যেভাবে হবে রিজার্ভ ডের ব্যবহার
এবারের ওয়ানডেতেও হানা দেবে না তো বৃষ্টি? ফাইল ছবি |
গত
বছর ঠিক এই সময়েই হয়েছিল বাংলাদেশ-ভারত ওয়ানডে সিরিজ। তিন ম্যাচের
প্রত্যেকটিতেই হানা দিয়েছিল বৃষ্টি। হানা দিতে পারে এবারও। বাংলাদেশের জন্য
প্রতিটি ওয়ানডে এখন র্যাঙ্কিং বিবেচনায় সোনার চেয়ে দামি বলেই এবার
রাখা হয়েছে প্রত্যেকটি ম্যাচের ‘রিজার্ভ ডে’। কিন্তু কীভাবে এই রিজার্ভ ডে
ব্যবহার করা হবে, এ নিয়ে একটু ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে।
বিসিবি সূত্র জানিয়েছে, যথাসম্ভব চেষ্টা করা হবে ম্যাচটিকে যেন নির্ধারিত দিনেই শেষ করা যায়। যেন রিজার্ভ ডেতে টেনে নিয়ে যেতে না হয়। একদিনেই ম্যাচ শেষ করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। ‘সর্বোচ্চ চেষ্টা’ বলতে তিনটা উপায়—
১. অতিরিক্ত ৬০ মিনিটের ব্যবহার
প্রতিটি ম্যাচেই হাতে অতিরিক্ত ৬০ মিনিট রাখা হয়। যদি বৃষ্টির কারণে খেলা শুরু হতে বা শেষ হতে কিছু সময় বিঘ্ন ঘটে, হাতে থাকা ওই সময়টা ব্যবহার করা হয়। ধরুন, সূচি অনুযায়ী খেলা শুরু হওয়ার কথা তিনটায়। তখনই শুরু বৃষ্টি। শেষ হলো চারটায়। যদি আর বৃষ্টি না আসে সর্বক্ষেত্রে পুরো ৫০ ওভারই খেলা হবে। কারণ, তখন ওই নষ্ট হওয়া এক ঘণ্টা ব্যবহার হবে হাতে থাকা সময় থেকে। ওদিকে খেলা শেষ হওয়ার কথা ১০টা ৪৫ মিনিটে। সর্বক্ষেত্রে শেষ হবে ১১টা ৪৫ মিনিটে।
২. ওভার কর্তন
হাতে থাকা অতিরিক্ত ৬০ মিনিটও যদি শেষ হয়ে যায় এবং এ সময়ের বেশ পরে খেলা শুরু হয় সর্বক্ষেত্রে ওভার কর্তন হবে। বৃষ্টির কারণে কত সময় নষ্ট হলো, তার ওপর নির্ভর করবে ওভার কর্তনের বিষয়টি। নিশ্চয় মনে আছে, গত বছর জুনে ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে নেমে এসেছিল ৪১ ওভারে। কাটা হয়েছিল ৯ ওভার।
৩. ডি-এল পদ্ধতি
ডি-এল পদ্ধতি নিশ্চয় জানা। এটি ব্যবহার হয় দ্বিতীয় ইনিংসে। যেমন-গত জুনে বাংলাদেশ করেছিল ২৭২ রান। ডি-এল পদ্ধতিতে ভারতের নতুন লক্ষ্য ঠিক করা হয় ২৬ ওভারে ১৫০। যেটি তারা অনায়াসে টপকেও যায়।
এখন এ তিনটি পদ্ধতি ব্যবহারের পরও যদি নির্দিষ্ট দিনে শেষ না করা যায়, ম্যাচ চলে যাবে রিজার্ভ ডেতে।
এ নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন আছে। রিজার্ভ ডেতে খেলা হবে কীভাবে? আগের দিন যেখানে শেষ হয়েছিল, সেখান থেকেই শুরু? নাকি শুরু হবে একেবারে প্রথম থেকে? বিসিবি জানিয়েছে, নতুন করে আবার ম্যাচ শুরুর সুযোগ নেই। আগের দিন যেখানে শেষ হয়েছিল, ঠিক ওখান থেকেই শুরু হবে ম্যাচ। আর রিজার্ভ ডেতেও ম্যাচ শেষ না হলে সেটি হবে পরিত্যক্ত।
এই পরিত্যক্ত ম্যাচের মাশুল গুনতে হবে বাংলাদেশকে। এই সিরিজটা ২-১-এ হারলেও বাংলাদেশ উঠে যাবে সাতে। কিন্তু ২-০ ব্যবধানে হারলে বাংলাদেশ নেমে যাবে নয়ে। আর ২-১ কিংবা ৩-০তে সিরিজ জিততে পারলে তো কথাই নেই!
