারের নামা বাজারে ইঁদুরের কারণে ব্যবসায়ীদের বিপুল পরিমাণে খাদ্যশস্য ও পণ্য বিনষ্ট হওয়ার বিষয়টি সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানানো হবে; যাতে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া যায়।
১৩০টি প্রতিষ্ঠানের ক্ষতির চিত্র: প্রতি কেজি ডালের গড় মূল্য ৪০ টাকা হিসাবে বছরে একটি ডালের দোকান বা গুদামে ৬৮ হাজার টাকার ডাল ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয়। এই হিসাব অনুযায়ী, ৫০টি দোকান বা গুদামে বছরে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৪ লাখ টাকায়। এ ছাড়া এসব প্রতিষ্ঠানে বছরে অন্তত সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার খালি বস্তা কেটে বিনষ্ট করে ইঁদুর।
সাভার বাজারে চালের দোকান রয়েছে ১২০টি। জরিপ চালানো হয় ২০টিতে। ব্যবসায়ীদের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, প্রতিবছর এসব দোকানের প্রায় ১৫ হাজার কেজি চাল ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয়। ৫০ কেজির প্রতি বস্তা চালের গড় মূল্য দুই হাজার টাকা হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ছয় লাখ টাকা। আর বস্তা কাটার কারণে ক্ষতি ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
বাজারটিতে মুদি দোকানের সংখ্যা দেড় হাজারেরও বেশি। এর মধ্যে জরিপের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে ২৩টি দোকান। এসব দোকানে বছরে অন্তত ২ লাখ ৩০ হাজার টাকার পণ্য ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয় বলে হিসাব দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
বাজারটিতে ৫০টি পশুখাদ্যের দোকানের মধ্যে ২০টিতে জরিপ চালিয়ে দেখা যায়, ইঁদুরের কারণে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ীরা বছরে অন্তত ৪ লাখ টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হন।
একইভাবে পাঁচটি ওষুধের দোকানের ক্ষতি অন্তত ৫০ হাজার টাকা। কাপড় কেটে ফেলায় বছরে একটি দোকানের ক্ষতি হয় অন্তত ১০ হাজার টাকার। সে অনুযায়ী পাঁচটি কাপড়ের দোকানের ক্ষতি ৫০ হাজার টাকা।
পাঁচটি হোটেলে বছরে ক্ষতির হিসাব পাওয়া যায় ৭৫ হাজার টাকা। আর দুটি পাখিখাদ্যের দোকানের ক্ষতির পরিমাণ অন্তত ৫০ হাজার টাকা।
ডাল ব্যবসায়ীদের ক্ষতি সবচেয়ে বেশি: জরিপের প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, একটি ডালের দোকান বা গুদামে প্রতিবছর ১ হাজার ৭০০ কেজি ডাল ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয়। প্রতি কেজির গড় মূল্য ৪০ টাকা ধরে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৬৮ হাজার টাকা। এই হিসাব অনুযায়ী, ৫০টি দোকানে ৮৫ হাজার কেজি ডাল ইঁদুর খায় অথবা বিনষ্ট করে; যার মূল্য দাঁড়ায় ৩৪ লাখ টাকা।
একইভাবে একটি দোকানে বছরে ৯০৯টি বস্তা কেটে নষ্ট করে ইঁদুর। প্রতিটি বস্তার মূল্য ১২ টাকা হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ১০ হাজার ৯০৯ টাকা। এই হিসাবে ৫০টি দোকানে বস্তা কাটার কারণে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হয় ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৪০০ টাকা।
এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে ব্যবসায়ীরা চান সরকারিভাবে এই বাজারে যেন ইঁদুর নিধন অভিযান চালানো হয়।
ইঁদুরের কারণে সাভারের ব্যবসায়ীদের ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখতে এই প্রতিবেদক ওই বাজারের ছোট-বড় মিলিয়ে ১৩০টি প্রতিষ্ঠান থেকে এক মাস ধরে তথ্য সংগ্রহ করেন। জরিপের জন্য নির্দিষ্ট তথ্য চেয়ে একটি ছক তৈরি করে ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করা হয়। তাঁদের পূরণ করা ওই ছক থেকে টাকার অঙ্কে ক্ষতির এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। এই জরিপে দেখা গেছে, ইঁদুর সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছে ডাল ব্যবসায়ীদের।
বংশী নদীর তীর ঘেঁষে গড়ে ওঠা বহু প্রাচীন এই বাজারে ছোট-বড় মিলিয়ে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার। এসব প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে নানামুখী ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন অন্তত ৩০ হাজার ব্যবসায়ী। এসব ব্যবসায়ীর সবারই স্বার্থ কোনো না কোনোভাবে ইঁদুরের আক্রমণের শিকার হয়ে আসছেন।
সাভার বাজার ডাল ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও চৌধুরী ট্রেডার্সের মালিক আবদুল বারী চৌধুরী বলেন, ডালপট্টির ব্যবসায়ীরা ইঁদুরের আক্রমণের শিকার হন সবচেয়ে বেশি। তাঁর প্রতিষ্ঠানে প্রতিবছর অন্তত ৫০ বস্তা ডাল ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয়; যার মূল্য প্রায় এক লাখ টাকা। এ ছাড়া খালি বস্তা কেটে ইঁদুর আরও প্রায় ১২ হাজার টাকা ক্ষতি করে বছরে। তিনি বলেন, সরকার শুধু কৃষিক্ষেত্রে ইঁদুর নিধনের অভিযান চালায়। কিন্তু ব্যবসায়ীদের এই ক্ষতির দিকে মনোযোগ নেই।