বিসিবি সূত্র জানিয়েছে, যথাসম্ভব চেষ্টা করা হবে ম্যাচটিকে যেন নির্ধারিত দিনেই শেষ করা যায়। যেন রিজার্ভ ডেতে টেনে নিয়ে যেতে না হয়। একদিনেই ম্যাচ শেষ করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। ‘সর্বোচ্চ চেষ্টা’ বলতে তিনটা উপায়—
১. অতিরিক্ত ৬০ মিনিটের ব্যবহার
প্রতিটি ম্যাচেই হাতে অতিরিক্ত ৬০ মিনিট রাখা হয়। যদি বৃষ্টির কারণে খেলা শুরু হতে বা শেষ হতে কিছু সময় বিঘ্ন ঘটে, হাতে থাকা ওই সময়টা ব্যবহার করা হয়। ধরুন, সূচি অনুযায়ী খেলা শুরু হওয়ার কথা তিনটায়। তখনই শুরু বৃষ্টি। শেষ হলো চারটায়। যদি আর বৃষ্টি না আসে সর্বক্ষেত্রে পুরো ৫০ ওভারই খেলা হবে। কারণ, তখন ওই নষ্ট হওয়া এক ঘণ্টা ব্যবহার হবে হাতে থাকা সময় থেকে। ওদিকে খেলা শেষ হওয়ার কথা ১০টা ৪৫ মিনিটে। সর্বক্ষেত্রে শেষ হবে ১১টা ৪৫ মিনিটে।
২. ওভার কর্তন
হাতে থাকা অতিরিক্ত ৬০ মিনিটও যদি শেষ হয়ে যায় এবং এ সময়ের বেশ পরে খেলা শুরু হয় সর্বক্ষেত্রে ওভার কর্তন হবে। বৃষ্টির কারণে কত সময় নষ্ট হলো, তার ওপর নির্ভর করবে ওভার কর্তনের বিষয়টি। নিশ্চয় মনে আছে, গত বছর জুনে ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে নেমে এসেছিল ৪১ ওভারে। কাটা হয়েছিল ৯ ওভার।
৩. ডি-এল পদ্ধতি
ডি-এল পদ্ধতি নিশ্চয় জানা। এটি ব্যবহার হয় দ্বিতীয় ইনিংসে। যেমন-গত জুনে বাংলাদেশ করেছিল ২৭২ রান। ডি-এল পদ্ধতিতে ভারতের নতুন লক্ষ্য ঠিক করা হয় ২৬ ওভারে ১৫০। যেটি তারা অনায়াসে টপকেও যায়।
এখন এ তিনটি পদ্ধতি ব্যবহারের পরও যদি নির্দিষ্ট দিনে শেষ না করা যায়, ম্যাচ চলে যাবে রিজার্ভ ডেতে।
এ নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন আছে। রিজার্ভ ডেতে খেলা হবে কীভাবে? আগের দিন যেখানে শেষ হয়েছিল, সেখান থেকেই শুরু? নাকি শুরু হবে একেবারে প্রথম থেকে? বিসিবি জানিয়েছে, নতুন করে আবার ম্যাচ শুরুর সুযোগ নেই। আগের দিন যেখানে শেষ হয়েছিল, ঠিক ওখান থেকেই শুরু হবে ম্যাচ। আর রিজার্ভ ডেতেও ম্যাচ শেষ না হলে সেটি হবে পরিত্যক্ত।
এই পরিত্যক্ত ম্যাচের মাশুল গুনতে হবে বাংলাদেশকে। এই সিরিজটা ২-১-এ হারলেও বাংলাদেশ উঠে যাবে সাতে। কিন্তু ২-০ ব্যবধানে হারলে বাংলাদেশ নেমে যাবে নয়ে। আর ২-১ কিংবা ৩-০তে সিরিজ জিততে পারলে তো কথাই নেই!
No comments