নামা বাজারের পত্তন ইংরেজ আমলে। তখন নদীর পাড়, উঁচু ভূমি—সব মিলিয়ে বাজারটি আশপাশের কৃষিনির্ভর এলাকাগুলোর প্রধান শস্য কেনাবেচার স্থানে পরিণত হয়। এখনো এটি সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই ও মানিকগঞ্জের একাংশের খাদ্যশস্য কেনাবেচার গুরুত্বপূর্ণ বাজার।
প্রথম আলোর জরিপে ৫০টি ডাল, ২০টি চাল, ২০টি পশুখাদ্য, ৫টি ওষুধ, ৫টি কাপড়ের, ২৩টি মুদি, ৫টি হোটেল এবং ২টি পাখিখাদ্যের পাইকারি দোকান ও গুদামের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। তাতে দেখা যায়, এসব দোকানে বছরে ৫৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন ধরনের পণ্য ইঁদুরের পেটে যায় অথবা ইঁদুরের কারণে বিনষ্ট হয়। এই হিসাবে ইঁদুর প্রতিবছর বাজারটির পাঁচ হাজার ব্যবসায়ীর ১৬ কোটিও বেশি টাকার খাদ্যশস্যসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য খায় অথবা বিনষ্ট করে।
সাভার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রইস উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ইঁদুর নিশাচর ও সর্বভুক প্রাণী। তাই সব ফসলের মাঠ বা দোকান-গুদাম যেখানে তারা যা পায়, তা-ই খায়। এখন শুধু কৃষি খাতে ফসল নষ্টকারী ইঁদুর নিধনের কার্যক্রম নেওয়া হয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, সাভারের নামা বাজারে ইঁদুরের কারণে ব্যবসায়ীদের বিপুল পরিমাণে খাদ্যশস্য ও পণ্য বিনষ্ট হওয়ার বিষয়টি সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানানো হবে; যাতে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া যায়।
১৩০টি প্রতিষ্ঠানের ক্ষতির চিত্র: প্রতি কেজি ডালের গড় মূল্য ৪০ টাকা হিসাবে বছরে একটি ডালের দোকান বা গুদামে ৬৮ হাজার টাকার ডাল ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয়। এই হিসাব অনুযায়ী, ৫০টি দোকান বা গুদামে বছরে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৪ লাখ টাকায়। এ ছাড়া এসব প্রতিষ্ঠানে বছরে অন্তত সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার খালি বস্তা কেটে বিনষ্ট করে ইঁদুর।
সাভার বাজারে চালের দোকান রয়েছে ১২০টি। জরিপ চালানো হয় ২০টিতে। ব্যবসায়ীদের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, প্রতিবছর এসব দোকানের প্রায় ১৫ হাজার কেজি চাল ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয়। ৫০ কেজির প্রতি বস্তা চালের গড় মূল্য দুই হাজার টাকা হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ছয় লাখ টাকা। আর বস্তা কাটার কারণে ক্ষতি ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
বাজারটিতে মুদি দোকানের সংখ্যা দেড় হাজারেরও বেশি। এর মধ্যে জরিপের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে ২৩টি দোকান। এসব দোকানে বছরে অন্তত ২ লাখ ৩০ হাজার টাকার পণ্য ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয় বলে হিসাব দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
বাজারটিতে ৫০টি পশুখাদ্যের দোকানের মধ্যে ২০টিতে জরিপ চালিয়ে দেখা যায়, ইঁদুরের কারণে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ীরা বছরে অন্তত ৪ লাখ টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হন।
একইভাবে পাঁচটি ওষুধের দোকানের ক্ষতি অন্তত ৫০ হাজার টাকা। কাপড় কেটে ফেলায় বছরে একটি দোকানের ক্ষতি হয় অন্তত ১০ হাজার টাকার। সে অনুযায়ী পাঁচটি কাপড়ের দোকানের ক্ষতি ৫০ হাজার টাকা।
পাঁচটি হোটেলে বছরে ক্ষতির হিসাব পাওয়া যায় ৭৫ হাজার টাকা। আর দুটি পাখিখাদ্যের দোকানের ক্ষতির পরিমাণ অন্তত ৫০ হাজার টাকা।
ডাল ব্যবসায়ীদের ক্ষতি সবচেয়ে বেশি: জরিপের প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, একটি ডালের দোকান বা গুদামে প্রতিবছর ১ হাজার ৭০০ কেজি ডাল ইঁদুরের পেটে যায় অথবা বিনষ্ট হয়। প্রতি কেজির গড় মূল্য ৪০ টাকা ধরে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৬৮ হাজার টাকা। এই হিসাব অনুযায়ী, ৫০টি দোকানে ৮৫ হাজার কেজি ডাল ইঁদুর খায় অথবা বিনষ্ট করে; যার মূল্য দাঁড়ায় ৩৪ লাখ টাকা।
একইভাবে একটি দোকানে বছরে ৯০৯টি বস্তা কেটে নষ্ট করে ইঁদুর। প্রতিটি বস্তার মূল্য ১২ টাকা হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ১০ হাজার ৯০৯ টাকা। এই হিসাবে ৫০টি দোকানে বস্তা কাটার কারণে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হয় ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৪০০ টাকা।
এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে ব্যবসায়ীরা চান সরকারিভাবে এই বাজারে যেন ইঁদুর নিধন অভিযান চালানো হয়।
No comments